পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيضَةٌ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ وَّمُسْلِمَةٍ.
অর্থ: ‘প্রত্যেক মুসলমান নর এবং নারীর জন্য ইলম তলব করা হচ্ছে ফরয। ’
বাকি অংশ পড়ুন...
ফাতহুল বারী, শরহুন নববী লি ছহীহ মুসলিম, আউনুল মা’বূদ, তুহফাতুল আহওয়াযী, নাইলুল আওতার, সুবুলুস সালাম ফী শরহে বুলূগিল মারাম ইত্যাদি কিতাবে বর্ণিত রয়েছে-
ولا يجوز الاكتفاء بـ (ص) ولا (صلعم) للإشارة إلى الصلاة على النبي صلى الله عليه وسلم بل المشروع التصريح بذلك فيقول: صلى الله عليه وسلم
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি দুরূদ শরীফ বুঝানোর জন্য শুধু (ص) এবং (صلعم) এটাকে যথেষ্ট মনে করা জায়িয নয়। বরং ব্যক্ত করার বৈধ পন্থা হলো- ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ এভাবে বলা বা লেখা। ” (উরশিফু মুলতাক্বা আহলুল হাদীছ ৯/৩২৭)
শরহে আক্বীদ বাকি অংশ পড়ুন...
তখন মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, “দেখুন, হে হযরত মুআয ইবনে জাবাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! সত্যিই খুব কঠিন, তবে আপনাদের জন্য সহজ হবে- সেটা হলো কি? আমার পূর্ণ অনুসরণ এবং অনুকরণ যদি করেন, আমার ইত্তেবা যদি পরিপূর্ণভাবে করেন, আমি যা বলেছি সেটা যদি আপনারা আমল করেন, যা থেকে বিরত থাকতে বলেছি তা থেকে বিরত থাকেন, তাহলে আপনাদের জন্য সহজ হয়ে যাবে। আর না হলে কঠিন হবে। ”
যেটা হযরত আবু যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি জ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَحَبَّ سُنَّتِـىْ فَقَدْ اَحَبَّـنِـىْ وَمَنْ اَحَبَّنِـىْ كَانَ مَعِـى فِـى الْـجَنَّةِ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার কোনো একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলো, সে মূলত আমাকেই মুহব্বত করলো। আর যে ব্যক্তি আমাকে মুহব্বত করলো, বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা হযরত ইমাম শামসুদ্দীন মুহম্মদ ইবনে আবুল আব্বাস আহমদ ইবনে হামযাহ্ শিহাবুদ্দীন রমলী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১০০৪ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
وَكَانَ اِذَا مَشٰى فِى الشَّمْسِ وَالْقَمَرِ لَا يَظْهَرُ لَهٗ ظِلٌّ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন সূর্য ও চন্দ্রের আলোতে হাঁটতেন, তখন উনার ছায়া মুবারক প্রকাশ পেতেন না। ” সুবহানাল্লাহ! (নিহায়াতুল মুহতাজ ইলা শারহিল মিনহাজ ৬/১৮০)
আল্লামা হযরত ইমাম জামালুদ্দীন র্সুরার্মারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৬৯৬ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৭৭৬ হিজরী শরী বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫তম বৎসর মুবারক:
সিরিয়ায় সফর মুবারক:
এ বৎসর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার ব্যবসায়িক মালামাল নিয়ে সিরিয়ায় সফর মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! এটা ছিলো মুদারাবা ব্যবসা মুবারক। সুবহানাল্লাহ! উনার মহাসম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য উনার সাথে হযরত মাইসারাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে দেয়া হয়েছিলো। যাওয়ার পথে ব্যতিক্রম অনেক কিছু সংঘটিত হলো এবং বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে সাফাবী যুগের বয়নশিল্প:
সাফাবী শাসনের সাথে সাথে ইরানীয় বয়নশিল্পে স্বর্ণযুগের সূত্রপাত ঘটে। সাফাবী সিল্কবস্ত্রকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় সাদামাটা সিল্কবুনন, বুটিদারসিল্ক ও মখমলসিল্ক। এসব তন্ত্রবস্ত্র রাজ্যের বিশেষ কাজে ব্যবহৃত হওয়া ছাড়াও গৃহের সাজসজ্জাকরণের জন্য কাজে লাগানো হতো। আবার সাফাবী সুলতানগণের পক্ষ হতে সম্মানসূচক উপহার হিসেবে কোনো বিশেষ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রপ্রধানকে এই জাতীয় রেশমীবস্ত্র ও মখমল প্রদান করা হতো। এই জাতীয় রেশমীবস্ত্রের অলঙ্করণে থাকতো বিভিন্ন পুষ্পগুল্মের মটিফ। প্রাসঙ্গিকভাবে ষষ্ঠদ বাকি অংশ পড়ুন...
৫২. আল্ আইম্মাতুল্ আরবায়াহ্ (الائمة الاربعة):
(১২৬)
মাযহাব চতুষ্ঠয় উনাদের প্রতিষ্ঠাতা উনাদেরকে আইম্মাহ আরবায়াহ্ বলা হয়। উনারা হলেন- (১) হানাফী মাযহাব উনার প্রতিষ্ঠাতা ইমাম আ’যম হযরত ইমাম নু’মান বিন ছাবিত বিন যাওতী হযরত আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি, (২) মালিকী মাযহাব উনার প্রতিষ্ঠাতা হযরত ইমাম মালিক বিন আনাস রহমতুল্লাহি আলাইহি, (৩) শাফিয়ী মাযহাব উনার প্রতিষ্ঠাতা হযরত ইমাম শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৪) হাম্বলী মাযহাব উনার প্রতিষ্ঠাতা হযরত ইমাম আহমদ বিন মুহম্মদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি।
৫৩. আইম্মাতুনাছ্ ছালাছাহ্ (ائمتنا الثلاثة):
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْطَانُ جَاثِمٌ عَلٰى قَـلْبِ ابْنِ اٰدَمَ فَإِذَا ذَكَرَ اللهَ خَنَسَ وَإِذا غَفَلَ وَسْوَسَ
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, শয়তান মানুষের ক্বলবের মধ্যে বসে, যিকির করলে সে পালিয়ে যায় আর যিকির থেকে গাফিল হলে সে ওয়াসওয়াসা দেয়। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...












