একবার বৃষ্টিসিক্ত দিনে ইমামুশ শরীয়ত, ওয়াত তরীক্বত, হযরত হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি রাস্তা দিয়ে কোথাও যাচ্ছিলেন। বিপরীত দিক থেকে একজন বালক আসছিলো। ছেলেটি কিছুটা এলোমেলোভাবে হাঁটছিলো। যেহেতু রাস্তা পিচ্ছিল ছিলো তাই হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছেলেটিকে সাবধানে হাঁটতে বললেন। পড়ে গেলে তার ক্ষতি হবে, সেটা স্মরণ করিয়ে দিলেন। প্রত্যুত্তরে ছেলেটি বললো, আমি যদি পড়ে যাই, তাহলে শুধু আমারই ক্ষতি হবে অর্থাৎ আমার মাথা ফেটে যাবে। কিন্তু আপনি পড়ে গেলে গোটা মুসলিম জাহানের মাথা ফেটে যাবে। কারণ আপনি সমগ্র মুসলিম জাহা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সালাম পেশ করার নিয়ম ও আদব সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يُسَلِّمُ الرَّاكِبُ عَلَ الْـمَاشِيُّ وَالْـمَاشِيُّ عَلَى الْقَاعِدِ وَالْقَلِيْلُ عَلَى الْكَثِيْرِ
অর্থ: “আরোহী ব্যক্তি পদব্রজে চলাচলকারী ব্যক্তিকে এবং পদব্রজে চলাচলকারী ব্যক্তি বসা ব্যক্তিকে এবং অল্পসংখ্যক ব্যক্তি বেশি সংখ্যক ব্যক্তিকে সালাম দিবে। ” (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
আরেক বর্ণনায় উল্লেখ বাকি অংশ পড়ুন...
যুগে যুগে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিসাধন করেছে উলামায়ে সূ’ ও মুনাফিক্বরা। বর্তমান সময়েও দেখা যাচ্ছে এরা কিছু খুদ-কুরা আর ক্ষমতার লোভে পাগল হয়ে গেছে প্রায়। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নাম ব্যবহার করে নষ্ট করছে হাজারো সাধারণ মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদা। বর্তমানে মুশরিকদের পূজা নিয়ে এরা একটা বিরাট ফিতনার বিস্তার করেছে। ভিন্ন ধর্মীদের বিশেষ করে মুশরিকদের মন্দির ও পূজায় নিরাপত্তা দেয়ার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে নামধারী কিছু ইসলামী দল এবং তারা প্রচার করছে এটা নাকি ইসলামের দায়িত্ব এবং সৌন্দর্য। নাঊযুবিল্লাহ! বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর সে বলল, হে হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনি মনে করেছেন, আপনি এদিক দিয়ে আমার থেকে শ্রেষ্ঠ। আমি একজন মহিলা নিয়ে বসে আছি, রঙীন বোতল থেকে পানি পান করছি, শরাব পান করছি। মূলতঃ তা নয়, এটা শুদ্ধ নয়। এ বৃদ্ধ মহিলা আমার মা, তিনি হাঁটতে পারেন না। কিছুদূর পরপর উনার বিশ্রাম নিতে হয়, উনার পিপাসা লাগে এবং পানি পান করতে হয়। এই যে রঙীন বোতলটা এটা শরাব নয়, এটা পানি, খালেছ (বিশুদ্ধ) পানি, আমি উনাকে পানি পান করাই। কাজেই আপনি যে ধারণা করেছেন-
إِنَّ بَعْضَ الظَّنِّ إِثْمٌ
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন,“অধিকাংশ ধারণাই বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য বহু ইমাম-মুজতাহিদ এবং আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কর্তৃক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে ‘ঈদ, ঈদে আকবর ও ঈদে আ’যম’ হিসেবে গ্রহণ করার দলীল:
(১৬) আল ইমামুল কাবীর, শাইখুল ইসলাম আল্লামা হযরত ইমাম শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে হাজার হাইতামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (পবিত্র বিছাল শরীফ ৯৭৪ হিজরী শরীফ) তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার সম্মানিত অধিব বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ষ্ঠ বৎসর মুবারক:
* এ বৎসরের শুরুর দিকে সম্মানিত বনূ সা’দ গোত্র থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার নিকট ফিরে আসেন। সুবহানাল্লাহ!
* আর এ বৎসরের শেষের দিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ গমন করেন এবং সেখানে ১ মাস মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করেন। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
৩৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গলা মুবারক نُوْرُ النَّزَاهَةِ مُبَارَكٌ নূরুন নাযাহাহ্ মুবারক
৩৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কোল মুবারক نُوْرُالْاَزْهَرِ مُبَارَكٌ নূরুল আযহার মুবারক
৩৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লিবাস মুবারক نُوْرُ التَّقْوٰى مُبَارَكٌ নূরুত তাক্বওয়া মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
১। পশুর মতো হবে।
২। বরং তার চেয়ে অধম হবে।
৩। শরয়ী হুকুম-আহকাম থেকে গাফিল হবে।
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি দু‘আ বা প্রার্থনাকারীকে মুহব্বত মুবারক করেন:
মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে অত্যন্ত একটি পছন্দনীয় আমল হচ্ছে দু‘আ বা মুনাজাত করা। মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট বান্দা কোন কিছু প্রার্থনা করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত খুশি হন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি চান বান্দা যেন দু‘আ-মুনাজাতের মাধ্যমে উনার নিকট বেশী বেশী প্রার্থনা করে। যে বেশী বেশী দু‘আ করে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে মুহব্বত করেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللَّهِ رضى الله تعالى عنه قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وس বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ওহাবী ফিরকার মুখপত্র ‘সত্যবাণী’ নামক একটি অখ্যাত বুলেটিনে “ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উৎসব ইসলামে নেই। ” নামক শিরোনামে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। যাতে তাদের কথিত আলিমরা পবিত্র “ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে যে সকল বক্তব্য প্রদান করেছে। তা হলো-
(২) কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফের কোথাও হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মুহব্বত প্রদর্শনের জন্য জন্মবার্ষিকী পালনের কথা উল্লেখ নেই।
(৩) হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
পিতার যৌথ সংসার থেকে বড় ছেলে কিছু সম্পদ তার নামে করে নিয়েছে এবং পিতার ওয়ারিশ সূত্রে সম্পদ থেকেও অর্ধেক সম্পদ নিয়েছে। পিতাও তাকে (বড় ছেলে) মহব্বত করে নয় কাঠা জমি দিয়েছে। এরূপ করা পিতা এবং বড় ছেলের জন্য ঠিক হয়েছে কি?
জাওয়াব:
এটা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও হারাম হবে। পিতা ও বড় ভাই উভয়ে কবীরা গুনাহে গুনাহগার হবে এবং পরকালে বড় ছেলে এবং পিতা উভয়কেই জাহান্নামের কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَلَا تَأْكُلُوا أَمْوَالَكُمْ بَيْنَكُمْ بِالْبَاطِلِ
অর্থ: তোমরা অন্যায়ভাবে বাকি অংশ পড়ুন...












