ফযীলত ও বুযূর্গী:
হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। মক্কা শরীফ বিজয়ের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাজীদের পানি পান করানোর বংশীয় দায়িত্বটি উনাকে প্রদান করেন।
হুনাইনের জিহাদে তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে একই বাহনে আরোহী ছিলেন। এই জিহাদে তিনি খুবই বীরত্বের পরিচয় দিয়েছিলেন এবং স্বীয় উচ্চ আওয়াজে যুদ্ধের গতি পাল্টিয়ে দিয়েছিলেন।
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, নূরে বাকি অংশ পড়ুন...
বদরের জিহাদে:
হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে। যখন হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম তিনি বদরের জিহাদে বন্দী হলেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, “হে হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম! আপনি আপনার নিজের, আপনার ভ্রাতুষ্পুত্র আকিল ও নওফল এবং আপনার বন্ধু-গোত্রের উতবার মুক্তিপণ আদায় করুন, কারণ আপনি বিত্তশীল লোক। ” হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম বললেন, “আয় মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি অন্তরে মুসলমান ছিলাম, কিন্তু লোকেরা আমাকে যুদ্ধে নামতে বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَلَا تُقَاتِلُونَ قَوْمًا نَكَثُوا أَيْمَانَهُمْ وَهَمُّوا بِإِخْرَاجِ الرَّسُولِ وَهُمْ بَدَءُوكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ أَتَخْشَوْنَهُمْ فَاللَّهُ أَحَقُّ أَنْ تَخْشَوْهُ إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
অর্থ: আপনারা কি সেই জাতির বিরুদ্ধে জিহাদ করবেন না, যারা তাদের শপথ ভঙ্গ করেছে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থান মুবারক করার বিষয়ে বিরোধিতা করেছে এবং তিনি যেন সেখান থেকে পবিত্র মদীনা শরীফে সম্মানিত হিজরত মুবারক করেন এ বিষয়ে তারা ষড়যন্ত্র করেছে? আর এরাই প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সর্বশ্রেষ্ঠ মহাসম্মানিত পরিচিতি মুবারক হচ্ছেন- তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘আর রবি‘আহ্’ অর্থাৎ চতুর্থ। ’ বাকি অংশ পড়ুন...
এক বুযূর্গ ব্যক্তি, মহান আল্লাহ পাক উনার বিশিষ্ট ওলী, বুযূর্গ ছিলেন। সেই দেশের যে বাদশাহ ছিলো, সে উক্ত বুযূর্গ বা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীর মুরীদ ছিলো। তিনি নছীহত করতেন, তা’লীম দিতেন। বাদশাহও প্রায় সময় তার পীর সাহেব অর্থাৎ সেই ওলীআল্লাহ বা বুযূর্গ ব্যক্তির খানকা শরীফে আসতো। এসে নছীহত হাছিল করে তা’লীম নিয়ে যেতো। একদিন সেই মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী, বুযূর্গ ব্যক্তি তিনি নছীহত করলেন যে, মানুষের অন্তরের মধ্যে দুনিয়ার মুহব্বত বেশী হয়ে গিয়েছে। মানুষ দুনিয়াতে গরক (মশগুল) থাকার কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফিল হয়ে গিয়েছে। তবে ক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন বলেছেন, এ সরকারের আমলে সবচেয়ে আলোচিত দুর্নীতি, তদবির ও ঘুষের অভিযোগ যাঁর নামে উঠেছে, তিনি হলেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, সচিবালয়ে সজীব ভূঁইয়া সম্পর্কে ‘মিস্টার টেন পার্সেন্ট’ নামে একটি প্রচলিত অভিযোগ রয়েছে। তার দাবি, টেন পার্সেন্ট কমিশন ছাড়া কোনো কাজ হয় না এমন ধারণা সচিবালয়ের বিভিন্ন মহলে ছড়িয়ে আছে।
রাজধানীর পল্টনে গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্র্বতী সরকার থেকে সদ্য পদত্যাগ করা উপদেষ্টা আসিফের বিরুদ্ধে ব্যাপক দু বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সচিবালয়ে কর্মরত চাকরিজীবীদের ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতার দাবিতে আন্দোলনরতদের মধ্য থেকে চার জনকে পুলিশি হেফাজতে নেয়া হয়েছে। গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) তাদের হেফাজতে নেওয়া হয়।
হেফাজতে নেওয়া ব্যক্তিরা হলেন- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ও কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের একাংশের সভাপতি বাদিউল কবীর, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও সহ-সভাপতি শাহিন গোলাম রাব্বানী, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিজামুদ্দিন এবং অজ্ঞাত আরেকজন।
সচিবালয়ে কর্মরত চাকরিজীবীদের ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা বাকি অংশ পড়ুন...
শাহাদাত বরণ:
একাদশ হিজরীতে সংঘটিত ইয়ামামার জিহাদে বীরত্বের সঙ্গে জিহাদ করে হযরত আব্বাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু শাহাদাতের সৌভাগ্য লাভ করেন। তখন উনার বয়স মুবারক হয়েছিলো মাত্র ৪৫ বছর। উনার কোন পরবর্তী বংশধর ছিলো না।
মুহম্মদ বিন উমর বর্ণনা করেন, হযরত আবদির রহমান বিন আবী সাঈদ খুদরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, তিনি উনার পিতা থেকে শুনেছেন; তিনি বলেন, আমি হযরত ‘আব্বাদ বিন বিশর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বলতে শুনেছি, হে আবু সাঈদ! আমি আজ রাত্রে (স্বপ্নে) দেখলাম, আসমান আমার জন্য উন্মুক্ত হয়ে গেছে, অতঃপর ইহা খন্ড খন্ড হয়ে আমার উপর পত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
(২৪৫)
وَالسَّابِقُونَ الْأَوَّلُونَ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالْأَنْصَارِ وَالَّذِينَ اتَّبَعُوهُمْ بِإِحْسَانٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ وَأَعَدَّ لَهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي تَحْتَهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا ذَلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ.
অর্থাৎ, যাঁরা সর্বপ্রথম মুহাজিরীন (হিজরতকারী) ও আনছার (হিজরতকারী উনাদেরকে সাহায্যকারী) হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে অগ্রগামী এবং পরবর্তীতে উত্তমভাবে উনাদেরকে যাঁরা (ইমাম, মুজতাহিদ, উলামা-আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহিম) অনুসরণ করেছেন; মহান আল্লাহ পাক বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে পবিত্র ঈমান এনেছেন, জিন-ইনসান যদি সেভাবে পবিত্র ঈমান আনে তাহলে তারা অবশ্যই হিদায়েত লাভ করবে।” হযরত ছাহাবা বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
আনছারী ছাহাবী, পিতা বিশর বিন ওয়াকাশ বিন যুগ্বা, উপনাম আবু বিশ্র, মদীনা শরীফের প্রখ্যাত বনু আবদুল আশহাল গোত্রের লোক।
দ্বীন ইসলাম গ্রহণ:
হযরত ‘আব্বাদ বিন বিশর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হযরত মুছয়াব ইবনে উমায়ের রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হাতে মদীনা শরীফে সম্মানিত ইসলাম গ্রহণ করেন। বলা হয় যে, তিনি হযরত সা’দ ইবনে মুয়ায রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত উসাইদ ইবনে হুদ্বাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পূর্বেই ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হ বাকি অংশ পড়ুন...
- Pre
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- 9
- 10
- 11
- 12
- 13
- 14
- 15
- 16
- 17
- 18
- 19
- 20
- 21
- 22
- 23
- 24
- 25
- 26
- 27
- 28
- 29
- 30
- 31
- 32
- 33
- 34
- 35
- 36
- 37
- 38
- 39
- 40
- 41
- 42
- 43
- 44
- 45
- 46
- 47
- 48
- 49
- 50
- 51
- 52
- 53
- 54
- 55
- 56
- 57
- 58
- 59
- 60
- 61
- 62
- 63
- 64
- 65
- 66
- 67
- 68
- 69
- 70
- 71
- 72
- 73
- 74
- 75
- 76
- 77
- 78
- 79
- 80
- 81
- 82
- 83
- 84
- 85
- 86
- 87
- 88
- 89
- 90
- 91
- 92
- 93
- 94
- 95
- 96
- 97
- 98
- 99
- 100
- 101
- 102
- 103
- 104
- 105
- 106
- 107
- 108
- 109
- 110
- 111
- 112
- 113
- 114
- 115
- 116
- 117
- 118
- 119
- 120
- 121
- 122
- 123
- 124
- 125
- 126
- 127
- 128
- 129
- 130
- 131
- 132
- 133
- 134
- 135
- 136
- 137
- 138
- 139
- 140
- 141
- 142
- 143
- 144
- 145
- 146
- 147
- 148
- 149
- 150
- 151
- 152
- 153
- 154
- 155
- 156
- 157
- 158
- 159
- 160
- 161
- 162
- 163
- Next












