মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُتِبَ عَلَيْكُمُ الْقِتَالُ وَهُوَ كُرْهٌ لَكُمْ وَعَسَى أَنْ تَكْرَهُوا شَيْئًا وَهُوَ خَيْرٌ لَكُمْ وَعَسَى أَنْ تُحِبُّوا شَيْئًا وَهُوَ شَرٌّ لَكُمْ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
অর্থ: “তোমাদের উপর জিহাদ ফরয করা হয়েছে। যদিও তা তোমাদের কাছে অপছন্দনীয়; কিন্তু তোমরা যা পছন্দ করো না সম্ভবতঃ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর এবং তোমরা যা পছন্দ করো সম্ভবতঃ তা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন, তোমরা জানো না। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা: আয়াত শরীফ ২১৬)
বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত তাবুক প্রান্তর এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের মধ্যবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি উপত্যকার নাম ‘আক্বাবা’। এই উপত্যকার উচ্চভূমির পথ ছিলো কঠিন ও দুর্গম, যা ‘আক্বাবা’ নামে পরিচিত। অপরদিকে, তার নিম্নভূমি ছিলো সমতল, সহজ ও সুগম- যেটি ‘বাতনুল ওয়াদী’ নামে পরিচিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত তাবুক জিহাদ মুবারক থেকে ফেরার পথে কিছু অভিশপ্ত মুনাফিক্ব উনার বিরুদ্ধে এক জঘন্য ষড়যন্ত্র করে। এক বর্ণনা মতে-
اَجْـمَعُوْا اَنْ يَّـقْتُـلُوْهُ
‘তারা সম্মলিতভাবে একমত হয় যে, নূর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: “তোমাদের জন্য তোমাদের মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। ” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: আয়াত শরীফ ২১)
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বকালের সবার জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। মাখলুকাতের সবার জন্যই তিনি অনুসরণীয়-অনুকরণীয়। সঙ্গতকারণেই উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জানা, বেশি বেশি আলো বাকি অংশ পড়ুন...
তাইয়াম্মুমের শর্ত
১. নিয়ত করা,
২. পাক মাটি হওয়া,
৩. উভয় হাত মাটিতে মারা,
৪. পানির অভাব কিংবা পানি ব্যবহারে অক্ষম হওয়া,
৫. তিন অঙ্গুলির কম দ্বারা তাইয়াম্মুম না করা।
তাইয়াম্মুম ওয়াজিব হওয়ার শর্ত
১. মুসলমান হওয়া,
২. বুদ্ধিমান হওয়া,
৩. বালেগ/বালেগা হওয়া,
৪. হাদাছ (অজু ও গোসল উনাদের কারণ) বর্তমান থাকা,
৫. হায়িয বা মাসিক মাজুরতা না থাকা,
৬. নিফাস বা সন্তান প্রসবের পর মাজুরতা না থাকা,
৭. যেসব বস্তুর দ্বারা তাইয়াম্মুম জায়িয হয়, তা ব্যবহারে সক্ষম হওয়া।
যেসব বস্তুর দ্বারা তাইয়াম্মুম জায়িয
মাটি কিংবা মাটি জাতীয় পাক জিনিসের উপর তাইয়াম্মুম করা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتِ الْحَسَنِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مُرْسَلًا قَالَ بَلَغَنِى أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَعَنَ اللهُ النَّاظِرَ وَالْمَنْظُورَ إِلَيْهِ
অর্থ: হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মুরসাল সূত্রে বর্ণনা করেন, আমার নিকট এই পবিত্র হাদীছ শরীফ পৌঁছেছে, যে দেখে এবং দেখায় তার প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। ” (বাইহাক্বী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম পাক এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পব বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই যে ওয়াকেয়াগুলো বলা হচ্ছে, সেগুলো ফিকির করে শুনতে হবে।
فِكْرُ سَاعَةٍ خَيْرٌ مِّنْ عِبَادَةِ سِتِّيْنَ سَنَةٍ
অর্থ: কিছুক্ষণ সময় ফিকির করা ষাট বৎসর ইবাদত থেকে উত্তম।
কাজেই প্রত্যেকেরই এটা ফিকিরের বিষয় রয়ে গেছে, চিন্তার বিষয় রয়ে গেছে। কাজেই যেটা বলা হচ্ছে, খুব মনোযোগ দিয়ে শুনবেন, তাহলে বুঝতে সোজা হবে। আর ফিকির না করলে সেটা বুঝা কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস স বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অবস্থা মুবারক:
একজন মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার সম্মানিত বিছাল শরীফ গ্রহণ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর একজন হযরত মহিলা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অবস্থা মুবারক:
একজন মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার সম্মানিত বিছাল শরীফ গ্রহণ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর একজন হযরত মহিলা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক
উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক বা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা মুবারক যাঁরা পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত উহুদ জিহাদ মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইস্তিক্বামত মুবারক (জিহাদে আহত হওয়া শান মুবারক) প্রকাশ করার পর হযরত মালিক বিন সিনান রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উনার জিহ্বা মুবারক দিয়ে ঐ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক (মহাসম্মান বাকি অংশ পড়ুন...
১০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক نُوْرُ الْـمَغْفِرَةِ مُبَارَكٌ নূরুল মাগফিরাত মুবারক
১১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পা মুবারক نُوْرُ الدَّرَجَةِ مُبَارَكٌ নূরুদ দারাজাত মুবারক
১২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক نُوْرُ الْـمُجَسَّمِ مُبَارَكٌ নূরুল মুজাসসাম মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...












