হাঁচি দেওয়ার সময় চোখ খোলা রাখার চেষ্টা করলে ব্যর্থ হতে হবে। এটি এমন একটি অদ্ভুত শারীরিক প্রক্রিয়া যা প্রায় সব মানুষের ক্ষেত্রেই ঘটে। কিন্তু কেন? কেন আমরা হাঁচি দেওয়ার সময় চোখ বন্ধ করতে বাধ্য হই? এর পেছনে রয়েছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, হাঁচি দেওয়ার সময় চোখ বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি স্বয়ংক্রিয় প্রতিবর্তী ক্রিয়া। এর মানে হলো, এই কাজটি করার জন্য কাউকে সচেতনভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হয় না, মস্তিষ্ক স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই নির্দেশ পাঠায়।
যখন আমাদের নাকের ভেতরে কোনো অস্বস্তিকর কণা বা জীবাণু প্রবেশ করে, তখন মস্তিষ্ক সেটিকে সজোরে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে প্রায়ই এমন একটি রোগ দেখা যায়, যাতে নাড়ি-ভুড়ির একটি অংশ উদরগাত্র ভেদ করে অ-থলিতে নেমে যায়। মানুষের পেটের ভেতরে খাদ্যনালি মুখ থেকে পায়ু পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি বিশ থেকে ত্রিশ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। হার্নিয়ার ক্ষেত্রে পেটের কিছু দুর্বল অংশ দিয়ে ক্ষুদ্রান্ত্রের অংশবিশেষ অ-থলিতে চলে আসে। তখন কুচকি এবং অ-থলি অস্বাভাবিক ফুলে যায়, ব্যাথা হয়।
কারণ: আমাদের পেটের কিছু অংশ আছে, যেগুলো আশপাশের অংশ থেকে অপেক্ষাকৃত দুর্বল থাকে। অনেকের জন্মগতভাবে এ অংশগুলো দুর্বল থাকে। পেটের ভেতরের চাপ যদি বেশি হয়, যেমন- অনেক দিনের পুরানো হাঁচি, ক বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সকলের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। উনার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক সমূহ যথাযথভাবে পালন করা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। কেননা তিনিই কায়িনাতবাসীর জন্য বিশেষতঃ আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। আর এ ব্যাপারে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
ঠিক অনুরূপ বলা হয়েছে আরেকটা হাদীছ শরীফে। এখানে ‘মুসলিম’ শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে।
হাদীছ শরীফে উল্লেখ করা হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَلِىٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِلْمُسْلِمِ عَلَى الْمُسْلِمِ سِتٌّ بِالْمَعْرُوفِ
يُسَلِّمُ عَلَيْهِ إِذَا لَقِيَهُ وَيُجِيبُهُ إِذَا دَعَاهُ وَيُشَمِّتُهُ إِذَا عَطَسَ وَيَعُودُهُ إِذَا مَرِضَ وَيَتْبَعُ جَنَازَتَهُ إِذَا مَاتَ وَيُحِبُّ لَهُ مَا يُحِبُّ لِنَفْسِهِ
হযরত ইমামুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, এক মুসলমানের প্রতি বাকি অংশ পড়ুন...
যদি কোন বাড়ী-ঘর নিরিবিলি থেকে থাকে অর্থাৎ কেউ না থেকে থাকে তাহলে সেখানে তার অনুমতি ব্যতীত প্রবেশ করো না। আর যদি থাকা সত্ত্বেও কেউ বলে দেয় যে, তোমরা ফিরে যাও, যারা দেখা করতে এসেছ তারা ফিরে চলে যাও, তাহলে তাদের জন্য উচিত হবে ফিরে চলে যাওয়া। এটাই তাদের জন্য পবিত্রতা। মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের আমল সম্পর্কে অবগত রয়েছেন।”
আয়াত শরীফ নাযিল হয়ে গেল। আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জানিয়ে দিলেন, পর্দা ফরয করা হলো।
এ প্রসঙ্গে বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
উনার আসল নাম জা’ফর বিন ইউনুস, যদিও কেউ কেউ অন্যান্য নামও বলেছেন। কারণ বাগদাদে উনার মাযার শরীফের উপর যে শিলালিপি রয়েছে তাতে জা’ফর বিন ইউনুসই লিখা রয়েছে। (নাফাহাতুল উন্স)
তবে তিনি উনার কুনিয়াত বা উপনাম “আবূ বকর শিবলী” দ্বারা মশহুর। তিনি তৃতীয় তবকার আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্যে একজন। তিনি বাগদাদের অধিবাসী ছিলেন। হযরত খাজা খায়ের নাসসাজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার হাতে তিনি তওবা করেন, কিন্তু হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ ছিলেন। তিনি একজন বিশিষ্ট আরিফ ছিলেন এবং মজলিসে ওয়াজ নছীহত বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঋতু পরিবর্তনের এ সময়ে উত্তরাঞ্চলে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। অন্যদিকে, ফ্লু, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, অ্যাজমাসহসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। বিশেষত শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিভাগীয় শহর রাজশাহীতে অবস্থিত মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল, সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকসহ উপজেলার হাসপাতালেও আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। রামেক হাসপাতালের বহির্বিভাগের চাপ বেড়েছে অনেক। বিশেষ করে শিশু রোগীদের প্রচুর ভিড় দেখা গেছে। এ অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে বাকি অংশ পড়ুন...
এলার্জিক রাইনাইটিস বা এলার্জি সর্দি নাকের একটি সমস্যা যা নাসিকা ঝিল্লীর প্রদাহের ফলে হয়ে থাকে। এটি কোনো মারাত্মক রোগ নয়। এ সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। তবে এই রোগের কারণে স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হয়। অনেক সময় এই এলার্জিজনিত সর্দি ও হাঁচিতে অনেক বেশী হতে পারে। নাকে অসহ্য চুলকানি ও একনাগারে কয়েকটি হাঁচি দেয়ার মত পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে।
যদিও অতিসংবেদনশীলতা এলার্জীর মূল কারণ ব্যক্তি বিশেষে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। কিছু কারণ হল-
১. রাস্তার ধুলা, পুরনো বইপত্র বা পত্রিকায়, বাসার পুরনো ধুলোজমা আসবাবপত্র, ফুলের রেণু ও পশুপাখির লোম থেকে বাকি অংশ পড়ুন...
মানুষ যে হাঁচি দেয় হাঁচির মধ্যে অনেক রোগ-জীবাণু বেরিয়ে যায়। এজন্য একটা রুমাল বা কাপড়ের মধ্যে হাঁচি দেয়া উচিত। আর শুকরিয়া স্বরূপ আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামীন বলা উচিত।
চিশতীয়া খান্দানের বিশিষ্ট বুযূর্গ হযরত খাজা উছমান হারুনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আনিসুল আরওয়াহ নামক কিতাবে সপ্তদশ মজলিসে মু’মিন বান্দার হাঁচি সম্পর্কে বলেন, “যখন কোন মু’মিন বান্দা হাঁচি দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ বলেন তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি তার সমস্ত গুনাহখতা মাফ করে দেন এবং ঐ বান্দার জন্য জান্নাতে একটা প্রাসাদ তৈরী করেন, যার মধ্যে একটা গাছ থাকবে এবং সে গাছের বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সকলের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। উনার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক সমূহ যথাযথভাবে পালন করা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। কেননা তিনিই কায়িনাতবাসীর জন্য বিশেষতঃ আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। আর এ ব্যাপারে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূও পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
ঢেলা-কুলুখ ব্যবহার করা এবং পানি দিয়ে ধোয়া উভয়টিই সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ:
বড় ইস্তিন্জা এবং ছোট ইস্তিন্জা করার পর ঢেলা-কুলুখ ব্যবহার করা এবং পানি দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার হওয়া উভয়টি সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ্। অর্থাৎ ঢেলা-কুলুখ ব্যবহার করা যেমন সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ্ তেমনিভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার করাও সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ্। কেননা শরীরের মধ্যে একটা গরম ভাব আছে। বড় ইস্তিন্জা বের হয়ে চামড়ার উপর লাগলে শরীরের গরমে ময়লার (পায়খানার) কিছুটা চামড়ায় শোষণ করে নেয়। ঢেলা-কুলুখে সেই শোষিত ময়লা (পায়খানা) দুর হয় না। তাই ঢেলা-কুলুখ ব্যবহার করার পর পান বাকি অংশ পড়ুন...
নারীদের সাজসজ্জার অন্যতম একটি উপাদান লিপস্টিক। মুখে মেকআপ, চোখে কাজল, আইব্রু এবং বাহারি উপায়ে চুল বাধার পরও অনেক নারীর সাজই যেন সম্পূর্ণ হয় না। হরেক রঙের লিপস্টিক দিয়ে ঠোঁট না রাঙালে যেন চলেই না। তাদের ধারণা, লিপস্টিক সাজগোজে বাড়তি চমক আনে।
কথাটা সত্যি হলেও এটাও মিথ্যা নয় যে, এই লিপস্টিক ঠোঁটের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। কারণ, লিপস্টিকে যে ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, তা ত্বকের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই নিয়মিত লিপস্টিক লাগাতে বারণ করেন চিকিৎসকরা।
কিন্তু সে বারণকে থোড়াই কেয়ার করেন অনেকেই। তাই দেরি না করে জেনে নিন নিয়মিত বাকি অংশ পড়ুন...












