নিজস্ব সংবাদদাতা:
কৃষক মাঠে নেমেছিলেন স্বপ্ন নিয়ে। উচ্চ মূল্যে সার, বীজ কিনে ফলিয়েছিলেন আলু। ফলনও হয়েছে ভালো। কিন্তু সেই আলু এখন কৃষকের ঘাড়ে বোঝা। বাজারে দাম নেই; হিমাগারে পড়ে আছে স্বপ্নের ফসল। সেই ফসল তুলতে গেলেই পকেট থেকে গুনতে হচ্ছে আরও টাকা। লাভের আশায় যে আলু সংরক্ষণ করা হয়েছিল, তাই এখন বেদনার কারণ। নতুন আলু বাজারে আসতেই পুরোনো আলুর দাম আরও পড়ে গেছে। কোথাও কোথাও পাঁচ-ছয় টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে আলুর দর এতটাই নেমেছে, বিক্রি করেও হিমাগারের ভাড়া মেটানো যাচ্ছে না। উল্টো সংরক্ষিত আলু তুলতে গেলে বস্তাপ্রতি পকেট থেকে গ বাকি অংশ পড়ুন...
বাজারে আগাম জাতের নতুন আলু উঠতে শুরু করেছে। তবে এসব আলু বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। প্রতি কেজি নতুন আলু খুচরা বাজারে মিলছে ২০০ টাকা দরে। যা দুইদিন আগেও ছিল ১৫০-১৬০ টাকা।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় আগাম জাতের নতুন আলু তোলা শুরু হয়েছে। মৌসুমের শুরুতেই পাইকাররা ক্ষেত থেকে প্রকারভেদে কেজিপ্রতি ৪৯ থেকে ৫২ টাকা দরে আলু কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। চাহিদা ভালো হলেও কৃষকদের দাবি গতবারের তুলনায় এবার দাম কম, ফলে লাভের পরিমাণও খুব বেশি হবে না।
কৃষকরা জানান, গত বছর একই সময় পাইকারি বাজারে নতুন আলুর দাম ছিল ৭৫ থেকে ৮৫ টাকা কেজি।
নতুন আলু বাজারে, পুরোনো আলু নিয় বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
আলু চাষীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত পুরাতন আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশন কর্তৃক প্রথমবারের মতো আয়োজিত আলু উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অনুরোধ জানান।
উপদেষ্টা বলেন, এ বছর রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ১২ লক্ষ মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হয়েছে যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ২২ লক্ষ মেট্রি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সারা দেশের মতো রাজশাহীর বাজারেও উঠেছে নতুন আলু। তাতে পুরোনো আলুর দাম হিমাগার পর্যায়ে আরেক দফা কমে গেছে। ফলে হিমাগারে আলু রেখে বড় ধরনের লোকসানে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত ২০-২৫ দিনে পুরোনো আলুর দাম কেজিতে আট টাকা কমে গেছে। তাদের মতে, ‘নতুন আলু যেন পুরোনো আলুর কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিল।’
রাজশাহীর সরকার কোল্ড স্টোরেজের ব্যবস্থাপক রুহুল আমিন জানান, হিমাগারে পুরোনো আলুর কোনো ক্রেতা নেই এখন। বেচাকেনা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। তাদের হিমাগারে এখনো ১৩ হাজার ৫০০ বস্তা আলু অবিক্রীত রয়েছে।
রাজশাহীর মোহন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) ১২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে দুই দিনব্যাপী ‘আলু উৎসব-২০২৫।
গত শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএসএ) কার্যালয়ে আয়োজিত ‘আলু উৎসব ২০২৫- মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে সংগঠনটির সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু এ তথ্য জানান।
মোস্তফা আজাদ বলেন, আলু উৎসব বাংলাদেশের আলুশিল্পকে বিশ্বে তুলে ধরার সুযোগ তৈরি করবে। এতে আধুনিক প্রযুক্তি, প্রসেসিং সক্ষমতা, সংরক্ষণ পদ্ধতি এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ ও রপ্তানির নতুন সম্ভাবনা উন্মোচন হবে। তিনি আলুর বহু বাকি অংশ পড়ুন...
জয়পুরহাট সংবাদদাতা:
ভালো লাভের আশায় জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা এবার হিমাগারে আলু সংরক্ষণ করেছিলেন। কিন্তু বাজারে দাম না থাকায় উল্টো তারা প্রায় ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এতে জেলায় আলুচাষি ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে গভীর হতাশা দেখা দিয়েছে।
আলু ব্যবসায়ী, কৃষক ও হিমাগার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আলু উৎপাদন থেকে সংরক্ষণ পর্যন্ত প্রতি কেজিতে খরচ পড়েছে ২৪-২৫ টাকা। সরকার হিমাগার গেটে প্রতি কেজি আলুর দাম ২২ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। তবে সেই দরে কোনো আলু বিক্রি হচ্ছে না। বর্তমানে প্রতি কেজি আলু ৯-১০ টাকা দরে বিক্রি হচ বাকি অংশ পড়ুন...
দাম না পেয়ে আলুচাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কৃষক
সামনের বছর আবার আলুর দাম বাড়লে তখন আমদানীও করবে সরকার
কিন্তু এখন কৃষকের কাছ থেকে আলু কিনতে নির্বিকার
আলু রফতানীর সব বাধা দূর করা দরকার
চলতি বছর উৎপাদিত আলুর ন্যায্যমূল্য না পেয়ে আলু চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন দেশের কৃষকরা। একসময় লাভজনক ‘সোনার ফসল’ হিসেবে পরিচিত আলু এখন কৃষকের বোঝায় পরিণত হয়েছে। উৎপাদন খরচ বেড়েছে, অথচ বাজারে দাম নেই। ফলে অনেক কৃষক উৎপাদন ব্যয়ও তুলতে পারছেন না। হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয়, দালালচক্রের দৌরাত্ম্য আর ন্যায্যমূল্যের অভাবে লোকসানে পড়েছেন তারা। অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গতকাল দৈনিক আল ইহসান শরীফে খবর হেডিং হয়েছে, ‘পেঁয়াজের কেজি ১২০ টাকা’।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, রায়েরবাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ বাজারগুলোতে বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে যানা যায়, গত এক সপ্ত বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
প্রযুক্তির এই যুগেও কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং জনগণের জীবিকানির্বাহে অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ১১.২০% আর কৃষিতে নিয়োজিত জনশক্তি ৪৬.৯৬।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, বা বাকি অংশ পড়ুন...
রাজশাহী সংবাদদাতা:
রাজশাহীতে এ বছর এক কেজি আলু উৎপাদন করতে কৃষকের ৯-১০ টাকা খরচ হয়েছে। সেখান থেকে বাছাই করে হিমাগারে রাখার উপযোগী করতে কেজিতে দাম পড়েছে ১৫ টাকার মতো। এর সঙ্গে হিমাগার ভাড়া দিতে হয়েছে কেজিতে ছয় টাকা। বস্তা কেনা, পরিবহন ও শ্রমিক খরচ মিলিয়ে রয়েছে আরও তিন-চার টাকা। অর্থাৎ হিমাগারে এক কেজি আলু সংরক্ষণ করতে অন্তত ২৫ টাকা খরচ হয়েছে। সংরক্ষণের পাঁচ মাস পরে এখন হিমাগারে পাইকারিতে ১০-১১ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে প্রতি কেজিতে কৃষকদের ১৫ টাকার মতো লোকসান গুনতে হচ্ছে। সেইসঙ্গে লোকসানে আছেন আলু কিনে মজুত করা ব্যবসায়ী বাকি অংশ পড়ুন...
কক্সবাজার সংবাদদাতা:
শীতকালে ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, গাজরসহ নানা সবজিতে ভরে ওঠে গ্রামবাংলা। কিন্তু বাজারে দাম পড়ে গেলে কৃষকের সেই স্বপ্নের সবজিই রূপ নেয় কান্নায়।
সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় নষ্ট হয় বিপুল পরিমাণ সবজি, কৃষক পড়ে যান লোকসানে।
গত মৌসুমে যেমন ফুলকপির দাম নেমেছিল প্রতিটি ২ টাকায়। এই বাস্তবতা বদলাতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশের ৪২টি জেলায় ১০০টি মিনি কোল্ড স্টোরেজ নির্মাণের কাজ চলছে। এর মধ্যে কক্সবাজারেও চারটি হিমাগার চালু হচ্ছে- যা স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে।
কক্সবাজার সদরে দুটি এবং টেকনাফ বাকি অংশ পড়ুন...
নাটোর সংবাদদাতা:
দেশের একমাত্র ঔষধি পল্লী এখন নাটোরের ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। প্রায় দিনই দর্শনার্থীরা আসছেন এই পল্লীতে এবং মুগ্ধতা নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এই পল্লীতে বছরে শুধু অ্যালোভেরাই উৎপাদন হচ্ছে ১৫ হাজার টন। এছাড়া শিমুল মূল, অশ্বগন্ধাসহ উৎপাদন হচ্ছে ১৪০ ধরনের ভেষজ। উৎপাদিত এসব ভেষজের বাজার মূল্য অন্তত শত কোটি টাকা।
নাটোর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর-খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের ১৫টি গ্রাম জুড়ে এই ভেষজ পল্লীর অবস্থান।
ইউনিয়নের প্রধান সড়কের প্রায় একই সমতলে থাকা ভেষজ পল্লী ছবির মত সুন্দর।
জানা যায়, ১৯৯৫ সালের দিকে খোলাবাড়িয়া এলাকার আ বাকি অংশ পড়ুন...












