সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
কূটনীতির প্রেক্ষাপটে, ‘এন-সার্কেল’ বলতে এমন একটি ধারণাগত কাঠামোকে বোঝায় যেখানে দেশ বা রাজনৈতিক অভিনেতাদের একটি নির্দিষ্ট জাতির স্বার্থের ঘনিষ্ঠতা এবং গুরুত্বের স্তরের উপর ভিত্তি করে সমকেন্দ্রিক বৃত্তে বিভক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
২০১৪ সাল থেকে ৭ বছরে দেশের ৫৮ জেলায় পানিবায়ু সংক্রান্ত বিভিন্ন দুর্যোগে অন্তত ১ হাজার ৫৩ জনের প্রাণহানি ও ৯৪ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ৭ বছরে ১৫টি বড় দুর্যোগে ৪ কোটি ২০ লাখ ম বাকি অংশ পড়ুন...
ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনের আগে নিজের ভাবমর্যাদা এবং অবস্থানে লক্ষণীয় পরিবর্তন আনছে বিএনপি। কূটনৈতিক সূত্রের মতে, জামাতের সঙ্গে দীর্ঘ দশকওয়াড়ি জোট ছিন্ন করে উদারতন্ত্রে বিশ্বাসী গণতান্ত্রিক পোশাকে তারা ভোটে যেতে চাইছে। আওয়ামী লীগের ভোটারদের সমর্থন জোগাড়ও তাদের লক্ষ্য।
কূটনৈতিক শিবিরের বক্তব্য, আওয়ামী লীগ প্রায় দেড় দশক ধরে বাংলাদেশে যে ধর্মনিরপেক্ষ উদারতন্ত্রের ছবিটা অন্তত প্রকাশ্যে তুলে ধরেছিল, সেই রাজনৈতিক পরিসরটা বিএনপি নিতে চাইছে। আওয়ামী লীগের আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনও পর্য বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
আজ ১৬ই ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। গৌরবান্বিত ঐতিহাসিক দিবস। বলাবাহুল্য ৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ ছিল অনৈসলামিক এবং যুলুম, বৈষম্য ও শোষণ থেকে মুক্তির মহান যুদ্ধ। বৈষম্য ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি লাভের যুদ্ধ। ইনসাফের ইসল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বেশ কয়েক মাস ধরে ভিসা নিয়ে কড়াকড়ি আরোপ করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। এর ধারাবাহিকতায় নতুন নিয়ম চালু করেছে মার্কিন প্রশাসন।
বিশ্বে অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়।
ভ্রমণ ভিসার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে কেউ যদি সেখানে সন্তান জন্ম দেয়ার ইচ্ছাপোষণ করেন, তবে তাদের ভিসা ইস্যু করা হবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে ভারতের মার্কিন দূতাবাস।
এক্সে দে বাকি অংশ পড়ুন...
ব্যবসায়ীরা লাভ করুক বা লোকসান করুক- সব অবস্থাতেই কর দিতে হচ্ছে। এমনও ঘটেছে যে লোকসান বেশি, আবার করও বেশি দিতে হয়েছে।
আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের শর্তের ওপর অতি নির্ভরতায় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা নিজেদের তরফ থেকেই সরকারকে উদ্দেশ্য করে ব্যবসায়ীরা বলেছে-
‘আপনাদের যে চার-পাঁচ বিলিয়ন ডলার দরকার, আমরা রপ্তানি বাড়িয়ে এনে দেব। কিন্তু বিদেশি সংস্থার সব শর্ত অন্ধভাবে অনুসরণ করে আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ করবেন না। ’
কিন্তু নীতিহীন অথবা নীতিভ্রষ্ট সরকার
তা শোনেও শোনে না।
বোঝালেও বোঝে না।
আকুতি করলেও নরম হয় না।
মিনতি জানালেও দয়া করে না।
যেন সেই প বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গাজায় গণহত্যার কারণে বিশ্বব্যাপী তীব্র ক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে দখলদার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা নিজেদের সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রায় ৭৫০ মিলিয়ন ডলার বাজেট নির্ধারণ করেছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন থেকে বিরত রয়েছে এবং আন্তর্জাতিক ফোরামেও এর বিরুদ্ধে ভোট দিচ্ছে। বহু সরকার ও সাধারণ মানুষ গাজায় ব্যাপক হামলা ও বেসামরিক হতাহতের জন্য ইসরায়েলকে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী হিসেবে বিবেচনা করে। ইউরোপ ও আমেরিকাতেও ইসরায়েলের সন্ত্রাসী নীতির বিরুদ্ধে সমালোচনার ঢেউ তৈরি হয়েছে এবং কিছু বিশ্বব বাকি অংশ পড়ুন...
এতে বিশেষ করে নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বা নতুন ব্যবসায়ী বিপর্যস্থ হয়ে পড়ছেন।
শিল্প খাতে বিনিয়োগের গতি কমছে, নতুন চাকরির সুযোগও কমছে।
অর্থনীতি কাগজে স্থিতিশীল মনে হলেও বাস্তবে তা চরম স্থবির হয়ে পড়ছে।
আইএমএফ ছাড়া আমাদের অনেক বিকল্প আছে।
সেদিকেই ধাবিত হতে হবে তথা খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র আলোকে চলতে হবে ইনশাআল্লাহ।
সরকারি তথ্য বলছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ২০.৩ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৮.৮ বিলিয়ন ডলারে। আর ২০২৫ সালের জুনের শেষ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন নীতি আরও কঠোর হওয়ার পর বাংলাদেশ ও পাকিস্তান থেকে আসা শিক্ষার্থীদের ভিসা-সংক্রান্ত ঝুঁকি বেড়ে গেছে। এর জেরে দেশটির বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় দুই দেশের শিক্ষার্থীদের ভর্তির আবেদন বাতিল বা সাময়িকভাবে স্থগিত করছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অন্তত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয় ‘উচ্চ ঝুঁকির’ দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে তালিকাভুক্ত করে ভর্তিতে নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আশ্রয় প্রার্থনার সংখ্যা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
অন্তর্র্বতী সরকারের এক বছরে বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে দৃশ্যত কোনো অগ্রগতি হয়নি বলে মনে করছে বাংলাদেশে বিনিয়োগকারী জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো। বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে সাতটি প্রধান ইস্যুতে অগ্রগতির বিষয়ে জরিপ পরিচালনা করেছিল জাপানিজ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন ইন ঢাকা (জেসিআইএডি)।
জরিপে অংগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মতামতের ভিত্তিতে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় এক.৮২। জেসিআইডির পক্ষ থেকে বলা হয়, এ স্কোর নির্দেশ করে গত এক বছরে বিনিয়োগ পরিবেশের অগ্রগতি খুবই সামান্য বা কোনো অগ্রগতিই হয়নি। বি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলোর সঙ্গে সুষম বাণিজ্যিক সম্পর্ক রাখতে সক্ষম হচ্ছে না বাংলাদেশ। অন্তর্র্বতী সরকারের ভুল নীতি, রাজনৈতিক টানাপড়েন এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বে অস্থিরতা বাংলাদেশের বিশ্ব বাণিজ্যকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ, ব্যবসা-বাণিজ্যে বিপর্যয় আর অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে সংকট এ হুমকি আরো প্রকট করেছে।
সাম্প্রতিক বাণিজ্য হুমকিটি এসেছে বাংলাদেশের সবচেয়ে নিরাপদ বাণিজ্য অংশীদার ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ চুক্তির আওতায় বাকি অংশ পড়ুন...
ফরেইন রিজার্ভ বলতে বিদেশের সাথে লেনদেন যোগ্য টাকা বা সম্পদকে বুঝায়। মানে বিদেশীরা দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে যা নিতে রাজি আছে তা। ডলার, ইউরো, রুপী, স্বর্ণ, ইত্যাদি যা কিছু দিয়ে বিদেশের সাথে লেনদেন করা যাবে তা ই ফরেইন রিজার্ভ। এর মোট পরিমাণকে একটি দেশের ফরেইন রিজার্ভ বলে।
আমাদের মুদ্রার নাম টাকা। আমরা চাইলে বিলিয়ন, বিলিয়ন টাকা ছাপাতে পারি। কিন্তু বিদেশীরা এই টাকা নিবে না। আমরা তেল আমদানির বিপরীতে যদি টাকা দিতে চাই ওরা মানবে না, বলবে ডলার বা ইউরো দাও। স্বর্ণ দিলেও মানবে। সেজন্য অন্যদের গ্রহণযোগ্য মুদ্রায় রিজার্ভ রাখতে হয়।
রিজার্ভ বাকি অংশ পড়ুন...












