ফাতহুল বারী, শরহুন নববী লি ছহীহ মুসলিম, আউনুল মা’বূদ, তুহফাতুল আহওয়াযী, নাইলুল আওতার, সুবুলুস সালাম ফী শরহে বুলূগিল মারাম ইত্যাদি কিতাবে বর্ণিত রয়েছে-
ولا يجوز الاكتفاء بـ (ص) ولا (صلعم) للإشارة إلى الصلاة على النبي صلى الله عليه وسلم بل المشروع التصريح بذلك فيقول: صلى الله عليه وسلم
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি দুরূদ শরীফ বুঝানোর জন্য শুধু (ص) এবং (صلعم) এটাকে যথেষ্ট মনে করা জায়িয নয়। বরং ব্যক্ত করার বৈধ পন্থা হলো- ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ এভাবে বলা বা লেখা। ” (উরশিফু মুলতাক্বা আহলুল হাদীছ ৯/৩২৭)
শরহে আক্বীদ বাকি অংশ পড়ুন...
৬১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الْـمُعْجِزَةِ شَرِيْفٌ নূরুল মু’জিযাহ্ শরীফ
৬২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পা মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الثَّابِتِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছাবিত মুবারক
৬৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র টাখনু মুবারক نُوْرُ السُّرُوْرِ مُبَارَكٌ নূরুস সুরূর মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
চার মাযহাবের যে কোন একটি পবিত্র মাযহাবের উপর মউত পর্যন্ত ইস্তিক্বামত থাকা ফরয।
কতিপয় শব্দার্থ ও পরিভাষা:
১। القران (আল কুরআন) : القران শব্দটি قرء ও قرن মাছদার থেকে উৎকলিত। قرء মাছদার থেকে হলে এর অর্থ হয় مقروء বা বারবার পঠিত। কেননা পবিত্র কুরআন মাজীদ সার্বক্ষণিকভাবে পঠিত হচ্ছে। আর قرن মাছদার থেকে হলে এর অর্থ হয় مقرون বা সংযুক্ত। যেহেতু পবিত্র কুরআন মাজীদ উনার প্রতিটি হরফ শরীফ, লফয শরীফ, আয়াত শরীফ ও সূরা শরীফ একটি আরেকটির সাথে সংযুক্ত ও মিলযুক্ত।
ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পরিচিতি:
(১-৩)
*اما الكتاب فالقران الـمنزل على رسول الله صلى বাকি অংশ পড়ুন...
২২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আঙ্গুল মুবারক نُوْرُ الشَّقِّ مُبَارَكٌ নূরুশ শক্ব মুবারক
২৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যবান মুবারক نُوْرُ السَّلَامِ مُبَارَكٌ নূরুস সালাম মুবারক
২৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘাম মুবারক نُوْرُ الطِّيْبِ مُبَارَكٌ নূরুত ত্বীব মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
سَلَامٌ عَلَيْهِ يَوْمَ وُلِدَ وَيَوْمَ يَـمُوتُ وَيَوْمَ يُبْعَثُ حَيًّا
অর্থ: হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার প্রতি সম্মানিত সালাম অর্থাৎ সম্মানিত রহমত, বরকত, সাকীনা, সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক। যেদিন তিনি বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, যেদিন তিনি বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন এবং যেদিন তিনি পুনরুত্থিত হবেন। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মারইয়াম: আয়াত শরীফ ১৫)
হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত শা বাকি অংশ পড়ুন...
ইস্তিন্জা থেকে পবিত্রতার বিষয়ে গুরুত্বারোপ:
ইস্তিন্জার কারণে ক্ববরের আযাব:
বিশেষ করে ছোট ইস্তিন্জা (প্রস্রাব) থেকে পবিত্রতার বিষয়ে হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে অত্যাধিক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। যেমন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اِسْتَنْزِهُوْا عَنِ الْبَوْلِ فَإِنَّ عَامَّةَ عَذَابِ الْقَبْرِ مِنْهُ.
অর্থ: “হযরত আবূ হুরাইরাহ্্ রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ্্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
‘সিরাতুল মুস্তাক্বীম কি? উনার পরিচিতি বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আকারে বলি।
সিরাতুল মুস্তাক্বীম হচ্ছেন মুসলমান উনাদের তৈরী একটি আন্তর্জাতিক বিশেষ যোগাযোগ মাধ্যম। যেটাকে প্রচলিত ভাষায় ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম’ বা সোশ্যাল মিডিয়া বলা হয়।
‘সিরাতুল মুস্তাক্বীম’ নামকরণ প্রসঙ্গে-
আন্তর্জাতিক বিশেষ যোগাযোগ মাধ্যম ‘সিরাতুল মুস্তাক্বীম’ এই নামকরণ করেছেন যিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছহিবায়ে নেয়ামত, রহমতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনী বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র শবে বরাত শরীফ হচ্ছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিশেষ রাত্রিসমূহের মধ্যে একটি ফযীলতপূর্ণ রাত্রি। যা পবিত্র শা’বান মাস উনার চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত্রি। শবে বরাত (شب برات) শব্দ উনার অর্থ হচ্ছে ভাগ্য রজনী, মুক্তির রাত বা নাজাতের রাত।
شب ফার্সী শব্দ, যার অর্থ রাত বা রজনী। আর برات শব্দটি আরবী, ফার্সী ও উর্দূ ভাষাতে ব্যবহৃত হয়। আরবীতে بَـرَاءَةٌ শব্দের অর্থ নাজাত বা মুক্তি। ফার্সীতে برات শব্দের অর্থ ভাগ্য। شب برات অর্থ ভাগ্য রজনী বা মুক্তির রাত।
‘শবে বরাত’ বাক্যাংশটি যদিও বাহ্যত আরবী ও ফার্সীর সমন্বয়ে গঠিত। তবুও তা ফার্সী ভাষা। কেননা, ফা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত নবী হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার কথা সবারই খুব ভালো ভাবে জানা আছে। মহান আল্লাহ পাক হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনাকে সারা জাহানের বাদশাহী হাদিয়া করেছিলেন। জাহানের জ্বিন-ইনসান তো বটেই, এমনকি পশুপাখি, আলো-বাতাস, তরুলতা, কিটপতঙ্গ থেকে শুরু করে সকল সৃষ্টিই উনার কথা শুনতো এবং তিনিও তাদের সকলের কথা শুনতেন ও বুঝতেন। মহান আল্লাহ পাক উনাকে সমগ্র জাহানে সফর করার জন্য একটি সুসজ্জিত তখত মুবারকও হাদিয়া করেছিলেন। উনার সেই তখত মুবারকের দৈর্ঘ্য ছিল ২৭ মাইল। লক্ষ লক্ষ জ্বীন-ইনসান নিয়ে সেই তখত মুবারকে কর বাকি অংশ পড়ুন...












