মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র সূরা ‘আদ দুখান’ শরীফ উনার ৩, ৪ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফে ‘শবে বরাত’কে ‘লাইলাতিম মুবারকাতিন’ (বরকতপূর্ণ রাত) হিসেবে উল্লেখ করে ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয়ই আমি উহা (পবিত্র কুরআন শরীফ) এক বরকতপূর্ণ রাত্রিতে নাযিল করেছি। অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী, ওই পবিত্র রাত্রিতে সমস্ত হিকমত পূর্ণ কাজসমূহের বণ্টন করা হয় তথা বণ্টনের ফায়ছালা করা হয়।”
এই পবিত্র রাত্রির আরো অনেক নাম মুবারক রয়েছে। যেমন-
(১) লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান অর্থাৎ অর্ধ শা’বানের রজনী।
(২) লাই বাকি অংশ পড়ুন...
আরেক পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে হুবহু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-
إِنَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لَنْ تُغْنِيَ عَنْهُمْ أَمْوَالُهُمْ وَلَا أَوْلَادُهُمْ مِّنَ اللهِ شَيْئًا وَأُولٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ هُمْ فِيْهَا خَالِدُوْنَ
প্রথম আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি যা বলেছেন, এই আয়াত শরীফ উনার মধ্যেও তদ্রƒপ বললেন, যারা কাফির এদের ধন-সম্পদ, টাকা-পয়সা, গাড়ি-বাড়ি দিয়ে অর্থাৎ ধনবল, জনবল, মনোবল, রাজ্যবল দিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছ থেকে কোন ফায়দা লাভ করতে পারবে না।
যেমন- ফিরআউন চারশত বছর রাজত্ব করেছে, শাদ্দাদ এক হাজার বছর রাজত্ব করেছে, নমরূদ সতেরশ বছর রাজত্ব করেছে, কুফরী ক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘মুয়াত্তা’ উনার মাঝে উক্ত ‘ছুনাইয়্যাত’গুলিকে এভাবে বর্ণনা করেছেন। যেমন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ حَنِيْفَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ نَافِعٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَر رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ حَنِيْفَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ زُبَيْرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ حَنِيْفَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ عَبْدَ الرَّحْمٰنِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ سَعِ বাকি অংশ পড়ুন...
আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার একটি ঈমানদীপ্ত বীরত্বের ঘটনা
শেরে খোদা, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি স্বয়ং বর্ণনা করেন- উহুদের ময়দানে যখন কাফির বাহিনী, মুজাহিদ বাহিনীকে ঘেরাও করে ফেললো এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও আমি যখন দেখতে পাচ্ছিলাম না, এমনকি শহীদগণের মাঝে অনেক অনুসন্ধান করেও যখন পেলাম না তখন নিজে নিজেই ভাবতে লাগলাম, হয়তোবা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
কদু একটি সুন্নতী খাবার। কদু দিয়ে গোশত রান্না বিশেষ সুস্বাদু একটি খাবার। তবে কদুর সাথে চিংড়ীও বেশ মজাদার। গরম ভাতের সঙ্গে কদু চিংড়ি হলে জমে বেশ। তবে অনেকে সময় সঠিক রেসিপি জানা না থাকার কারণে কদু চিংড়ি রান্না করতে হিমশিম খায়। এটি রান্না করা কঠিন কিছু নয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কদু চিংড়ি রান্নার রেসিপি-
তৈরি করতে যা লাগবে:
কদু - ১টি
চিংড়ি - ১৫০ গ্রাম
হলুদ গুঁড়া - ১ চা চামচ
কাঁচা মরিচ - স্বাদমতো
পেঁয়াজ - ১টি
তেল - পরিমাণমতো
লবণ - স্বাদমতো
ধনিয়া পাতা - পরিমাণমতো।
যেভাবে তৈরি করবেন:
চিংড়ির খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। এবার তাতে লবণ ও বাকি অংশ পড়ুন...
কুফর-শিরক মুক্ত বাক্য দ্বারা ঝাড়-ফুঁক করা নিষিদ্ধ নয়
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ بْنِ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ، قَالَ نَـهٰى رَسُوْلُ اللهِ صَلّٰى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الرُّقٰى فَجَاءَ آلُ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَالُوْا يَا رَسُوْلَ اللّٰهِ صَلّٰى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّهُ كَانَتْ عِنْدَنَا رُقْيَةٌ نَرْقٰي بِـهَا مِنَ الْعَقْرَبِ وَإِنَّكَ نَـهَيْتَ عَنِ الرُّقٰى. قَالَ فَعَرَضُوْهَا عَلَيْهِ. فَقَالَ مَا أَرَى بَأْسًا مَّنِ اسْتَطَاعَ مِنْكُمْ أَنْ يَنْفَعَ أَخَاهُ فَلْيَنْفَعْهُ.
অর্থ: হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূ বাকি অংশ পড়ুন...
(সময়ের ভিন্নতার কারণে যদি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পবিত্র ঈদ পালন ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হয়, তাহলে অবশ্যই দিনের পার্থক্যের কারণেও ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে)
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কোথাও, এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীনসহ চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদও নাই, যিনি এমন কথা বলেছেন যে, “সারা বিশ্বে একই সাথে একই দিনে ঈদ পালন করতে হবে ও রোযা শুরু করতে হবে”। ইমাম-মুজতাহিদগণ উনাদের কেউ কেউ নতুন চন্দ্রের উদয়স্থলের ভিন্নতাকে গ্রহণযোগ বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা কম বেশি সবাই প্রতিনিয়ত মুরগির গোশ্ত খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা হয়তো ৯৯% মানুষ-ই জানিনা, মুরগির গোশ্ত যে মহাসম্মানিত সুন্নতী খাবার। যা স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গ্রহণ করেছেন অর্থাৎ মহাসম্মানিত আহার মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
মুরগির গোশ্ত খাওয়া যে মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَةْ زَهْدَمٍ الْجَرْمِيِّ رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ دَخَلْتُ عَلٰى حَضْرَةْ أَبِيْ مُوسٰى رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَهُوَ يَأْكُلُ دَجَاجًا বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانتَهُوا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ
অর্থ:- “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা নিয়ে এসেছেন তা আঁকড়িয়ে ধরো এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠোর শাস্তিদাতা” [পবিত্র সূরা হাশর শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৭]
উক্ত সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক পাল বাকি অংশ পড়ুন...












