আল ইহসান ডেস্ক:
আগামী ডিসেম্বর থেকে করাচি থেকে ঢাকা রুটে পাকিস্তানের মাহান এয়ার সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইট চালু করতে পারে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার ইকবাল হুসেইন খান। এটি দুই দেশের বাণিজ্য ও যোগাযোগ বৃদ্ধিতে বড় অগ্রগতি হবে। এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
লাহোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিতে (এলসিসিআই) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করা হয়েছে। এখন এলসিসিআই ও লাহোরে বাংলাদেশের কনস্যুলেটের যৌথ সুপারিশে তিন থেকে চার দিনের মধ্যেই সদস্যদের ভিসা দেওয়া হচ্ছে। এতে বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
১৯২৯ সালের ৩১ অক্টোবর গাজী ইলমুদ্দীনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তিনি এখন গাজী থেকে শহীদের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। মিয়ানওয়ালিতে উনাকে দাফন করা হয় যদিও মুসলমানগণ উনার লাশকে লাহোরে দাফন করতে চেয়েছিলেন। ব্রিটিশ বেনিয়ারা ভয় পেয়েছিলো যে, এটা একধরনের উত্তেজনা তৈরি করবে যা হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা তৈরি করতে পারে। আল্লামা মুহম্মদ ইকবাল এবং মিয়া আবদুল আযীয লাশ লাহোরে নিয়ে যাওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন।
এরপর তার দেহ কবর থেকে ১৫ দিন পর তুলে আনা হয়। কিন্তু লাশে কোনো পচন ধরেনি; বরং চাঁদের আলোর ন্যায় জ্বলজ্বল করছিলো। দুই বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
পরদিন সকালে (৬ এপ্রিল ১৯২৯ খৃষ্টাব্দ) তারিখে ইলমুদ্দীন ঘর থেকে বের হয়ে বাজারে গিয়ে কামারের দোকান থেকে এক রুপি মূল্যের একটি ছুরি ক্রয় করে নেন! এবং যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করার মাধ্যমে ছুরিটিকে জামার ভিতরে লুকিয়ে ফেলেন! কাঠমিস্ত্রি হওয়ার সুবাদে ছুরি-কাঁচির ব্যাপারে ভালো ধারনা ছিলো ইলমুদ্দীনের। ছুরি কেনার পর থেকেই মনের মধ্যে এক অস্থিরতা অনুভব করতে থাকেন এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার উপক্রম হয়। তৎক্ষণাৎ তিনি হাসপাতাল রোডে পৌঁছান! আনারকলি হাসপাতাল রোডে ইশরত পাবলিশিং হাউজ এর সামনেই মালউন রাজপালের পাঠাগার ছিল বাকি অংশ পড়ুন...
মালউনটাকে হত্যার পরবর্তী ঘটনা:
মুহম্মদ কা’ব শরীফ লিখেন, গাজী মুরীদ হুসাইন উনাকে শাহাদাতের সিংহাসনে হাজির করার পর তিনি পবিত্র দুরূদ শরীফ পড়ছিলেন। উনাকে বলা হলো, যবান বন্ধ করুন। তিনি উত্তর দিলেন, আমার কাজ আমি করছি। তোমাদের কাজ তোমরা করো। কয়েক মুহূর্ত পরেই তিনি ফাঁসির কাষ্ঠে চড়লেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক হিফাযতের জন্য নিজের জীবন কুরবান করে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
মালউনটাকে হত্যার পরবর্তী ঘটনা:
বদবখত রাম গোপালকে হত্যা করার পর গ্রেফতারের জন্য মুরীদ হুসাইন নিজেই আত্মসমর্পণ করলেন। উনাকে উনার স্বীকারোক্তি থেকে ফিরানোর জন্য অনেক চেষ্টা করলেন মুসলমানগণ। কিন্তু সফল হওয়া যায়নি। সর্বশেষ উনার জান বাঁচানোর জন্যে কিছুদিন লাহোরের মানসিক হাসপাতালেও রাখা হলো। কিন্তু কিছুতেই তিনি পাগল সাজতে রাজি হলেন না। কারা জীবনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দীদার মুবারকে ধন্য হয়েছেন মুরীদ হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি। তখন তিনি নিয়মিত নামায আদায় করতেন, পবিত্র কুর বাকি অংশ পড়ুন...
রাম গোপালের নির্মম পরিণতি:
১৯৩৬ খৃষ্টাব্দের ঘটনা। পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হলো। খবরে বলা হয়েছে, পল্লোল জেলাধীন গোভ গাঁয়ের পশু হাসপাতালের এক ইনচার্জ ডাক্তার রাম গোপাল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারকে তার গাধার নাম রেখেছে। নাঊযুবিল্লাহ! সংবাদ ছাপামাত্র মুসলমানরা ক্ষোভে উত্তেজনায় ফেটে পড়লেন। ইংরেজরা মুসলমানদের এই চাপে প্রভাবশালী অপরাধীর বিচার করার পরিবর্তে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা নার নাবিন্দ জেলাকে ঘেরাও করে কেল্লায় রুপান্তরিত করলো।
রাম গোপালের গোস্তাখি বরদ বাকি অংশ পড়ুন...
বালাকোটের জিহাদ ও হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শাহাদাত মুবারক:
স্মরণ থাকা জরুরী যে, সিদুঁর যুদ্ধে এই মুনাফিক সর্দারদের মধ্যে ইয়ার মুহম্মদ খানের প্ররোচনাতেই হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খাদ্যে বিষ মিশ্রিত করা হয়েছিলো। তাদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে সেখানে শত শত মুজাহিদদের অকাতরে প্রাণ দিতে হয়েছিলো। তারও একমাত্র কারণ ছিলো এই পাঠান মুনাফিক সর্দারগণ। আর ধোঁকাবাজ সুলতান নজফ খানের কারসাজিতেই শের সিংহ তার বাহিনীসহ বালাকোটে এসে পৌঁছে। নতুবা কোন অবস্থাতেই বালাকোটে মুজা বাকি অংশ পড়ুন...
১৯২১ সালে সার্বিয়া, মন্টিনিগ্রো, বুলগেরিয়া এবং গ্রিস একসাথে তৎকালীন উসমানীয় সালতানাতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। উসমানীয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার পর বুলগেরিয়া থেকে তুর্কি ভাষাভাষী মুসলমানদের বের করে দেয়া হয়। বুলগেরিয়া থেকে বিতাড়িত হয়ে মুসলমানরা ইস্তাম্বুলে এসে আশ্রয় নেন। কিন্তু বুলগেরিয়া থেকে আসতে অনেক মুসলমান কলেরায় আক্রান্ত হন। এছাড়াও সে সময় ইস্তাম্বুলেও অনেক অধিবাসী কলেরায় আক্রান্ত ছিলেন। একদিকে যুদ্ধ অন্যদিকে রোগ-ব্যাধিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন উসমানীয়রা।
আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য উসমানীয় প্রশাসন গঠন করে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী দাবি করেছে, তারা লাহোরের মানাওয়ান এলাকায় একটি ভারতীয় নজরদারি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। গত জুমুয়াবার (৮ আগস্ট) জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের আকাশসীমায় প্রবেশের পরই ড্রোনটির গতিবিধি শনাক্ত করে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে নিরাপত্তা বাহিনী। ড্রোনটিতে কোনো বিস্ফোরক না থাকার কারণে এটি নজরদারি কাজে ব্যবহৃত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে কয়েকদিনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষ হয়েছে গত ১০ মে। সীমান্ত এখন শান্ত থাকলেও পাকিস্তানের আকাশে ভারতীয় ড্রোন ওড়ার খবরে আবারো উত্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পাকিস্তান সফরে মুসলিম ঐক্য ও সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানে দু’দিনের এক সরকারি সফরে বৈজ্ঞানিক, শিল্প ও কৃষিক্ষেত্রে মুসলিমদের ঐক্য ও সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন মাসুদ পেজেশকিয়ান। এই ঐক্য প্রতিষ্ঠা হলে যাতে ইসলামি দেশগুলোর চাহিদা কার্যকরভাবে পূরণ করা যায় এবং বহিরাগত চাপের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো যায়।
শনিবার লাহোরে পাকিস্তান মুসলিম লীগের নেতা মুহাম্মদ নওয়াজ শরিফের সঙ্গে এক বৈঠকে পেজেশকিয়ান বলেন, অবশ্যই আমাদের বৈজ্ঞানিক, শিল্প ও ক বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে পাঠ্যপুস্তকে করা হয়েছে ছলচাতুরি ও ইতিহাস বিকৃতি। এখানে যুদ্ধের কোনো ঘটনা উল্লেখ না করে বরং কৌশলে মূল ইতিহাস আড়াল করে মিথ্যাচার করে ভারতপ্রেম ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। অথচ ঐ যুদ্ধে বাঙালি সেনাদের বীরবিক্রম তীব্র প্রতিরোধের মুখে হানাদার ভারতীয় সৈন্যদের আগ্রাসন স্তব্ধ হয়ে যায়।
আসুন জেনে নেই ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস:
১৯৬২ সালে চীন-ভারত যুদ্ধে আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানকে নির্দেশ করে ভারতকে সহায়ত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পাকিস্তানে চালু হতে যাচ্ছে সৌরশক্তিচালিত ট্র্যাকবিহীন ট্রাম। চলাচলে থাকছে না টিকিটের ব্যবস্থাও। দেশটির অন্যতম প্রধান শহর লাহোরের রাস্তায় চলবে ট্র্যাক ও টিকিটবিহীন এই ট্রাম।
গত সোমবার দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ এই তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়- প্রচলিত রেল-ট্র্যাক না থাকায় এটি চলবে জিপিএস ও ডিজিটাল ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে। পুরোপুরি বিদ্যুৎ-চালিত এই ট্রেনে ব্যাটারি থেকে শক্তির যোগান দেওয়া হবে।
এতে আরও বলা হয়, লাহোর বিমানবন্দরের কাছে ট্রামটির পরীক্ষামূলক চলাচল শুরু হয়েছে। চীনের সহায়তায় এই ট্রাম চাল বাকি অংশ পড়ুন...












