নভেম্বরেও কমেছে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্যের দাম
অভিজ্ঞমহল মনে করছেন, বাজারে প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা আগের মতোই থাকায়
এবং ‘সরকার যথাযথ পদক্ষেপ’ না নেওয়ায়ই মূল্যস্ফীতি কমছে না। বরং বাড়ছে।
সমালোচক মহল মনে করছেন, তারা আগের জালিমের পর এখন মবজালিম তথা মহাজালিমের কাছে পড়েছেন। যেখানে শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতির চাকা বন্ধ হচ্ছে। আর উন্মুক্ত হচ্ছে কেবলি দুর্ভিক্ষ আর গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা। (নাউযুবিল্লাহ)
সবজির ভরা মৌসুমে সাধারণত খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমে। অথচ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَثَلُ الَّذِينَ يُنْفِقُونَ أَمْوَالَهُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ كَمَثَلِ حَبَّةٍ أَنْبَتَتْ سَبْعَ سَنَابِلَ فِي كُلِّ سُنْبُلَةٍ مِائَةُ حَبَّةٍ وَاللَّهُ يُضَاعِفُ لِمَنْ يَشَاءُ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ . الَّذِينَ يُنْفِقُونَ أَمْوَالَهُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ثُمَّ لَا يُتْبِعُونَ مَا أَنْفَقُوا مَنًّا وَلَا أَذًى لَهُمْ أَجْرُهُمْ عِنْدَ رَبِّهِمْ وَلَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُونَ
অর্থ: “যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার পথে নিজেদের ধন-সম্পদগুলো ব্যয় করে তাদের উপমা যেমন একটি শস্য বীজ। যা থেকে উৎপন্ন হয়েছে সাতটি শীষ। প্রত্যেক শীষে রয়েছে একশটি শস্য। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
রাজশাহী সংবাদাদতা:
রাজশাহী অঞ্চলে মিশ্র ফল চাষ এখন জনপ্রিয় ও লাভজনক হয়ে উঠেছে। একই জমিতে ফল ও অন্যান্য ফসল বা সবজি একসঙ্গে চাষ করা হচ্ছে। এতে আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জমির গুণগত মানও ভালো থাকছে।
এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন প্রজাতির আম, মাল্টা ও লেবু, এমনকি ড্রাগন ফলের মতো নতুন ফসলও চাষ করা হচ্ছে। অধিক উৎপাদনশীলতা ও সম্পদ ব্যবহারের দক্ষতার জন্য আধুনিক পদ্ধতিতে সেচ, ছাঁটাই-ব্যবস্থাপনাসহ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।
একই জায়গা থেকে আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে চাষিরা একই জমিতে একাধিক ফলগাছের সঙ্গে নানা ফসল রোপণ করছেন।
ফল-সবজি মিশ্র চাষ স্থান বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গতকাল প্রকাশিত এক গবেষণা থেকে জানা গেছে, ফসল তোলার পর আট থেকে ১৫ শতাংশ চাল এবং ২০ থেকে ৪০ শতাংশ ফল ও সবজি নষ্ট হয়। যার আর্থিক মূল্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ সবজি, মাছ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের উৎপাদনে এক বাকি অংশ পড়ুন...
দেশীয় বীজে একদিকে ভেজাল দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত, মোড়কজাত ও হিমঘরে সংরক্ষণেরও দরকার পড়ে না। এতে জ্বালানি ব্যবহার কম পড়ে, কম বর্জ্য উৎপন্ন হয়। বন্যপশু ও পাখিরা ভালো থাকে।
দেশীয় খাবারে যে স্বাদ বিদ্যমান ছিল তা অটুট থাকে
সরকারের উচিত, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও খাদ্যনিরাপত্তায় হাইব্রিডের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করা।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বেশি দামে বীজ সংগ্রহ করতে কৃষকের লাভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ৯০ দশকের শেষের দিক থেকে গবেষণা চললেও এযাবত দেশে উচ্চ ফলনশীল বীজ উদ্ভাবনে তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। এ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সার আর কীটনাশক দেয়া ফলমূল, সবজিতে এখন বাংলাদেশের বাজার সয়লাব। সেগুলো দেখতে সুন্দর, সহজে পচে না, আকার, আকৃতি একেবারে ক্রেতার মন মতো হয়। ফলে ক্রেতা সেটা কেনেন এবং খুশি মনে খান।
মানবদেহের সহ্য ক্ষমতা অনেক বেশি। তাই ক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিশ্ব সন্ত্রাসী দখলদার ইসরায়েলের হামলার পর বিধ্বস্ত গাজা উপত্যকা পুনর্গঠন করতে কয়েক দশকে ৭০ বিলিয়ন ডলারেরও (৫৩ বিলিয়ন পাউন্ড) বেশি খরচ হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে চরমভাবে ‘বহুস্তরীয় দারিদ্র্যের শিকার’ হয়েছে অন্তত ২৩ লাখ মানুষ। বাসিন্দাদের ‘টিকে থাকার প্রতিটি স্তম্ভকে গভীরভাবে দুর্বল করে দিয়েছে’ এ যুদ্ধ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ সময়কালে গাজার অর্থনীতি ৮৭ শতাংশ সঙ্কুচিত হয়েছে। ফলে মাথাপিছু জিডিপি মাত্র ১৬১ ডলারে নেমে এসেছে। শুধু গাজা উপত্যকা নয়, দ্রুতগতিতে বসতি সম্প বাকি অংশ পড়ুন...
নারিকেল দ্বীপের মত ১৫০টা দ্বীপ আছে আরাকানে।
এই অঞ্চলটা এত উর্বর যে, বলা হয় এখানে চাষ ছাড়া এমনিতে দানা ফেলে দিলেও শস্য জন্মে।
আরাকানকে দেখে বৃটিশরা বলতো, এটা এই অঞ্চলের ‘রাইস বোল’।
এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় আর উর্বর মাটির কারণে এখানে প্রচুর ধান, নারিকেল, পামসহ খাদ্যশস্য জন্মে।
সামনের পৃথিবী হবে এমন, যাদের খাদ্য উৎপাদন ক্ষমতা যত বেশী থাকবে, তারাই অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবে।
কারণ, বাকী যা কিছু থাকুক বা না থাকুক, খাবার আপনার লাগবেই। খেতে আপনাকে হবেই।
এই কারণে আমেরিকান, ইউরোপীয় আরদালিরা আফ্রিকায় হাজার হাজার একর কৃষি জমি কিনে র বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) সেচ বিভাগের অধীনে নেয়া মুজিবনগর সেচ উন্নয়ন প্রকল্পে ২৪৮ কোটি টাকা নয়ছয়ের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রকল্প পরিচালনা, ঠিকাদার নিয়োগ থেকে শুরু করে কৃষকদের কাছ থেকে ঘুষ আদায়- সবক্ষেত্রেই অনিয়মের চিত্র উঠে এসেছে দুদকের অনুসন্ধানে।
দুদক সূত্র জানায়, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর অঞ্চলকে বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। এসব অঞ্চলের প্রায় সাড়ে ২১ হাজার হেক্টর কৃষিজমিতে নিষ্কাশন সুবিধাসহ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দেশে এখন কৃষির ব্যস্ত মৌসুম। মাঠে চলছে আমন ধান কাটা। কৃষকের সময় কাটছে শীতকালীন সবজি ও রবিশস্যের বীজতলায়। শুরু হয়েছে আলুর বীজ বোনা। নভেম্বর থেকে মার্চ- এই পাঁচ মাসেই সবচেয়ে বেশি সার ও বীজের প্রয়োজন পড়ে। এই সময়ে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বদলি না করার জন্য বলেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। কিন্তু বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএডিসি) মাঠ পর্যায়ে গণহারে বদলি হচ্ছে। বীজ, সার ও সেচ সুবিধা কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্বে থাকা এই সংস্থার চেয়ারম্যান রুহুল আমিন খানের বিরুদ্ধে উঠেছে বদলি বাণিজ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
দাম না পেয়ে আলুচাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কৃষক
সামনের বছর আবার আলুর দাম বাড়লে তখন আমদানীও করবে সরকার
কিন্তু এখন কৃষকের কাছ থেকে আলু কিনতে নির্বিকার
আলু রফতানীর সব বাধা দূর করা দরকার
চলতি বছর উৎপাদিত আলুর ন্যায্যমূল্য না পেয়ে আলু চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন দেশের কৃষকরা। একসময় লাভজনক ‘সোনার ফসল’ হিসেবে পরিচিত আলু এখন কৃষকের বোঝায় পরিণত হয়েছে। উৎপাদন খরচ বেড়েছে, অথচ বাজারে দাম নেই। ফলে অনেক কৃষক উৎপাদন ব্যয়ও তুলতে পারছেন না। হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয়, দালালচক্রের দৌরাত্ম্য আর ন্যায্যমূল্যের অভাবে লোকসানে পড়েছেন তারা। অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
সমাজের গরিব শ্রেণী, শ্রমিক ও নারীদের সামাজিক মর্যাদা ও অধিকার এবং সভ্যতা, ইনসাফ এসব সবকিছুই এসেছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম থেকে। অমুসলিমরা যতোটুকু সভ্য হতে শিখেছে তা মুসলমানদের থেকেই। বর্তমান সময়কালে কাফির তথা বিধর্মীদের অসামাজিক ও বর্বরোচিত বহু প্রথা আমরা দেখতে পাই। তবে তাদের ইতিহাস আরো বেশি অমানবিক ও ভয়ঙ্কর। এমন অসংখ্য ইতিহাস তুলে ধরা যাবে। তবে এখানে শুধু ট্যাক্স বা করপ্রথার কিছু নমুনা তুলে ধরা হলো।
ভারতের কেরেলায় স্তনকর বা ব্রেস্টট্যাক্স:
আজ থেকে দুইশত বছর আগে ভারতের কেরালা অঙ্গরাজ্যে হিন্দুদের মধ্যে এক বর্বরোচিত কর প বাকি অংশ পড়ুন...












