হযরত আবয়াদ্ব ইবনে হাম্মাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ইয়ামান দেশের অধিবাসী। বিলাদত শরীফ ও বিছাল শরীফের সন-তারিখ পাওয়া যায়নি। তিনি পবিত্র মদীনা শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পাক দরবারে আগমন করেন এবং মাআরিবের একটি লবণের খনি জায়গীর হিসাবে চান। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে উহা প্রদানে স্বীকৃত হন। কিন্তু এক ব্যক্তির আপত্তিতে উক্ত মজলিসেই আবার উহা প্রত্যাহার করে নেন। উহার পরিবর্তে উনাকে অন্য জায়গায় খেজুর বাগান প্রদান করে বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বক্ষেত্রেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ করেছেন। তবে যেক্ষেত্রে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ হতে কোন বিষয়ে অনুসরণ না করার নির্দেশ রয়েছে, তা ব্যতীত সকলক্ষেত্রেই অনুসরণ করতেন। তবে নিষেধকৃত বিষয় আমল না করাটাও অনুসরণ-অনুকরণের অন্তর্ভুক্ত।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে, একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সুন্নাতুল ওয়াক্ত নামায
পবিত্র জুমু‘আহর দিন ৪ রাকাত পবিত্র বা’দাল জুমুআহ্ নামায আদায় করার পর ২ রাকাত সুন্নাত নামায আদায় করতে হয়। যাকে সুন্নাতুল ওয়াক্ত বা ওয়াক্তিয়া সুন্নাত নামায বলা হয়। এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ السُّلَمِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ عَلَّمَنَا حَضْرَتْ اِبْنُ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنْ نُّصَلِّىَ بَعْدَ الْجُمُعَةِ أَرْبَعًا فَلَمَّا قَدِمَ عَلَيْنَا سَيِّدُنَا حَضْرَتْ عَلِىُّ بْنُ اَبِىْ طَالِبٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَلَّمَنَا اَنْ نُّصَلِّىَ سِتًّا
অর্থ: “বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَاأَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِنْ جَلَابِيبِهِنَّ ذَلِكَ أَدْنَى أَنْ يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَحِيمًا
অর্থ: আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং আপনার বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং মু’মিনদের আহলিয়াগণকে বলে দিন- উনারা যেন উনাদের চাদরের একটা অংশ চেহারা ও বুকের উপর টেনে দেন অর্থাৎ পর্দা করেন। এটা হচ্ছে- উনাদের সম্ভ্রান্ত হওয়ার পরিচয় এবং উনাদেরকে বিরক্ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের খুছূছিয়ত মুবারক সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণনা মুবারক করেছেন। মহান আল্লাহ পাক উনার অসংখ্য ও অগণিত নিয়ামত মুবারকের মধ্যে কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত মুবারক হচ্ছেন, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ! হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের খুছূছিয়ত মুবারক, বৈশিষ্ট্য মুবারক সম্পর্কে যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক কর বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার এবং উনার দুই কিশোর আওলাদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমা উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি ছিলেন বিশিষ্ট আনছার মহিলা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা। উনার ৭জন ছেলে সন্তান ছিলেন। বদরের সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার সময় তিনি জানতে পারলেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যেই নিকৃষ্ট লোকটি সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে, সেই কাট্টা কাফির আবূ জাহিল মুশরিকদেরকে নেতৃত্ব দিয়ে নিয়ে আসতেছে। তখন তিনি উনার দুই বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেনন বাকি অংশ পড়ুন...
৬১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الْـمُعْجِزَةِ شَرِيْفٌ নূরুল মু’জিযাহ্ শরীফ
৬২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পা মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الثَّابِتِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছাবিত মুবারক
৬৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র টাখনু মুবারক نُوْرُ السُّرُوْرِ مُبَارَكٌ নূরুস সুরূর মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَكِنَّ اللَّهَ حَبَّبَ إِلَيْكُمُ الْإِيمَانَ وَزَيَّنَهُ فِي قُلُوبِكُمْ وَكَرَّهَ إِلَيْكُمُ الْكُفْرَ وَالْفُسُوقَ وَالْعِصْيَانَ أُولَئِكَ هُمُ الرَّاشِدُونَ
অর্থ: কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের অন্তর মুবারকে সম্মানিত ঈমান উনার মুহব্বত মুবারক সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং আপনাদের অন্তর মুবারকসমূহ সম্মানিত ঈমান উনার দ্বারা সৌন্দর্যম-িত করে দিয়েছেন। পক্ষান্তরে কুফরী, শিরকী, নাফরমানী ইত্যাদির প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম) উনারাই সঠিক পথপ্রাপ্ত। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা হ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
এক মাসিক পত্রিকায় হজ্জের অজুহাতে ছবি তোলাকে বৈধ বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে দলীল হিসেবে পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ ১৭৩, পবিত্র সূরা আনআম শরীফ ১১৯ ও ১৪৫ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, তীব্র প্রয়োজন হারাম বস্তুকে সাময়িক হালাল করে দেয়। তাই হজ্জের ফরয আদায় করতে হারাম ছবি তোলা সাময়িক বৈধতা পাবে। নাউযুবিল্লাহ! এ বিষয়ে সঠিক জাওয়াব কি?
জাওয়াব:
একইভাবে পবিত্র সূরা আনআম শরীফ উনার ১৪৫ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قُلْ لَّا أَجِدُ فِيْ مَاۤ اُوحِيَ اِلَيَّ مُحَرَّمًا عَلٰى طَاعِمٍ يَطْعَمُهٗ إِلَّاۤ اَنْ يَّكُوْنَ مَيْـتَةً اَوْ دَمًا مَّسْفُوْحًا বাকি অংশ পড়ুন...
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
আধারী যুগের অবসানে আসেন আম্মাজী
জাহেলী জুলমতি খরা বিনাসেন আম্মাজী
যামানা সংস্কারে রোব প্রকাশেন আম্মাজী
দিশারী হয়ে আবার মুচকি হাসেন আম্মাজী
মাদানী সিলসিলাতে নূর বিকাশেন আম্মাজী
সালিকের অন্তরে সর্বদা ভাসেন আম্মাজী
নিছবতি কোহে তূর
প্রিয় আম্মা হুজুর
নূরে কুবরায়ী নূর
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
মমতায় মহিয়ান
মালিকায়ে দো’জাহান
মুবারক মহাশান
মুমতাজে মারহাবান
মুহতাজে আশিকান
দিন শরাবান তহুর
প্রিয় আম্মা হুজুর...
সাইয়্য বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই পবিত্র ছলাত বা নামায মু’মিনদের উপর ফরয নির্দিষ্ট সময়ে’।
পবিত্র ছলাত বা নামায সম্মানিত শরীয়ত উনার একটি বুনিয়াদী ফরয ইবাদত। সুবহানাল্লাহ! যা ইহকালে গুনাহখতা ক্ষমা করার ও পরকালে জান্নাত অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করার একটি অন্যতম মাধ্যম।
তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরযে আইন হচ্ছে- যথাযথভাবে পাঁচ ওয়াক্ত পবিত্র ছল বাকি অংশ পড়ুন...












