মহাসম্মানিত নূরানী হুলিয়া মুবারক উনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা:
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে-
لو لاك لما خلقت الافلاك
অর্থ: “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কোন কিছুই সৃষ্টি করতাম না। ”
পবিত্র হাদীসে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لو لاك لما أظهرت الربوبية
অর্থ: “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনাকে সৃষ্টি না করলে আমি মহান আল্লাহ পাক আমার নিজের সম্মানিত রুবুবিয়ত মুবারক প্রকাশ করতাম না। ”
যেই মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমাদের মাঝে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেছেন। তোমাদের জন্য কষ্টকর বিষয়গুলো উনার নিকট অসহনীয়। তিনি তোমাদের ভালাই চান। বিশেষ করে বাকি অংশ পড়ুন...
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
২নং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ
كَانَ فِىْ بَنِىْ اِسْرَائِيْلَ رَجُلٌ عَصَى اللهَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ ثُمَّ مَاتَ فَاَخَذُوْا بِرِجْلِهٖ فَاَلْقَوْهُ عَلـٰى مَزْبَلَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلـٰى حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنِ اخْرُجْ فَصَلِّ عَلَيْهِ قَالَ يَا رَبِّ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ شَهِدُوْا اَنَّهٗ عَصَاكَ مِائَتَىْ سَنَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلَيْهِ نَعَمْ هٰكَذَا كَانَ اِلَّا اَنَّهٗ كَانَ كُلَّمَا نَشَرَ التَّوْرَاةَ وَنَظَرَ اِلَـى اسْمِ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَبَّلَهٗ وَوَضَعَهٗ عَلـٰى عَيْنَيْهِ وَصَلّٰـى عَلَيْهِ فَشَكَرْتُ لَهٗ ذٰلِكَ وَغَفَرْتُ ذُنُوْبَهٗ وَزَوَّ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَوَصَّيْنَا الْإِنسَانَ بِوَالِدَيْهِ حَمَلَتْهُ أُمُّهٗ وَهْنًا عَلٰى وَهْنٍ وَفِصَالُهٗ فِيْ عَامَيْنِ أَنِ اشْكُرْ لِيْ وَلِوَالِدَيْكَ إِلَيَّ الْمَصِيْرُ
অর্থ: আমি মানুষকে তার পিতা-মাতা সম্পর্কে নসীহত মুবারক করছি। তাকে তার মাতা অত্যধিক কষ্ট করে বহন করেছেন এবং দু’বছর দুধ পান করিয়েছেন। আমার এবং তোমার পিতা-মাতা উনাদের শুকরিয়া আদায় করো। আমার নিকট তোমাদের প্রত্যাবর্তন স্থল। (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা লুকমান শরীফ, সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৪)
বর্ণিত আয়াত শরীফে সন্তানের সাথে মাতার দু’দিক থেকে সম্পর্কের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মাতা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দ্বিতীয় মহাসম্মানিতা দুধমাতা হচ্ছেন সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হযরত হালীমাহ সা’দিয়াহ আলাইহাস সালাম। তিনি যেহেতু বনী সা’দ ইবনে বকর গোত্রের ছিলেন, তাই উনাকে বলা হয় সা’দিয়া। বিশেষ করে বনী সা’দ গোত্রের ব্যক্তিগণ ছিলেন মিষ্টভাষী। উনারা আরবী ফাসাহাত ও বালাগাতে সবচেয়ে পারদর্শী।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দুধ মুবারক পানের ক্ষেত্রে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হযরত সা’দিয়াহ আলাইহাস সালাম তিনি যেহেতু দ্ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَوَصَّيْنَا الْإِنسَانَ بِوَالِدَيْهِ حَمَلَتْهُ أُمُّهٗ وَهْنًا عَلٰى وَهْنٍ وَفِصَالُهٗ فِيْ عَامَيْنِ أَنِ اشْكُرْ لِيْ وَلِوَالِدَيْكَ إِلَيَّ الْمَصِيْرُ
অর্থ: আমি মানুষকে তার পিতা-মাতা সম্পর্কে নসীহত মুবারক করছি। তাকে তার মাতা অত্যধিক কষ্ট করে বহন করেছেন এবং দু’বছর দুধ পান করিয়েছেন। আমার এবং তোমার পিতা-মাতা উনাদের শুকরিয়া আদায় করো। আমার নিকট তোমাদের প্রত্যাবর্তন স্থল। (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা লুকমান শরীফ, সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৪)
বর্ণিত আয়াত শরীফে সন্তানের সাথে মাতার দু’দিক থেকে সম্পর্কের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মাত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَوَصَّيْنَا الْإِنسَانَ بِوَالِدَيْهِ حَمَلَتْهُ أُمُّهٗ وَهْنًا عَلٰى وَهْنٍ وَفِصَالُهٗ فِيْ عَامَيْنِ أَنِ اشْكُرْ لِيْ وَلِوَالِدَيْكَ إِلَيَّ الْمَصِيْرُ
অর্থ: আমি মানুষকে তার পিতা-মাতা সম্পর্কে নসীহত মুবারক করছি। তাকে তার মাতা অত্যধিক কষ্ট করে বহন করেছেন এবং দু’বছর দুধ পান করিয়েছেন। আমার এবং তোমার পিতা-মাতা উনাদের শুকরিয়া আদায় করো। আমার নিকট তোমাদের প্রত্যাবর্তন স্থল। (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা লুকমান শরীফ, সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৪)
বর্ণিত আয়াত শরীফে সন্তানের সাথে মাতার দু’দিক থেকে সম্পর্কের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মাতা বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমাদের মাঝে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেছেন। তোমাদের জন্য কষ্টকর বিষয়গুলো উনার নিকট অসহনীয়। তিনি তোমাদের ভালাই চান। বিশেষ করে বাকি অংশ পড়ুন...
একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হেরেম শরীফে নামায আদায় করছিলেন। তিনি সিজদায় গেলে কুরাইশদের অনেক সর্দারের উপস্থিতিতে আবু জেহেল ওকবার মাধ্যমে উটের পঁচা দুর্গন্ধময় নাড়ীভুড়ি এনে উনার পবিত্র জিসিম মুবারকে চাপিয়ে দেয়। নাঊযুবিল্লাহ! এ সংবাদ শুনে সাইয়্যিদাতুন নিসা, হযরত আন নূরুর রবি’য়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি এসে তা সরিয়ে ফেলেন।
একবার এক বেদুঈন গোত্রে আর্থিক অনটন দেখা দিলে বেদুঈন গোত্র প্রধান নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট সাহায বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
فَاصْبِرْ صَبْرًا جَمِيلًا
অর্থ: “আপনি উত্তমভাবে ধৈর্যধারণ করুন। ” (পবিত্র সূরা মায়ারিজ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ০৫)
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ছবর বা ধৈর্য্য হচ্ছে ঈমানের অর্ধেক। ”
মূলত যে সমস্ত গুণাবলী নুবুওওয়াত মুবারকের অবিচ্ছেদ্য অংশ তার মধ্যে অন্যতম হলো ধৈর্য, ক্ষমা এবং সহনশীলতা। এ সমস্ত সুমহান বৈশিষ্ট্য এবং গুণাবলী মুবারকের অধিকারী ছিলেন হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা।
নেকী অর্জন তথা হিদায়েতের কাজে বাধা বিপত্তি, দুঃখ-যন্ত্রনা, জুলুম-নির্যাতন আসার পর তা বরদাশত কর বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক নন। যার সম্মানার্থে মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রুবূবিয়্যাত মুবারক প্রকাশ করেছেন। যাঁর সম্মানার্থে সমস্ত কায়িনাত এখনো অস্তিত্বে টিকে রয়েছে। কুল মাখলুক্বাত সমস্ত নিয়ামত লাভ করছে। সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা যার উম্মত হওয়ার জন্য আরজী করেছেন। যিনি হচ্ছেন সাইর্য়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, আল হাদ্বির ওয়ান নাযির, মুত্তলা’ আলাল গইব, হায়াতুন নবী, রহমতুল্লিল আলামীন, রঊফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...












