বরকতময় শানে নুযূল বা অবতীর্ণের কারণ
‘পবিত্র সূরা ফালাক্ব শরীফ’ ও ‘পবিত্র সূরা নাস শরীফ’ নাযিল হওয়ার পিছনে লক্ষ-কোটি কারণ রয়েছে। তার মধ্যে যে বিষয়টা মাশহূর হিসেবে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তাফসীর শরীফ উনাতে যা বর্ণিত রয়েছে তাহলো- এক ইয়াহূদী যার নাম লবীদ বিন আসিম ও তার কন্যারা মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর যাদু করেছিলো।
তাফসীরে ইবনে কাছীর, মুসনাদে আহমদ শরীফ, বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, নাসায়ী শরীফ ইত্যাদি কিতাব উনাদের মধ্যে বর্ণিত রয়েছে। হযরত ইমাম সা’ বাকি অংশ পড়ুন...
ইউরোপ, আমেরিকায়, রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্সে, হিন্দুস্থানে কেউতো ইসলামী হুকুমত জারি করে না। তাহলে মুসলমানদের দেশে এদের মতবাদ কেন জারি করবে? এদের মতবাদ কেন সেখানে চলবে? এদের রসম রেওয়াজ কেন চলবে? তাহলে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার তর্জ-তরীক্বা কোথায় গেলো? ইসলাম উনার হুকুম-আহকাম কোথায় গেলো? মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নির্দেশ মুবারক কোথায় গেলো? এটা ফিকির করতে হবে।
একটা বিষয় ফিকির করলে বোঝা যাবে যে, যারা মোঘল স¤্রাট ছিলো তাদের সময় পর্যন্ত সমস্ত মু বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ امام الاول سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَاتِلُ حَضْرَتْ اَلْـحُسَيْنِ عَلَيْهِ السَّلَامُ فِـىْ تَابُوْتٍ مِّنْ نَّارٍ عَلَيْهِ نِصْفُ عَذَابِ اَهْلِ الدُّنْيَا
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল খ্বামিস সাইয়্যিদুনা হযর বাকি অংশ পড়ুন...
আব্দুল আযীয ইবনে মারওয়ানের নেতৃত্বে মসজিদ পুনঃনির্মাণ ও সম্প্রসারণ:
৬৯৬-৯৭ খৃ: আব্দুল আযীয ইবনে মারওয়ান, আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নির্মিত এই মসজিদের পুনঃনির্মাণ ও সম্প্রসারণ করেন। (অধিকাংশ আরবী ঐতিহাসিকগণের মতে আব্দুল-আযীয ইবনে মারওয়ান পুনঃনির্মাণ ও সম্প্রসারণ এই তারিখে কার্যকরী হয়) এই মসজিদের সম্মুখে ‘রাহাব’ নির্মাণ করেছিলেন আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। উনার সম্প্রসারণের ফলে তা এখন মসজিদের অভ্যন্তরীণ অংশে পরিণত হয়। মসজিদের সম্প্রসারণ পশ্চিম দিকেও (অর্থাৎ দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে) হয়েছিলো, তব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: “হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। ” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র উশর আদায়ের উদাহরণ:
কারো যমীনে পরিশ্রমের মাধ্যমে ৫০ মণ ধান উৎপন্ন হলো সে নিছফু উশর অর্থাৎ বিশ ভাগের ১ ভাগ উশর প্রদান করবে, অর্থাৎ আড়াই মণ ধান দান করবে। আর যদি বিনা পরিশ্রমে উৎপন্ন হয় তাহলে উশর তথা দশভাগের একভাগ ধান দান করবে, অর্থাৎ ৫ মণ ধান পবিত্র উশর হিসেবে আদায় করবে।
পবিত্র উশর আদায়ের ফযীলত:
যাকাত দিলে যেমন সম্পদ বৃদ্ধি পায় এবং পবিত্র হয়, ঠিক তেমনি পবিত্র উশর আদায় করলেও ফসল, ফল-ফলাদি বৃদ্ধি পায় ও পবিত্র হয়। সাথে সাথে বিভিন্ন প্রকার দুর্যোগ যেমন- ঝড়-তুফান, বন্যা-খরা, পোকা-মাকড়ের আক্রমণ ইত্যাদি থেকেও ফসল ও ফল-ফলাদি হিফাযত হ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইসরায়েলের উত্তরের হাইফা বন্দরে চারটি জাহাজ লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানোর দাবি করেছে ইয়েমেনের হুথি বাহিনী। গত বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে ইরাকের সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক রেজিস্ট্যান্সের সাথে হাইফা বন্দরে যৌথভাবে হামলা চালানোর দাবি করেছে হুথিরা।
এক বিবৃতিতে হুথির সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, হুথি ও ইসলামিক রেজিস্ট্যান্সের যোদ্ধারা হাইফা বন্দরে দুটি সিমেন্ট ট্যাংকার ও দুটি পণ্যবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে।
ওই চার জাহাজ অধিকৃত ফিলিস্তিনের বন্দরে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনকারী কোম্পানির সাথ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
অভিন্ন নদী তিস্তার বাংলাদেশ অংশে পানি সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনাবিষয়ক প্রকল্পটি পেতে নানামুখী চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে নয়াদিল্লি ও বেইজিং। এতে অনেকটাই এগিয়ে দিল্লি। তবে প্রকল্পটি যে শুধু পানিবিষয়ক তা নয়, এর সঙ্গে নিরাপত্তার প্রশ্নটিও জড়িত।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে অনেক প্রস্তাবই এসেছে। যে প্রস্তাব অধিক লাভজনক ও উপযোগী হবে, সেটাই সরকার গ্রহণ করবে। তবে তিস্তা প্রকল্পটি ভারত করে দিলে সব সমস্যারই সমাধান হয়ে যায়।
কূটনীতিকরা মনে করেন, তিস্তায় পানি বণ্টন ইস্যুটি এখন গৌণ বাকি অংশ পড়ুন...












