বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
মালউনটাকে হত্যার পরবর্তী ঘটনা:
মুহম্মদ কা’ব শরীফ লিখেন, গাজী মুরীদ হুসাইন উনাকে শাহাদাতের সিংহাসনে হাজির করার পর তিনি পবিত্র দুরূদ শরীফ পড়ছিলেন। উনাকে বলা হলো, যবান বন্ধ করুন। তিনি উত্তর দিলেন, আমার কাজ আমি করছি। তোমাদের কাজ তোমরা করো। কয়েক মুহূর্ত পরেই তিনি ফাঁসির কাষ্ঠে চড়লেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক হিফাযতের জন্য নিজের জীবন কুরবান করে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
বরিশাল সংবাদদাতা:
দৈনিক আমার দেশ-এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, আপা ফিরে আসবেন না। আপা যদি তার প্রভুর কাছে পালিয়ে না যেতেন, তাহলে হয়তো ফিরে আসার সুযোগ ছিল। কিন্তু আপার রাজনীতি ডেড হয়ে গেছে; সুতরাং তিনি আর ফিরে আসবেন না।
গত রোববার বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সেমিনারে মাহমুদুর রহমান আরও বলেন, আগের যুগে সাংবাদিকরা সিংহ ছিলেন। এখনকার সাংবাদিকরাও সিংহ। কিন্তু দুই জাতের সিংহের মধ্যে পার্থক্য আছে। আগের জাতের সিংহরা যখন গর্জন করতো, তখন সিংহাসন কেঁপে উঠত। আর এখনকার বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার জলিলুল কদর ও সম্মানিত রসূল হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম। মহান আল্লাহ পাক উনাকে সারা দুনিয়ার কর্তৃত্ব (শাসন ক্ষমতা) দিয়েছেন। তিনি সকল মাখলুকাতের ভাষা জানতেন। হযরত সুলায়মান আলাইহিস সালাম উনার প্রধান ও সভাসদগণের বিশেষ ব্যক্তিত্বের নাম মুবারক ছিল আসিফ বিন বারখিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি। যিনি সিদ্দীক তবকার ওলী আল্লাহ ছিলেন। উনার দ্বারা যে কারামত মুবারক প্রকাশ পেয়েছে তা মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে বর্ণনা করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وقَالَ الَّذِي عِندَهُ عِلْمٌ مِّنَ الْكِتَابِ أَنَا বাকি অংশ পড়ুন...
আরশে ইস্তাওয়া হওয়া:
২। মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফতসমূহ থেকে আরো একটি ছিফত হচ্ছে- ‘মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র আরশে ইস্তাওয়া হওয়া। পবিত্র আরশে ইস্তাওয়া হওয়ার বিষয়টি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে। এক্ষেত্রে সে যুগের প্রকৃত সালাফীদের আক্বীদা ছিলো-
الاستواء معلوم والكيف مجهول والايمان به واجب
অর্থাৎ, “আরশে ইস্তাওয়া হওয়া তো নসুসের মধ্যে উল্লেখ আছে, যা সকলেরই জানা-শোনা। কিন্তু ইস্তাওয়া হওয়ার পদ্ধতি কারও জানা নেই। তবে এ বিষয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে যেরূপ বলা হয়েছে, সেভাবে ঈমান আনা ওয়াজিব। ” এই ছিলো ইস্তাওয়া সম্পর্কে উলামায়ে সাল বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত নিযামউদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি; যিনি চিশতীয়া তরীক্বা উনার একজন প্রধান ওলীআল্লাহ। দিল্লীতে উনার খানকা শরীফ। ইতিহাসে লেখা রয়েছে, খানকা শরীফ ও লঙ্গরখানার খরচ বহনের জন্য তিনি উনার খাদিমকে নির্দেশ মুবারক দিয়ে রেখেছিলেন, যদি কখনো অর্থের দরকার হয় অমুক তাকের মধ্যে হাত দিবে। প্রয়োজনীয় অর্থ সেখানেই কুদরতীভাবে পাবে।
শুধু হযরত নিযামউদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নন, বরং গোটা ইতিহাসেই ওলীআল্লাহগণ উনাদের অঢেল অর্থ খরচের ইতিহাস পাওয়া যায়। চিশতীয়া তরীক্বা উনার অন্যতম আরো একজন ওলীআল্লাহ হলেন হযরত আলাউল হক রহমতুল বাকি অংশ পড়ুন...
১৭৯৩ সালে ভূমি-ব্যবস্থার সংস্কারের নামে বাংলার মুসলিম কৃষকদেরকে শোষণের হাতিয়ার হিসেবে ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’কে ব্যবহার করে কোলকাতা কেন্দ্রীক উচ্চ বর্ণের নব্য হিন্দু জমি দখলদাররা। ব্রিটিশরা আসার আগে জমিদার দাবিকারীরা জমির মালিক ছিলো না, শুধু খাজনা তুলে সরকারী কোষাগারে জমা দিতো।
তারপর ১৭৯৩ সালে ব্রিটিশ বেনিয়াগুলি চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত চালু করলো, জমিদার দাবিকারীদের জমির মালিকানা দেয়া হলো, তারা জমির মালিক হলো ব্রিটিশ বেনিয়াদের সরাসরি সহযোগিতায়, তাদেরকে বলা হলো, তারা সরকারের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান খাজনা আদায় ছাড়াও আরো যতভা বাকি অংশ পড়ুন...
কারামত মুবারক:
* সেই পুরোহিত বা দলপতি বললো, তাহলে আপনি কি এ কথা বলতে চান যে, যারা মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত করেন তারা আগুনে জ্বলবে না? সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, নিশ্চয়ই তাই। ” তখন পুরোহিত বললো, “আমি কি করে বিশ্বাস করবো যে মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকারীকে আগুন জ্বালাতে পারবে না? আপনি যদি জ্বলন্ত আগুন হাতে নিয়ে দেখাতে পারেন যে আপনার হাত না জ্বলে অক্ষত রয়েছে তাহলে আপনার কথা বিশ্বাস করবো।
তখন সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, “আমি মুঈনুদ্দীন কে বাকি অংশ পড়ুন...
অর্থনৈতিক দিক দিয়ে গোটা মুসলমান সমাজকে নিষ্পেষিত ও নির্মূল করার নীতি গ্রহণ করেছিলো ইংরেজ নৌদস্যুরা। মুসলিম আমলে সকল প্রকার সরকারী চাকরীতে সিংহভাগ ছিল মুসলমানদের। ইংরেজ এদেশের মালিক মোখতার হওয়ার পর ধীরে ধীরে মুসলমানগণ সকল বিভাগের চাকরী থেকে বিতাড়িত হতে লাগলেন। শেষে সরকারের বিঘোষিত নীতিই এই হয়ে দাঁড়ালো যে, কোনও বিভাগে চাকরী খালি হলেই বিজ্ঞাপনে এ কথার বিশেষভাবে উল্লেখ থাকতো যে মুসলমান ব্যতীত অন্য কেউ প্রার্থী হতে পারে। ইংরেজ সরকার বাজেয়াপ্ত আইন পাশ করে মুসলমান বাদশাহগণ কর্তৃক প্রদত্ত সকলপ্রকার জায়গীর, আয়মা, লাখেরাজ, আলত বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নির্দেশে শাদী মুবারক সুসম্পন্ন:
দাড়গরের শাসক, সূফী সাধকগণের প্রভাব-প্রতিপত্তি মেনে নিতে পারেনি। তাই সে মাঝে মধ্যে মুসলমানগণের উপর চোরা গুপ্তা হত্যা চালায়। মুসলমানগণের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্ষতি সাধন করে। দাড়গরের পাশে ছিলো মুসলমানগণের সেনা ছাউনী। সেই সেনা ছাউনীর প্রধান ছিলেন মালিক খত্তাব হাকিম রহমতুল্লাহি আলাইহি। সঙ্গত কারণেই উনার নেতৃত্বে দাড়গড়ের শাসকের বিরুদ্ধে একটি জিহাদ পরিচালিত হয়। সেই যুদ্ধে দাড়গড়ের শাসক পরাজিত হয়ে পালিয়ে যায়। অনেক ধ বাকি অংশ পড়ুন...












