পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
إِنَّ الَّذِيْنَ يُـؤْذُوْنَ اللهَ وَرَسُوْلَهٗ لَعَنَـهُمُ اللهُ فِي الدُّنْـيَا وَالْاٰخِرَةِ وَأَعَدَّ لَهُمْ عَذَابًا مُّهِيْـنًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়, দুনিয়া ও আখিরাতে তাদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার অভিসম্পাত এবং তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
মালউনটাকে হত্যার পরবর্তী ঘটনা:
মুহম্মদ কা’ব শরীফ লিখেন, গাজী মুরীদ হুসাইন উনাকে শাহাদাতের সিংহাসনে হাজির করার পর তিনি পবিত্র দুরূদ শরীফ পড়ছিলেন। উনাকে বলা হলো, যবান বন্ধ করুন। তিনি উত্তর দিলেন, আমার কাজ আমি করছি। তোমাদের কাজ তোমরা করো। কয়েক মুহূর্ত পরেই তিনি ফাঁসির কাষ্ঠে চড়লেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক হিফাযতের জন্য নিজের জীবন কুরবান করে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
৭৬. প্রসঙ্গ : আযীযুল হককে ‘হদস’ আমীনীকে ‘কমিনী’ ও মুহিউদ্দীনকে ‘মাহিউদ্দীন’ বলা দলীলসম্মত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : তারা বলে থাকে যে, কারো নাম পরিবর্তন করে ‘খারাপ’ নামে সম্বোধন করা জায়িয নেই।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : সকলেরই জানা যে, আবূ জাহিলের প্রকৃত নাম ছিল আমর বিন হিশাম। তার দুনিয়াবী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতার কারণে তাকে ‘আবুল হিকাম তথা জ্ঞানের পিতা’ উপাধি দেয়া হয়। কিন্তু সত্যকে প্রত্যাখান করায় আখিরী রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তার উপাধি ‘আবূল হিকাম’কে পরিবর্তন করে নতুন উপাধি দিয়েছিলেন ‘আবূ জাহিল’ অর্থা বাকি অংশ পড়ুন...
বুযুর্গ ব্যক্তি শরাবখানায় গিয়ে হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার যারা বন্ধু-বান্ধব ছিল তাদেরকে বললেন, কোথায় বিশর রহমতুল্লাহি আলাইহি? উনার সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে পয়গাম এসেছে।
উনি দেখত পেলেন হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাতাল অবস্থায় রয়েছে শরাব পান করে। তিনি সেখানে গিয়ে বললেন, হে বিশর রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনার কাছে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে পয়গাম এসেছে। তিনি মাতাল অবস্থায় বললেন, হে ব্যক্তি! শাস্তির পয়গাম, না শান্তির পয়গাম? বলা হলো, আপনার জন্য শান্তির পয়গাম এসেছে।
হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি ছিলেন সেই সুমহান ব্যক্তিত্বা মুবারক যিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার পর থেকে সুদীর্ঘ সময়ব্যাপী নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খেদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অবস্থা মুবারক:
দুইজন সন্তান কুরবান হওয়ার পরেও যথাযথভাবে সম্মানিত মেহমানদারী মুবারক উনার ইন্তিযাম মুবারক:
বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উনার বাসায় দাওয়াত মুবারক করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাই বাকি অংশ পড়ুন...
১৬ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লিহান বা স্বর মুবারক نُوْرُ الْـمُنَوِّرِ مُبَارَكٌ নূরুল মুনাওওইর মুবারক
১৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গাল মুবারক نُوْرُ الْاَنْوَارِ مُبَارَكٌ নূরুল আনওয়ার মুবারক
১৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দাঁত মুবারক نُوْرُ اللهِ مُبَارَكٌ নূরুল্লাহ্ মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
مَا نَقَصَتْ صَدَقَةٌ مِّنْ مَّالٍ
অর্থ: দানের দ্বারা মাল-সম্পদ
কমে না।
বাকি অংশ পড়ুন...
‘মাযহাব’ শব্দের সমার্থবোধক লাফ্য বা শব্দ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের অনেক স্থানেই রয়েছে:
الـمذهب (আল মাযহাব) শব্দটি একবচন। এর বহুচন مذاهب ‘মাযাহিব’। এর আভিধানিক বা শাব্দিক অর্থ হচ্ছে- পথ, পদ্ধতি, দ্বীন, জীবন ব্যবস্থা, মত, আদর্শ, বিশ্বাস, কর্মপন্থা, চলার পথ, মূল, ছিরাত, সাবীল, হিয্ব, হাব্ল, মাযহাব, মুসলমানগণের চলার পথ, আহলুস সুন্নত ওয়াল জামায়াত ইত্যাদি। পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায়-
(২০৪-২০৭)
الـمذهب: الدين، الـمعتقد الذى يذهب اليه.
অর্থ: সঠিক হিসেবে বিশ্বাস রেখে যে পবিত্র দ্বীনী পথে চলা হয়, সে পথকেই মাযহাব বলে। (আত তা’রীফাতুল ফিক বাকি অংশ পড়ুন...












