বর্তমানে সালাফী ওহাবীরা বলে, পবিত্র শবে বরাতে বা লাইলাতুল বরাতে রোযা রাখার কোন দলীল নেই, এ দিন নির্দিষ্ট করে রোযা রাখা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ! অথচ ছিহাহ সিত্তাহর অন্যতম ছহীহ কিতাব “মুসলিম শরীফে” এই দিনে রোযা রাখার স্পষ্ট দলীল বিদ্যমান রয়েছে। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالى عَنْـهُمَا اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَه اَوْ لِآخَرَ اَصُمْتَ مِنْ سُرَرِ شَعْبَانَ قَالَ لَا قَالَ فَاِذَا اَفْطَرْتَ فَصُمْ يَـوْمَيْنِ
অর্থ: হযরত ইমরান ইবনু হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণ বাকি অংশ পড়ুন...
আনা লিন্ডা’ সপরিবারে কানাডায় আসার পর সেখান থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসী হন। তিনি কানাডায় মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। সেই থেকে এ পর্যন্ত তিনি বহু দেশ সফর করেছেন পড়াশুনা ও চাকরির কাজে।
‘আনা লিন্ডা’র বাবা মা ছিলেন আইসল্যান্ডের অধিবাসী। আনা’র জন্ম হয় ডেনমার্কে। খ্রিস্টান ক্যাথলিক গির্জায় খ্রিস্টান হিসেবে দীক্ষা দেয়া হয়েছিল তাকে। কয়েক বছর পর সপরিবারে পাড়ি জমান কানাডায়। এরপর সেখান থেকে যান নিউইয়র্কে। পড়াশুনার জন্য লিন্ডা আরো অনেক দেশে গেছেন। কিন্তু কায়রো সফর তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
কায়রো সফরের সময় এক বন্ধুর কাছ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
অতঃপর সম্মানিত উহুদ জিহাদে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বেমেছালভাবে বিজয় লাভ করলেন আর কাফির মুশরিকরা চরমভাবে লাঞ্ছিত হয়ে জিহাদের ময়দান থেকে পালিয়ে গেল। বিপরীতে মুনাফিক সরদার উবাই বিন সুলূল ও তার অনুসারীদের এলোমেলো কথাবার্তায় ইহুদীদের অবস্থা পাল্টিয়ে গেল। ইহুদীরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়ার লক্ষ্যে মুনাফিকদের সাথে মিলিত হলো এবং তারা প্রকাশ্যে শত্রুতা শুরু করলো। নাউযুবিল্লাহ! মূলত এই ইহুদীরাই সর্বপ্রথম ভঙ্গ করেছিল বাকি অংশ পড়ুন...
বান্দা কিভাবে ভালাই বা কল্যান লাভ করবে, সে সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
لَنْ تَـنَالُوا الْبِرَّ حَتّٰي تُـنْفِقُوْا مِـمَّا تُـحِبُّـوْنَ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র রাস্তায় তোমরা তোমাদের সবচেয়ে প্রিয় বস্তু খরচ না করা পর্যন্ত কস্মিনকালেও কোন নেকী (ভালাই, ভালো ফায়সালা, ভালো প্রতিদান) হাছিল করতে পারবে না।” (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৯২)
আর সখী বা সাখাওয়াতির মাধ্যমে হাবীবুল্লাহ হলে দুয়া কবুল হয়। কেননা, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
اَلسَّخِىُ حَبِيْبُ اللهِ وَلَوْ كَانَ فَاسِقًا
অর্থ: দানশ বাকি অংশ পড়ুন...
সাধারণত তিনভাবে দোয়া কবুল হয়। এ প্রসঙ্গে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দুয়া তিনভাবে কবুল হয়ে থাকে। (১) বান্দা যা চেয়ে থাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে সরাসরি সেটা দিয়ে দেন। তখন বান্দা সহজেই বুঝতে পারে যে তার দোয়া কবুল হয়েছে। (২) বান্দা যেটা চেয়ে থাকে, মহান আল্লাহ পাক তিনি সরাসরি সেটা দেন না বরং বান্দার জন্য তার চেয়েও যেটা বেশি জরুরী সেটা দিয়ে থাকেন, যার কারণে বান্দা বুঝতে পারে না যে তার দোয়া কবুল হলো বা হলো না। (৩) মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দা-বান্দির দুয়ার ফলে দুনিয়াতে কোনো বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত শা’বান শরীফ মাস উনার ১৪ তারিখ দিবাগত রাতটি হচ্ছেন সম্মানিত শবে বরাত উনার রাত। সম্মানিত শবে বরাত উনার ফযীলত সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّا أَنْزَلْنَاهُ فِىْ لَيْلَةٍ مُبَارَكَةٍ اِنَّا كُنَّا مُنْذِرِيْنَ (٣) فِيْهَا يُفْرَقُ كُلُّ اَمْرٍ حَكِيْمٍ (٤) اَمْرًا مِنْ عِنْدِنَا اِنَّا كُنَّا مُرْسِلِيْنَ (٥)
অর্থ: নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রজনীতে (পবিত্র শবে বরাতে) মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কুরআন শরীফ নাযিল করেছি অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নিশ্চয়ই আমিই সতর্ককারী। উক্ত রাত্রিতে আমার পক্ষ হতে সমস্ত প্রজ্ঞাময় কাজগুলো ফায় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র শবে বরাত শরীফ হচ্ছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিশেষ রাত্রিসমূহের মধ্যে একটি ফযীলতপূর্ণ রাত্রি। যা পবিত্র শা’বান মাস উনার চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত্রি। শবে বরাত (شب برات) শব্দ উনার অর্থ হচ্ছে ভাগ্য রজনী, মুক্তির রাত বা নাজাতের রাত।
شب ফার্সী শব্দ, যার অর্থ রাত বা রজনী। আর برات শব্দটি আরবী, ফার্সী ও উর্দূ ভাষাতে ব্যবহৃত হয়। আরবীতে بَـرَاءَةٌ শব্দের অর্থ নাজাত বা মুক্তি। ফার্সীতে برات শব্দের অর্থ ভাগ্য। شب برات অর্থ ভাগ্য রজনী বা মুক্তির রাত।
‘শবে বরাত’ বাক্যাংশটি যদিও বাহ্যত আরবী ও ফার্সীর সমন্বয়ে গঠিত। তবুও তা ফার্সী ভাষা। কেননা, ফা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাবেক প্রধান বিচারক এস কে সিনহা নিজেই স্বীকারোক্তি দিয়েছে সে রাজাকার যুদ্ধাপরাধীদেরা সংগঠন ‘শান্তি কমিটি’র একজন সদস্য ছিলো। সিনহা ১০ই সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে নিজের এক বক্তব্যে তখন বলেছে, “মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি নিজেও শান্তি কমিটির সদস্য ছিলাম।”
তাছাড়াও তার সম্পর্কে আরো অভিযোগ আছে, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সংখ্যালঘুদের ভেতর বেশ কয়েকটি স্বাধীনতার বিপক্ষে সক্রিয় ছিলো। এদের মধ্যে উপজাতি চাকমা নেতা ত্রিদিব রায় তার অন্যতম। সিনহার বাড়ি ভারত সীমান্তবর্তী সে চাইলে সহজে ভারতে যেতে পারতো। তা না গিয়ে সে রাজা বাকি অংশ পড়ুন...












