মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّمَا حَرَّمَ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةَ وَالدَّمَ وَلَحْمَ الْخِنزِيرِ وَمَا أُهِلَّ بِهِ لِغَيْرِ اللَّهِ ۖ فَمَنِ اضْطُرَّ غَيْرَ بَاغٍ وَلَا عَادٍ فَلَا إِثْمَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন, মৃত প্রাণী, (মাছ ব্যাতীত) রক্ত, শুকরের গোস্ত এবং সেসব প্রাণী মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যাতীত অন্য কারো নামে যবেহ করা হয়। অবশ্য যে ব্যক্তি নিরুপায় হয়ে পড়ে (মা’যূর হয়ে যায়) এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন গুনাহ নেই। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু।” সুবহানা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছাত্রদের মধ্য হতে একজন ছাত্র খুব ভাল ছিলো, যে খুব মেধাবী ও সমঝদার ছিলো। সে ছাত্রটাকে তিনি একদিন মাদরাসা বা দর্সগাহ থেকে বের করে দিলেন। যখন বের করে দেয়া হলো, তখন অন্যান্য ছাত্র যারা ছিলো, তারা হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রোবের কারণে, উনাকে কিছুই জিজ্ঞাসা করতে সাহস পেলো না, চুপ করে রইলো। কিন্তু তারা মনে মনে ফিকির করলো, এই ছেলেটা ছাত্র হিসেবে খুবই ভাল, তাকে কেন বের করে দেয়া হলো। অবশ্যই এটার কারণ জানতে হবে। কোন এক অবসর সময় অন্য এক বিশিষ্ট ছাত্র, হযরত ইমাম আহমদ বি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّمَا حَرَّمَ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةَ وَالدَّمَ وَلَحْمَ الْخِنزِيرِ وَمَا أُهِلَّ بِهِ لِغَيْرِ اللَّهِ ۖ فَمَنِ اضْطُرَّ غَيْرَ بَاغٍ وَلَا عَادٍ فَلَا إِثْمَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন, মৃত প্রাণী, (মাছ ব্যাতীত) রক্ত, শুকরের গোস্ত এবং সেসব প্রাণী মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যাতীত অন্য কারো নামে যবেহ করা হয়। অবশ্য যে ব্যক্তি নিরুপায় হয়ে পড়ে (মা’যূর হয়ে যায়) এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন গুনাহ নেই। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু। ” সুবহান বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّمَا حَرَّمَ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةَ وَالدَّمَ وَلَحْمَ الْخِنزِيرِ وَمَا أُهِلَّ بِهِ لِغَيْرِ اللَّهِ ۖ فَمَنِ اضْطُرَّ غَيْرَ بَاغٍ وَلَا عَادٍ فَلَا إِثْمَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন, মৃত প্রাণী, (মাছ ব্যাতীত) রক্ত, শুকরের গোস্ত এবং সেসব প্রাণী মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যাতীত অন্য কারো নামে যবেহ করা হয়। অবশ্য যে ব্যক্তি নিরুপায় হয়ে পড়ে (মা’যূর হয়ে যায়) এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন গুনাহ নেই। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু। ” সুবহান বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হিজবুল্লাহর প্রধান নাঈম কাসেম আন্তর্জাতিক মহলের চাপ ও যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে চলমান নিরস্ত্রীকরণ প্রচেষ্টাকে কঠোরভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
ইসরাইলি হামলায় শীর্ষ হিজবুল্লাহ কমান্ডার ফুয়াদ শুকরের মৃত্যুর এক বছর পূর্তিতে দেওয়া ভাষণে কাসেম বলেন, ‘যারা আমাদের অস্ত্র জমা দিতে বলে, তারা আসলে তা ইসরাইলের হাতে তুলে দিতে চায়। আমরা কখনোই ইসরাইলের কাছে আত্মসমর্পণ করব না।’
এই বক্তব্য এমন এক সময়ে এলো, যখন দক্ষিণ লেবাননে ইসরাইলি হামলা থামাতে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চলমান, এবং ওয়াশিংটন বৈরুতের উপর চাপ দিচ্ছ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নছীহত মুবারক:
সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন, আমি ‘জামিউল হিকায়েত’ কিতাবে দেখেছি, প্রাচীনকালে একজন যুবক ছিলো। সে অত্যন্ত দুশ্চরিত্র ও ব্যভিচারী ছিলো। সমস্ত মুসলমান তার প্রতি অসন্তুষ্ট ছিলো। সবাই তাকে বুঝানোর চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু সে কারো কোন কথাই মানতো না। আর ঐ অবস্থায় সে ইন্তিকাল করলো।
রাতে এক বুযূর্গ ব্যক্তি তাকে স্বপ্নে দেখলেন যে, তার মাথায় নূরানী তাজ (টুপি) এবং তার কোমরে স্বর্ণখচিত কোমরবন্দ (বেল্ট) এবং মহামূল্যবান পোশাক পরিহিত। বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّمَا حَرَّمَ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةَ وَالدَّمَ وَلَحْمَ الْخِنزِيرِ وَمَا أُهِلَّ بِهِ لِغَيْرِ اللَّهِ ۖ فَمَنِ اضْطُرَّ غَيْرَ بَاغٍ وَلَا عَادٍ فَلَا إِثْمَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন, মৃত প্রাণী, (মাছ ব্যাতীত) রক্ত, শুকরের গোস্ত এবং সেসব প্রাণী মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যাতীত অন্য কারো নামে যবেহ করা হয়। অবশ্য যে ব্যক্তি নিরুপায় হয়ে পড়ে (মা’যূর হয়ে যায়) এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন গুনাহ নেই। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু। ” সুবহান বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই যিনি হাক্বীক্বী আলিম হবেন, উনার এই গুণগুলি থাকতে হবে- দুনিয়া থেকে বিরাগ হতে হবে, আখেরাতের প্রতি ঝুঁকে থাকতে হবে, গুণাহ্র প্রতি সতর্ক থাকতে হবে, ইবাদতের মধ্যে সবসময় মশগুল থাকতে হবে, সুন্নতের পাবন্দ হতে হবে, মাথার তালু থেকে পায়ের তলা। মুসলমানদের সম্ভ্রম নষ্ট করা যাবে না, সম্পদের প্রতি লোভ করা যাবে না এবং সব সময়েই মানুষকে নছীহত করার মধ্যে থাকতে হবে, তাহলে উনি হবেন হাক্বীক্বী আলিম। যেটা
إِنَّمَا يَخْشَى اللهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ
.এর ব্যাখ্যার অন্তর্ভুক্ত। কাজেই প্রত্যেক ব্যক্তিকেই এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এজন্য মহান আল্লাহ পাক ত বাকি অংশ পড়ুন...
ফির-মুশরিকদের অনুকরণে তাদের আবিষ্কৃত বিভিন্ন খাবার গ্রহণের ফলে সম্মানিত মুসলমানদের যে কুফল/ক্ষতি হতে পারে -
১) কাফিরদের খাবারে হারাম মিশ্রিত থাকতে পারে। যেমন শুকরের চর্বি, এলকোহল, গো-মূত্র, গোবর ইত্যাদি হারাম উপাদান মিশ্রিত থাকতে পারে।
২) কাফিরদের খাবারগুলোর বেশিরভাগই জাঙ্ক ফুড অর্থাৎ কৃত্রিম খাদ্য যাতে চর্বি, লবণ, কার্বনেট ইত্যাদি ক্ষতিকারক দ্রব্যের আধিক্য থাকে। যেমন: আলুর চিপস, বার্ডার চকলেট ইত্যাদি।
৩) কাফিরদের খাবারগুলো একদিকে কৃত্রিম খাদ্য অন্যদিকে ক্ষতিকারক দ্রব্যের আধিক্য থাকার কারণে তা গ্রহণ করা স্বাস্থ্যগতভ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে ২০১৮ সালে বাণিজ্যিকভাবে জেনেটিক্যালি মোডিফাইড ধান “গোল্ডেন রাইস” উৎপাদন শুরু হয়। এ নিয়ে সে সময় দেশব্যাপী বিতর্কের শেষ ছিল না। সবাই একে প্রাণঘাতী, সর্বনাশা, ষড়যন্ত্রের ফসল ইত্যাদি নামে আখ্যা দিয়েছে। কিন্তু কিভাবে এই গোল্ডেন রাইসের উৎপত্তি হলো আর কিভাবে সেটা আমাদের দেশে পৌঁছালো সেটা নিয়েই আজকের এই লিখা।
১৯৭৪ সালে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরী কিসিঞ্জার অনুন্নত দেশগুলোতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে আমেরিকার রাষ্ট্রীয় স্বার্থ বিষয়ক একটি প্রস্তাবনা ÒNational Security Study Memorandum 200Ó মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের পক্ষ হতে বাকি অংশ পড়ুন...












