সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবি‘আহ্ যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! আর এটাই উনার সর্বশ্রেষ্ঠ পরিচিতি মুবারক। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘আর রবি‘য়াহ তথা চতুর্থ। ’ সুবহানাল্লাহ! উনার মর্যাদা-মর্তবা মুবারক হচ্ছেন, তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক বাকি অংশ পড়ুন...
(ক) গ্বরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মওযূ হাদীছ ও তার খ-নমূলক জবাব:
‘ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক্ব কী’
‘ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক্ব বা গ্বরানীক্বের ঘটনা’ হলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক উনার খিলাফ একটি বাতিল, মওযূ, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন বর্ণনা। মিথ্যাবাদীরা বলে থাকে যে, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দেখলেন উনাকে উনার সম্প্রদায়ের লোকজন পরিত্যাগ করছে এবং তিনি তাদের নিকট যা নিয়ে এসেছেন, তা থ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি ও নৈকট্য যে আমলে লাভ হয়; সে আমল হচ্ছে, হুসনুল খুলুক বা সৎ চরিত্রতা। এই আমলই সেই নৈকট্য ও সন্তুষ্টি হাছিলের শ্রেষ্ঠতম উপায় বা মাধ্যম।
একবার এক ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট হাজির হয়ে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমাকে কিছু উপদেশ দান করুন। তিনি ঐ ব্যক্তিকে বললেন, আপনি যখন যেখানেই অবস্থান করুন না কেন মহান আল্লাহ পাক উনাক বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ (ছুবহে ছাদিক্ব শরীফ) শুরু হওয়ার সাথে সাথেই মরু উপত্যকা সম্মানিত আযান উনার সুমধুর ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠলো। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা সম্মানিত ছলাতুল ফজর আদায় করলেন। ছলাত উনার পর মহাসম্মানিত মক্কা শরীফে প্রবেশ করার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার পূর্বে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ সুফিয়ান আলাইহিস সালাম উনাকে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের বিশাল সৈন্যবাহিনী উনাদের শান-জৌলুশ, বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি আজমের অধিবাসী মহিলা ছিলেন। উবাল্লা নামক স্থানে বসবাস করতেন। উনার কন্ঠস্বর ছিল খুব সুমধুর এবং এরূপ সুমধুর কন্ঠে তিনি ওয়াজ নছীহত করতেন। যা কিছু পাঠ করতেন তাও তিনি সুমধুর কন্ঠে পাঠ করতেন। অতিশয় যাহেদা, আবেদা ও আহলে দিল্ মহিলা ছিলেন। আহলে দিল্ মহিলাগণ উনার মজলিসে উপস্থিত হতেন। তিনি খুব বেশী রিয়াযত মাশাক্কাত করতেন। মহান আল্লাহ পাক উনার ভয়কারিণী, ক্রন্দনকারিণী ছিলেন।
একবার লোকেরা উনাকে বললো, আমাদের ভয় হয় যে, অধিক ক্রন্দনের কারণে কখন আপনার দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়। উত্তরে তিনি বলেন, দুনিয়াতে অধিক ক্রন্দন করে অন্ধ হওয়া আমার নি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হারামাইন শরীফাইন যিয়ারত:
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অত্যন্ত আদব-ইহতিরাম, গভীর মুহব্বত, তা’যীম-তাকরীমের সাথে পবিত্র কা’বা শরীফে হাজির হলেন। মাহবূব মুরীদ, মাশুকে মাওলা, সাইয়্যিদুনা হযরত কুতুবুদ্দীন বখতিয়ার কাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিসহ উভয়ে পবিত্র উমরা পালন করলেন। পবিত্র হজ্জের পূর্ব পর্যন্ত সম্মানিত নামাযের সময়গুলো ব্যতীত সব সময়ে মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণে মুরাকাবা, মুশাহাদায় নিমগ্ন থাকতেন।
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবু বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের বিশাল সৈন্যবাহিনী এবং উনাদের শান-জৌলুশ, শক্তি-সামর্থ্য, রণকৌশল, রণসজ্জা, সুশৃঙ্খলতা, কাতারবদ্ধতা, অপরাজেয় বীরত্বপূর্ণ মনোবল মুবারক:
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছুবহে ছাদিক্ব শরীফ) শুরু হওয়ার সাথে সাথেই মরু উপত্যকা সম্মানিত আযান উনার সুমধুর ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠলো। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা সম্মানিত ছলাতুল ফজর আদায় করলেন। সম্মানিত ছলাত উনার পর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ-এ প্রবেশ করার উদ্দেশ্যে র বাকি অংশ পড়ুন...
মানুষ যে হাঁচি দেয় হাঁচির মধ্যে অনেক রোগ-জীবাণু বেরিয়ে যায়। এজন্য একটা রুমাল বা কাপড়ের মধ্যে হাঁচি দেয়া উচিত। আর শুকরিয়া স্বরূপ আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামীন বলা উচিত।
চিশতীয়া খান্দানের বিশিষ্ট বুযূর্গ হযরত খাজা উছমান হারুনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আনিসুল আরওয়াহ নামক কিতাবে সপ্তদশ মজলিসে মু’মিন বান্দার হাঁচি সম্পর্কে বলেন, “যখন কোন মু’মিন বান্দা হাঁচি দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ বলেন তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি তার সমস্ত গুনাহখতা মাফ করে দেন এবং ঐ বান্দার জন্য জান্নাতে একটা প্রাসাদ তৈরী করেন, যার মধ্যে একটা গাছ থাকবে এবং সে গাছের বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও মর্যাদা:
একবার হযরত আবদুর রহমান ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু লোকদের সঙ্গে নামায পড়ছিলেন যেখানে তিনি ইমাম ছিলেন। এমন সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এসে নামায শুরু করলেন। হযরত আবদুর রহমান ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি পিছনে সরে আসতে চাইলেন, কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে যথাস্থানে থাকার জন্য ইঙ্গিত করলেন। অতঃপর তিনি নামায শেষ করলেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! আর এটাই উনার সর্বশ্রেষ্ঠ পরিচিতি মুবারক। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘আর রবি‘য়াহ তথা চতুর্থ।’ সুবহানাল্লাহ! উনার সম্মানিত মর্যাদা-মর্তবা মুবারক হচ্ছেন, তিনি শুধু মহান আ বাকি অংশ পড়ুন...












