রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মৃত ব্যক্তির কবরে আযান দেয়া জায়িয নেই। তা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার খিলাফ ও প্রকাশ্য বিদ্য়াতের অন্তর্ভুক্ত যা গুমর বাকি অংশ পড়ুন...
ক্ববরে রাখার পর মাইয়্যিতকে যে প্রশ্নগুলো করা হয়। সেখানেও মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কেও প্রশ্ন করা হয়। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে- হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন-
تَلَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُثَبِّتُ اللهُ الَّذِيْنَ آمَنُوْا بِالْقَوْلِ الثَّابِتِ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَفِي الْآخِرَةِ فَقَالَ ذَالِكَ إِذَا قِيْلَ لَهُ فِي الْقَبْرِ مَنْ رَبُّكَ؟ وَمَا دِيْنُكَ؟ وَمَنْ نَبِيُّكَ؟ فَيَقُوْلُ اللهُ رَبِّيْ وَالْإِسْلَامُ دِيْنِيْ وَ سَيِّدُنَا مُحَمَّدٌ صَلَّ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُلُّ نَفۡسࣲ ذَاۤىِٕقَةُ ٱلۡمَوۡتِۗ
অর্থ:- প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ নং: ১৮৫)
যখন একজন মুসলমান ইন্তেকাল করেন, তখন সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্ধারিত হুকুম অনুযায়ী গোসল, কাফন, দাফন ইত্যাদির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। রূহ বের হয়ে গেলে হাত ও পা সোজা করে দিতে হবে, চোখ বন্ধ করে দিতে হবে। আর কোন মাইয়্যিতের মুখ যদি হা করে থাকে এবং স্বাভাবিকভাবে বন্ধ করা না যায় সেক্ষেত্রে মাইয়্যিতের চিবুক এবং ম বাকি অংশ পড়ুন...
মাইয়্যিতকে কাফনের কাপড় পরিধান করানো মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। পুরুষের জন্য তিন কাপড় দেওয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। যথা : ১) ইযার, ২) কোর্তা, ৩) চাদর।
পুরুষ মাইয়্যিতকে কাফন পরিধান করানোর মহাসম্মানিত সুন্নতী তারতীব মুবারক
মাইয়্যিতকে কাফন পরিধান করানোর পূর্বে তাতে তিন, পাঁচ বা সাতবার লোবান বা আগরবাতির ধুনি দেওয়া উচিত। প্রথম লেফাফা বা চাদর বিছিয়ে পরে তার উপর ইযার বা তহবন্দ বিছাবে, তারপর পিরহান বা কোর্তার অর্ধেকটা বিছাবে আর বাকি অর্ধেকটা মাথার পিছনের দিকে গুটিয়ে রাখবে তারপর মুর্দাকে আস্তে আস্তে চিৎ করে শোয়াবে এবং শরীরে বিশে বাকি অংশ পড়ুন...
মাইয়্যিতকে কাফনের কাপড় পরিধান করানো মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। পুরুষের জন্য তিন কাপড় দেওয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। যথা : ১) ইযার, ২) কোর্তা, ৩) চাদর।
মহিলাদের জন্য পাঁচ কাপড়। যথা: ১) কোর্তা, ২) ইযার, ৩) ছেরবন্দ, ৪) চাদর, ৫) ছিনাবন্দ দেওয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক।
ইযার মাথা হতে পা পর্যন্ত। কোর্তার কল্লি বা আস্তিন থাকবেনা। শুধু মাঝখান দিয়ে কিছু ফেড়ে মাথা ঢুকিয়ে দিতে হবে। ছেরবন্দ ১ থেকে ২ গিরা প্রস্থ তিন হাত লম্বা, ছিনাবন্দ প্রস্থে কানের নিচ হতে হাঁটুর উপর পর্যন্ত দেওয়া উত্তম এবং লম্বায় এতটুকু হতে হবে যেন বাঁধা যায়, কাফনের কাপড় বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُلُّ نَفۡسࣲ ذَاۤىِٕقَةُ ٱلۡمَوۡتِۗ
অর্থ:- প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ নং: ১৮৫)
যখন একজন মুসলমান ইন্তেকাল করেন, তখন সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্ধারিত বিধান অনুযায়ী গোসল, কাফন, দাফন ইত্যাদির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। রূহ বের হয়ে গেলে হাত ও পা সোজা করে দিতে হবে, চোখ বন্ধ করে দিতে হবে। আর কোন মাইয়্যিতের মুখ যদি হা করে থাকে এবং স্বাভাবিকভাবে বন্ধ করা না যায় সেক্ষেত্রে মাইয়্যিতের চিবুক এবং ম বাকি অংশ পড়ুন...
সত্য স্বপ্ন মুবারক উনার পরিচিতি মুবারক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সংশ্লিষ্ট যেই স্বপ্ন মুবারক, সেই স্বপ্ন মুবারকই হচ্ছেন সত্য স্বপ্ন মুবারক। সুবহানাল্লাহ! সত্য স্বপ্ন বিশ্বাস করা ফরয এবং অবিশ্বাস করা কুফরী।
(৫) শায়েখে আকবর হযরত মুহিউদ্দীন ইবনুল আরাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
وَكُنْتُ اَقُوْلُ بِالصَّلـٰوةِ عَلَى الْـجَنَائِزِ حَيْثُ كَانَتْ فِـىْ مَسْجِدٍ وَغَيْـرِهٖ حَتّٰـى رَاَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـى বাকি অংশ পড়ুন...
(৫) শায়েখে আকবর হযরত মুহিউদ্দীন ইবনুল আরাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
وَكُنْتُ اَقُوْلُ بِالصَّلـٰوةِ عَلَى الْـجَنَائِزِ حَيْثُ كَانَتْ فِـىْ مَسْجِدٍ وَغَيْـرِهٖ حَتّٰـى رَاَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـى الْـمَنَامِ وَهُوَ يَنْهٰى عَنْ دُخُوْلِ الْـجَنَائِزِ الْمَسْجِدَ وَعَنِ الصَّلـٰوةِ عَلَيْهَا فَانْتَهَيْتُ فَمَا صَلَّيْتُ بَعْدَ ذٰلِكَ عَلـٰى جَنَازَةٍ فِـى الْمَسْجِدِ فَاِنَّ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ مَنْ رَاٰنِـىْ فَقَدْ رَاٰنِـىْ فَاِنَّ الشَّيْطَانَ لَا يَتَكَوَّنُنِـىْ
অর্থ: “আমি লোকজনকে পবিত্র মসজিদ মুবারক উনার ভিতরে এবং অন্যান্য জায়গায় জানাযার নামায পড়ার জন্য বলতাম। একবার আমি নূরে বাকি অংশ পড়ুন...












