সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (১০)
, ১৯ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০২ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০১ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৭ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা

সারাবিশে^ একই দিনে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে এবং পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে। এমন কথা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফের কোথাও বলা হয় নাই। এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাসহ সম্মানিত চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদ কেউই এমন কথা বলেন নাই যে, “সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে”।
কেউ কেউ নতুন চন্দ্রের উদয়স্থলের ভিন্নতাকে গ্রহণযোগ্য নয়, এ কথা বললেও তারও ব্যাখ্যা রয়েছে। কিন্তু উক্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে, কোন ইমাম-মুজতাহিদ উনারা কখনো এমন ফতওয়া দেন নাই যে, সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে ও পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে। এমনকি উনারাও আজীবন উদয়স্থলের ভিন্নতানুযায়ী সারাবিশ্বে ভিন্ন ভিন্ন দিনেই পবিত্র রোযা শুরু করেছেন ও পবিত্র ঈদ পালন করেছেন। বরং এটা এমন এক শ্রেণীর বিদয়াতী ও গোমরাহ লোকদের গোমরাহী ও কুফরী বক্তব্য, যারা উদ্দেশ্যমূলকভাবে মুসলমানদের ইবাদত বন্দেগীসমূহ নষ্ট করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এবং এরা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফের বিভ্রান্তিকর অর্থ ও অপব্যাখ্যা করে সর্বদা মুসলমানদের মাঝে ফিৎনা সৃষ্টি করে ও বিভ্রান্তি ছড়ায়।
মূলত: তিনটি কারণে একই দিনে সারাবিশ্বে পবিত্র রোযা শুরু করা ও ঈদ পালন করা একেবারেই অসম্ভব তা হলো:
(১) اِخْتِلَافُ الْاَوْقَاتِ: সময়ের পার্থক্য।
(২) اِخْتِلَافُ الْمَطَالِعِ: নতুন চাঁদ উদয়স্থলের পার্থক্য।
(৩) اَلْمَسَافَاتُ الْجِغْرَافِيَّةُ: ভৌগলিক দূরত্ব।
(১) সময়ের পার্থক্য:
পূর্বে প্রকাশিতের পর.........
(২) নতুন চাঁদ উদয়স্থলের পার্থক্য:
আরবীতে مَطْلَعٌ ‘মাতলাউন’ বা مَطْلِعٌ ‘মাতলিউন’ (দুই ক্বিরায়াতই শুদ্ধ)। একবচনের শব্দ, তার বহুবচন হচ্ছে مَطَالِعُ ‘মাতালিউ’। অর্থ হচ্ছে: উদয়স্থল, প্রকাশস্থল, সূর্য উদয়ের স্থান, চন্দ্র উদয়ের স্থান, চন্দ্র প্রকাশের দিগন্ত ইত্যাদি। কিন্তু ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায়- নতুন চাঁদ উদয় বা প্রকাশের স্থানকে مَطْلَعْ ‘মাতলা’ বা مَطَالِعْ ‘মাতালি’ বলা হয়ে থাকে।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নতুন চাঁদ উদয়স্থলের ভিন্নতাকে গ্রহণ করা ফরয:
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নতুন চাঁদ উদয়স্থলের ভিন্নতা শুধু গ্রহণযোগ্যই নয়, বরং নতুন চাঁদ উদয়স্থলের ভিন্নতাকে গ্রহণ করা ফরয। কেননা, নতুন চাঁদ ১২ মাসে ১২টি উদিত হয় না বরং একই চাঁদ ১২ মাসে নতুন করে উদিত হয়। আর উক্ত চাঁদ উদিত হওয়ার দিক থেকে তিনটি অবস্থা বা সূরত ধারণ করে। উক্ত তিন অবস্থা বা সূরতের মধ্যে প্রত্যেক মাসের প্রথম দুই দিনের নতুন চাঁদকে হিলাল বলা হয়। তারপর ৩ থেকে ১৪ এবং ১৬ থেকে ২৯ বা ৩০ তারিখের চন্দ্রকে ক্বমার বলা হয়। এবং ১৫তম রাতের চন্দ্রকে বদর বলা হয়। আর هِلَالْ শব্দটির বহুবচন হলো اَهِلَّةْ অর্থ হলো নতুন চাঁদসমূহ।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَسْأَلُوْنَكَ عَنِ الْأَهِلَّةِ قُلْ هِيَ مَوَاقِيْتُ لِلنَّاسِ وَالْحَجِّ
অর্থ: আপনার নিকট তারা নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। আপনি বলে দিন যে, এটি মানুষ এবং হজ্জের জন্য সময় নির্ধারণকারী (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-১৮৯)
এখানে اَهِلَّة বা নতুন চাঁদসমূহ। বহুবচন শব্দ ব্যবহার করে মহান আল্লাহ পাক তিনি নতুন চাঁদ উদিত হওয়ার ক্ষেত্রে স্থানের ভিন্নতাকে ইঙ্গিত করেছেন। এবং সাথে সাথে اِخْتِلَافُ الْمَطَالِع অর্থাৎ নতুন চাঁদ উদয়স্থলের পার্থক্যকে উদ্দেশ্য করেছেন। কেননা, নতুন চাঁদ ১২ মাসে ১২টি উদিত হয় না বরং একই চাঁদ ১২ মাসে নতুন করে উদিত হয়। আর উদিত হওয়ার ক্ষেত্রে যেহেতু একই স্থানে সর্বদা উদিত হয় না বরং স্থান পরিবর্তন করে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে উদিত হয়। সেহেতু এখানে اَهِلَّة (বা নতুন চাঁদসমূহ) শব্দটির দ্বারা اِخْتِلَافُ الْمَطَالِعِ অর্থাৎ নতুন চাঁদ উদয়স্থলের পার্থক্যকে গ্রহণ করা ছাড়া, অন্য কোন অর্থ (অর্থাৎ “১২ মাসের ১২টি চাঁদ” এই অর্থ) গ্রহণ করা সঠিক নয়।
এই ব্যাপারে কারো কোন দ্বিমত নাই যে, নতুন চাঁদ উদিত হওয়ার ক্ষেত্রে সর্বদা এক স্থানে উদিত হয় না বরং তা প্রত্যেক মাসে উদিত হওয়ার ক্ষেত্রে স্থানের পার্থক্য হয়। আর এটাকেই বলা হয় اِخْتِلَافُ الْمَطَالِعِ বা নতুন চাঁদ উদিত হওয়ার ভিন্নতা। আর উদিত হওয়ার ক্ষেত্রে যেহেতু স্থানের পার্থক্য হয়, তাই নিকটবর্তী ও দূরবর্তী স্থানের পার্থক্যের কারণে নতুন চাঁদ দেখার ক্ষেত্রেও দেখার পার্থক্য হয়। আর উক্ত দেখার পার্থক্যের কারণেই নতুন চাঁদ দেখার হুকুমেরও পার্থক্য হয়। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফে নতুন চাঁদ দেখে পবিত্র রোযা রাখার নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। সুতরাং যে অঞ্চলের লোকেরা নতুন চাঁদ দেখবে তাদের উপর রোযা রাখা ফরয হয়ে যাবে। আর দূরবর্তী যে অঞ্চলের লোকেরা নতুন চাঁদ দেখবেনা তাদের উপর রোযা ফরয হবেনা।
রাত-দিনের পরিবর্তন ও ছোট-বড় হওয়ার দ্বারাও নতুন চাঁদ উদয়স্থলের ভিন্নতা গ্রহণযোগ্য হওয়া প্রমাণ করে:
নতুন চাঁদ যদি সর্বদা একই স্থানে উদিত হতো, তাহলে রাত-দিনের মধ্যে কোন পার্থক্য হতো না। এবং ১২ ঘন্টা রাত ও ১২ ঘন্টা দিনের সময়ের মধ্যেও কম-বেশি হতোনা। বরং সর্বদা একই সমান রাত-দিন ও সময় চলমান থাকত। চন্দ্রের ২৮টি মনযিল রয়েছে। ২৮ রাতে উক্ত চন্দ্র ২৮টি মনযিলে অবতরণ করে চলে ফলে উদয়স্থলের ক্ষেত্রে ভিন্নতা ঘটার কারণে রাত দিনের কম-বেশী হতে থাকে। এবং চন্দ্র-সূর্য উদয়স্থলের ভিন্নতার দ্বারাই মহান আল্লাহ পাক তিনি রাত-দিন ও সময়ের পরিবর্তন করে দেন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ فِي خَلْقِ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَاخْتِلَافِ اللَّيْلِ وَالنَّهَارِ لَآيَاتٍ لِّأُولِي الْأَلْبَابِ
অর্থ: নিশ্চয়ই আসমান ও যমীন সৃষ্টিতে এবং রাত্রি ও দিনের পরিবর্তনে বোধ সম্পন্ন লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯০)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
تُولِجُ اللَّيْلَ فِي النَّهَارِ وَتُولِجُ النَّهَارَ فِي اللَّيْلِ
অর্থ: তিনি রাতের কিছু অংশ দিনের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে দিনকে বড় করে দেন। এবং দিনের কিছু অংশ রাতের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে রাতকে বড় করে দেন। (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-২৭)
উল্লেখিত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে উল্লেখ রয়েছে-
يُولِجُ اللَّيْلَ فِي النَّهارِ وَيُولِجُ النَّهارَ فِي اللَّيْلِ وَسَخَّرَ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ كُلٌّ يَجْرِي لِأَجَلٍ مُسَمًّى.
أى ومن مظاهر فضله عليكم، ورحمته بكم أنه أوجد لكم الليل والنهار بهذا النظام البديع بأن أدخل أحدهما في الآخر وجعلهما متعاقبين، مع زيادة أحدهما عن الآخر في الزمان، على حسب اختلاف المطالع.
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি রাতকে দিনের মধ্যে এবং দিনকে রাতের মধ্যে প্রবেশ করান। তিনি চন্দ্র ও সূর্যকে নিয়মের অধীন করে দিয়েছেন। প্রত্যেকটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পরিভ্রমণ করে।
অর্থাৎ এগুলি তোমাদের প্রতি প্রকাশ্য অনুগ্রহ ও রহমত মুবারক। নিশ্চয়ই তিনি তোমাদের জন্য রাত-দিনের সৃষ্টি করেছেন। এই চমৎকার শৃঙ্খলার মাধ্যমে তিনি একটিকে অন্যটির মধ্যে প্রবেশ করিয়েছেন। এবং “উদয়স্থলের ভিন্নতা অনুসারে” চন্দ্র-সূর্য দু’টাকেই একটার পর অন্যটার অনুগামী করে দিয়ে, তিনি সময়কে কম-বেশি করে দেন। (আত-তাফসীরুল ওয়াসীত্ব লিত্বনত্বভী ১১/৩৩৫)
পবিত্র রোযা রাখা ও পবিত্র ঈদ শুরু করার ক্ষেত্রে নতুন চাঁদ দেখার নির্দেশ:
নতুন চাঁদ দেখে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে ও পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ صُومُوا لِرُؤيَتِهٖ وَأَفْطِرُوْا لِرُؤيَتِهٖ فَإِنْ غُبِّيَ عَلَيْكُمْ فَأَكْمِلُوْا عِدَّةَ شَعْبَانَ ثَلَاثِيْنَ
অর্থ: হযরত আবূ হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা চাঁদ দেখে পবিত্র রোযা শুরু করো এবং চাঁদ দেখে পবিত্র রোযা ভঙ্গ করো (ঈদুল ফিতর করো)। যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে শা’বান শরীফ মাস ত্রিশদিন পূর্ণ করো। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
عَنْ حَضْرَتْ مُحَمَّدِ بْنِ زِيَادٍ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُوْلُ قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَوْ قَالَ قَالَ أَبُو الْقَاسِمِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صُوْمُوْا لِرُؤْيَتِهِ وَأَفْطِرُوا لِرُؤْيَتِهِ فَإِنْ غُبِّيَ عَلَيْكُمْ فَأَكْمِلُوا عِدَّةَ شَعْبَانَ ثَلاَثِينَ.
অর্থ: হযরত মুহম্মদ ইবনে যিয়াদ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, আমি হযরত আবূ হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে একথা বলতে শুনেছি যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন অথবা হযরত আবুল ক্বাসিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা চাঁদ দেখে পবিত্র রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখে পবিত্র রোযা ভঙ্গ করো। যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস ত্রিশদিন পূর্ণ করো। (বুখারী শরীফ)
চলবে...........
-মুহম্মদ মুফীদ্বুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত যাকাত উনার আহকাম, মাসায়িল ও ফাযায়িল (৭)
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে ‘পহেলা এপ্রিল’ বা ‘এপ্রিল ফুল’ হারাম। ‘এপ্রিল ফুল’ এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস (২)
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র সূরা আল ক্বদর শরীফ উনার সহীহ তাফসীর
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত যাকাত উনার আহকাম, মাসায়িল ও ফাযায়িল (৬)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা পালন করা নারী-পুরুষ সকলের জন্যই শান্তি ও পবিত্রতা হাছিলের কারণ
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক হয়ে কাট্টা কাফির ও মুরতাদ হয়েছে (২২)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে ‘পহেলা এপ্রিল’ বা ‘এপ্রিল ফুল’ হারাম। ‘এপ্রিল ফুল’ এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস (১)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক (২২৭৬)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত যাকাত উনার আহকাম, মাসায়িল ও ফাযায়িল (৫)
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)