চোখ ধাঁধানো রঙ, মাটির গন্ধ মেশানো স্বাদ আর পুষ্টিগুণে ভরপুর বিটের রস একেবারে সুপারফুড। চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ সকলের একই মত, প্রতিদিন এক গ্লাস করে খালি পেটে বিটের রস খান।
১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে:
বিটের রসে থাকে নাইট্রেট নামের এক আশ্চর্য যৌগ, যা শরীরে গিয়ে নাইট্রিক অক্সাইডে রূপান্তরিত হয়। এটি রক্তনালীকে প্রসারিত করে, ফলে রক্ত চলাচল হয় মসৃণ। রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য বিটের রস একটি কার্যকরী প্রাকৃতিক বিকল্প হতে পারে।
২. রক্তশূন্যতায় বিটের রস:
আয়রনের দারুণ উৎস বিট। যাদের অ্যানিমি বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে অনেকে শিশুই রক্তশূন্যতায় ভোগে। এ নিয়ে মা-বাবার দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। নানা কারণেই রক্তশূন্যতা হতে পারে। জন্মগত কারণ থাকতে পারে। পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবেও রক্তশূন্যতা হতে পারে।
মেডিকেল টার্মে আমরা রক্তশূন্যতাকে এনিমিয়া বলি। রক্তের হিমোগ্লোবিন কম। হিমোগ্লোবিন কত কমলে আমরা এনিমিয়া বলি? ডব্লিউএইচও বলে, বারোর কম যদি হিমোগ্লোবিন হয়, তাহলে এনিমিয়া। কিন্তু দেখা গেছে আমাদের মতো এশিয়ান দেশে বারোর নিচে হলে অনেক বেশি হয়। কিন্তু শিশুদের বেলায় এই লেভেলটা রক্ষা করা যায় না। কারণ, শিশুদের এনিমিয়া আছে কি না, সেটা বয়সের ওপর ন বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে অনেকে শিশুই রক্তশূন্যতায় ভোগে। এ নিয়ে মা-বাবার দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। নানা কারণেই রক্তশূন্যতা হতে পারে। জন্মগত কারণ থাকতে পারে। পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবেও রক্তশূন্যতা হতে পারে।
রক্তশূন্যতার অনেক কারণ। শিশুদের তিনটি কারণে রক্তশূন্যতা হয়। একটা হলো ডেফিসিয়েন্সি এনিমিয়া, আয়রন ডেফিসিয়েন্সি এনিমিয়া সবচেয়ে সাধারণ কারণ। দুই নম্বর হচ্ছে, রক্তে হিমোগ্লোবিনের মধ্যে হিম ও গ্লোবিন, প্রোটিন আছে। হিম হলো আয়রন। আয়রনের অভাবে হলে আয়রন ডেফিসিয়েন্সি এনিমিয়া। গ্লোবিন মানে প্রোটিন। এই প্রোটিনটা সিনথেসিস হয় জেনেটিক ডিটারমিনেশন বাকি অংশ পড়ুন...
ছেলে ও মেয়ে একই সত্তা হলেও তাদের সবকিছুই আলাদা। টিনেজ থেকেই মেয়েদের পুষ্টির চাহিদা ছেলেদের থেকে ভিন্ন হয়। কারণ মেয়েদের ক্ষেত্রে এ বয়সে স্বাভাবিক মাজুরতার বিষয়টি যুক্ত থাকে।
মাজুরতার ফলে মেয়েদের শরীর অনেক বেশি ক্ষয় হয়। দেখা দেয় আয়রনের ঘাটতি। ফলে অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের বেশি হয়। সুস্থ জাতি গঠনে মেয়েদের এ ঘাটতি পূরণে মনোযোগী হওয়া জরুরি।
এ সময় অভিভাবকরা সচেতন না হলে পরে এই মেয়েই যখন মা হবেন, নিজের সাথে গর্ভের সন্তানও রক্তশূন্যতায় ভুগবে। এজন্য মেয়েদের প্রতি বাড়তি যত্ন নেওয়া দরকার। মাজুর হলে হরমোনাল বাকি অংশ পড়ুন...
মাসিক মাজুরতার ফলে মেয়েদের শরীর অনেক বেশি ক্ষয় হয়। দেখা দেয় আয়রনের ঘাটতি। ছেলে ও মেয়ে একই সত্তা হলেও তাদের সবকিছুই আলাদা। কিশোরী বয়স থেকেই মেয়েদের পুষ্টির চাহিদা ছেলেদের থেকে ভিন্ন হয়। কারণ মেয়েদের ক্ষেত্রে এ বয়সে মাসিক মাজুরতার বিষয়টি যুক্ত থাকে।
দেখা দেয় আয়রনের ঘাটতি। ফলে অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের বেশি হয়। সুস্থ জাতি গঠনে মেয়েদের এ ঘাটতি পূরণে মনোযোগী হওয়া জরুরি।
এ সময় অভিভাবকরা সচেতন না হলে পরে এই মেয়েই যখন মা হবে, নিজের সাথে গর্ভের সন্তানও রক্তশূন্যতায় ভুগবে। এজন্য মেয়েদের প্রতি বাড়তি যতœ নেওয় বাকি অংশ পড়ুন...
হিমোগ্লোবিন একটি প্রোটিন, যা লোহিত রক্তকণিকায় পাওয়া যায়। রক্তকণিকার কাজ হলো শরীরে অক্সিজেন বহন করা। যদি সবসময় ক্লান্তি, দুর্বলতা বা মাথা ব্যথার মতো সমস্যা থাকে, তবে হতে পারে রক্তে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি রয়েছে বা আপনি রক্তশূন্যতায় ভুগছেন।
হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি আয়রন লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতেও সাহায্য করে। জেনে নিন রক্তশূন্যতা দূর করতে চাইলে খাদ্য তালিকায় কোন কোন খাবার রাখবেন।
খেজুর:
খেজুর আয়রনের ভালো উৎস, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। প্রতিদিন ক বাকি অংশ পড়ুন...
পুষ্টিগুণ ও উপাদেয়তা বিবেচনা করে যদি কোন খাবারের তালিকা করা হয়, সে তালিকার প্রথম সারিতেই থাকবে মধুর নাম। এটি শরীরের জন্য উপকারী এবং নিয়মিত মধু সেবন করলে অসংখ্য রোগবালাই থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় এটি বিজ্ঞান সম্মত ভাবেই প্রমাণিত।
উপাদান
মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশ ম্যাল্টোজ। আরও থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো অ্যাসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ শতাংশ এনজাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই বললেই চলে। ১০০ গ্রা বাকি অংশ পড়ুন...












