সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রথম মাকতুবাত বা চিঠি মুবারক:
সুলত্বানুল হিন্দ, সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চিশতী আজমিরী সানজারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার খলীফা সুলত্বানুল আরেফীন, সাইয়্যিদুনা হযরত কুতুবুদ্দীন বখতিয়ার কাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে উদ্দেশ্য করে লেখেন- “মহান আল্লাহ পাক উনার অনন্ত-অসীম রহমতের ভা-ার হতে যৎসামান্য আলোক রশ্মি আপনার জন্য পেশ করছি। আপনি তা আপনার হাক্বীক্বী মুরীদ ও মহান আল্লাহ পাক উনার বাকি অংশ পড়ুন...
তাই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَا تَسْأَلِ الْإِمَارَةَ
তোমরা ক্ষমতা চেয়ে নিবে না। (মুখতাছারী ছহীহিল ইমামিল বুখারী-৪/১৭৭)
ইহুদী আব্রাহাম লিংকনের গণতন্ত্রের নিয়ম হলো ক্ষমতা চাওয়া। আর দ্বীন ইসলামের নির্দেশ হলো ক্ষমতা চাওয়া হারাম, যে ক্ষমতা চায়, তার উপর মহান আল্লাহ পাক উনার জিম্মাদারী থাকেনা ও রহমত মোটেও থাকেনা। আর রহমত মুবারক না থাকলে, ইসলাম প্রতিষ্ঠা তো দূরের কথা, ক্ষমতাশীলরা নিজেই দ্বীন ইসলাম উনার উপর প্রতিষ্ঠিত থাকতে পারে না। যার কারণে, খুলাফায়ে রাশেদীন উনারা কেউ ক্ষমতা চান নাই, বরং উনাদেরকে ক্ষমতা দেয়া হয় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
“পুরুষদের জন্য নারীদের অপেক্ষা অধিক ক্ষতিকর বিপদের জিনিস আমি আর কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। ”
অর্থাৎ নারীদের দ্বারাই সমাজে সর্বাধিক ফিতনা-ফাসাদ সৃষ্টি হয়ে থাকে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পুরুষদের জন্য সর্বাপেক্ষা ফিতনার বিষয় বলা হয়েছে নারীদেরকে। কারণ শয়তান নারীদের সূরতেই আগমন করে এবং প্রত্যাবর্তন করে। তাই নারীরাই হচ্ছে সমস্ত ফিতনার মূল।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে। ন বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
মৃত ব্যক্তিকে (পুরুষ-মহিলা) জানাযার নামাজের পূর্বে ও কবরে রাখার পর মুখ খুলে তার আত্মীয়-স্বজন ও জন-সাধারণকে দেখানো হয়। সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে ইহা জায়েয আছে কি-না?
জাওয়াব :
হ্যাঁ, মৃত ব্যক্তিকে জানাযা নামাজের পূর্বে, পরে ও কবরে রাখার পর সর্বাবস্থায় তার আল-আওলাদ, আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, প্রতিবেশী ইত্যাদি সকলেই দেখতে পারবে।
তবে বিশেষ করে মহিলাদের লাশ দেখানোর ক্ষেত্রে পর্দার খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ পর্দা রক্ষা করতে হবে যাতে কোন অবস্থাতেই পর্দার খেলাফ না হয়।
এজন্য মাসয়ালা হলো- পুরুষের লাশকে কবরে নিয়ে যাওয়ার সময় খা বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
মৃত ব্যক্তিকে (পুরুষ-মহিলা) জানাযার নামাজের পূর্বে ও কবরে রাখার পর মুখ খুলে তার আত্মীয়-স্বজন ও জন-সাধারণকে দেখানো হয়। সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে ইহা জায়েয আছে কি-না?
জাওয়াব :
হ্যাঁ, মৃত ব্যক্তিকে জানাযা নামাজের পূর্বে, পরে ও কবরে রাখার পর সর্বাবস্থায় তার আল-আওলাদ, আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, প্রতিবেশী ইত্যাদি সকলেই দেখতে পারবে। তবে বিশেষ করে মহিলাদের লাশ দেখানোর ক্ষেত্রে পর্দার খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ পর্দা রক্ষা করতে হবে যাতে কোন অবস্থাতেই পর্দার খেলাফ না হয়।
এজন্য মাসয়ালা হলো- পুরুষের লাশকে কবরে নিয়ে যাওয়ার সময় খা বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
মৃত ব্যক্তিকে (পুরুষ-মহিলা) জানাযার নামাজের পূর্বে ও কবরে রাখার পর মুখ খুলে তার আত্মীয়-স্বজন ও জন-সাধারণকে দেখানো হয়। সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে ইহা জায়েয আছে কি-না?
জাওয়াব :
হ্যাঁ, মৃত ব্যক্তিকে জানাযা নামাজের পূর্বে, পরে ও কবরে রাখার পর সর্বাবস্থায় তার আল-আওলাদ, আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, প্রতিবেশী ইত্যাদি সকলেই দেখতে পারবে।
তবে বিশেষ করে মহিলাদের লাশ দেখানোর ক্ষেত্রে পর্দার খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ পর্দা রক্ষা করতে হবে যাতে কোন অবস্থাতেই পর্দার খেলাফ না হয়।
এজন্য মাসয়ালা হলো- পুরুষের লাশকে কবরে নিয়ে যাওয়ার সময় খাট বাকি অংশ পড়ুন...
(সময়ের ভিন্নতার কারণে যদি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পবিত্র ঈদ পালন ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হয়, তাহলে অবশ্যই দিনের পার্থক্যের কারণেও ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে)
সারাবিশে^ একই দিনে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে এবং পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে। এমন কথা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফের কোথাও বলা হয় নাই। এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাসহ সম্মানিত চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদ কেউই এমন কথা বলেন নাই যে, “সারাবিশ্বে একই দিনে পব বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী, জলীলুল ক্বদর রসূল, যিনি উলুল আযম মিনার রসূল, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম, তিনি বর্ণনা করেছেন যে, একস্থানে তিনি একবার রাস্তা দিয়ে কোথাও হেঁটে যাচ্ছিলেন, হঠাৎ দেখলেন তিনি দুনিয়াকে। তার সূরত হচ্ছে- মহিলার সূরত। তার প্রতি লক্ষ্য করে দেখলেন যে, তার একটা হাত সামনে, একটা হাত পিছনে। সামনেরটা খুব রঙ্গীন, চাকচিক্যময়। তিনি দুনিয়াকে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, “হে দুনিয়া! তোমার এই সূরত কেন? তোমার একটা হাত সামনে, একটা হাত পিছনে। তোমার পিছনের হাতটা আমাকে দেখাও।” যখন মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি বললেন একথা, তখ বাকি অংশ পড়ুন...
যুগে যুগে মানুষের চরিত্র ও নৈতিকতা ধ্বংসের জন্য অনেক উপকরণ মানুষের সামনে এসেছে। তবে এর বেশিরভাগ এসেছে ‘মন্দ’ রূপে। মানুষ জেনেছে বিষয়টি খারাপ, তবু নফসের তাড়নায় সেই অবৈধ কাজটি করেছে। কিন্তু যখন সেই অনৈতিক উপকরণ ভালো সূরতে আসে, তখনই ঘটে বিপত্তি।
বর্তমান যুগে সেরকম একটি ফিতনা হলো, অশ্লীল সম্পর্ক বা ‘এলজিবিটিকিউ+ মুভমেন্ট’, যার মাধ্যমে আমার আপনার সুস্থ-স্বাভাবিক সন্তানকে হিজরা, সমকামী বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে।
মূলতঃ এ ধরনের অনৈতিক বিষয়গুলো মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া ইহুদীবাদীদের একটি পুরাতন ষড়যন্ত্র। এ ধরনের বিষয়গুলোকে বলে, কাউন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইহুদী ও খৃষ্টানদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করোনা। তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সঙ্গে বন্ধুত্য করবে, সে তাদেরই দলভূক্ত হবে। (পবিত্র সূরা মায়েদা শরীফ, ৫১ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ)
ইহুদী, হিন্দু, খৃষ্টান বা অন্যান্য বিধর্মীদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করোনা, এর অর্থ হলো- তাদের রীতি নীতির অনুসরণ না করা, তারা যেভাবে দাবি আদায় করে, সেভাবে দাবী আদায় না করা, তারা হরতাল করে মানুষকে কষ্ট দেয়, জান-মালের ক্ষতি করে, তারা লংমার্চ করে, ছবি তোলে, এ সমস্ত হারাম কাজ না করা, কারণ এ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশিষ্ট ক্বাছীদা পাঠক মুহম্মদ হারুনুর রশীদ ভাই উনার স্বপ্ন (কারামত)। তিনি একই সাথে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন,খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনাদের দিদার মুবারক লাভ করেন।(সুবহানাল্লাহ!)
মুহম্মদ হারুনুর রশীদ (ক্বাছীদা) ভাই উনার বর্ণনা মতে, মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...












