তাই এ উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, ক্বিয়াম শরীফ করা।
আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের পবিত্র জীবনী মুবারক সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠ্যসূচীতে অন্তর্ভুক্ত করা এবং উক্ত মুবারক দিবসে মাহফিল করা।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৪৩. প্রসঙ্গ : ঈদ ও জুমুয়ার খুৎবায় লাঠি ব্যবহার করা সুন্নত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : তারা বলে থাকে যে, ঈদ ও জুমুয়ার খুৎবা দানকালে লাঠি ব্যবহার করা সুন্নতের খিলাফ বা মাকরূহ। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : ঈদ ও জুমুয়ার খুৎবা দানকালে হাতে লাঠি ব্যবহার করা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অন্তর্ভুক্ত। কারণ, আবূ দাঊদ শরীফ-এর হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে যে, আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খুৎবা দানকালে হাত মুবারকে লাঠি নিতেন। তাই বিশ্বখ্যাত ও নির্ বাকি অংশ পড়ুন...
সে প্রসঙ্গে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পুরুষদের জন্য বলে দিয়েছেন-
نَهَى رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَّمْشِيَ الرَّجُلُ بَيْنَ الْمَرْأَتَيْنِ
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘কোন পুরুষের জন্য জায়িয নেই, দু’জন মহিলার মধ্যে দিয়ে সে হাঁটে। ’
কোন পুরুষের জন্য সেটা জায়িয হবে না। বরং সম্পূর্ণ হারাম হবে দু’জন মহিলার মধ্য দিয়ে হাঁটা।
মেয়েরা এক পাশ দিয়ে হাঁটবে। পুরুষরা অন্য পাশ দিয়ে হাঁটবে। কোন পুরুষ যেন কোন বেগানা মহিলাদের মধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরাশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا عَنْ حَضْرَتْ أُمِّ كُلْثُومٍ عليها السلام بِنْتِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهَا قَالَتْيَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم زَوْجِي خَيْرٌ أَو زَوْجُ حَضْرَتْ فَاطِمَةَ عليها السلام؟ قَالَتْ فَسَكَتَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ قَالَ زَوْجُكِ مِمَنْ يُحِبُّ اللهَ وَرَسُولَهُ وَيُحِبُّهُ اللهُ وَرَسُولُهُ فَوَلَّتْ فَقَالَ لَهَا هَلُمِّي مَاذَا قُلْتُ قَالَتْ قُلْتَ زَوْجِي مِمَنْ يُحِبُّ اللهَ وَرَسُولَهُ وَيُحِبُّهُ اللهُ وَرَسُولُهُ قَالَ نَعَمْ وَاَزِيْدُكِ دَخَلْتُ الْـجَنَّةَ فَرَأَيْتُ مَنْزِلَهٗ وَلَـمْ اَرَ اَحَدًا مِنْ اَصْحَابِـىْ يَعْلُوْهُ فِ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় নসবনামাহ মুবারক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার দিক থেকে
سَيِّـدُنَـا حَضْرَتْ نَاشِدٌ عَلَيْهِ السَّلَامُ সাইয়্যিদুনা হযরত নাশিদ আলাইহিস সালাম।
سَيِّـدُنَـا حَضْرَتْ حَزَّا عَلَيْهِ السَّلَامُ সাইয়্যিদুনা হযরত হায্যা আলাইহিস সালাম।
سَيِّـدُنَـا حَضْرَتْ بِلْدَاسُ عَلَيْهِ السَّلَامُ সাইয়্যিদুনা হযরত বিলদাস আলাইহিস সালাম।
سَيِّـدُنَـا حَضْرَتْ يَدْلَافٌ عَلَيْهِ السَّلَامُ সাইয়্যিদুনা হযরত ইয়াদলাফ আলাইহিস সালাম।
سَيِّـدُنَـا حَضْرَتْ طَابِــخٌ عَلَيْهِ السَّلَامُ সাইয়্যিদুনা হযরত ত্বাবিখ আলাইহিস সালাম।
سَيِّـدُنَـا حَضْرَتْ جَاحِمٌ বাকি অংশ পড়ুন...
৫৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইশারা মুবারক نُوْرُ الْاَمِيْنِ مُبَارَكٌ নূরুল আমীন মুবারক
৫৬ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চক্ষু মুবারক উনার পাতা বা পলক মুবারক نُوْرُ الْـمُبَشِّرِ مُبَارَكٌ নূরুল মুবাশ্শির মুবারক
৫৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কোমর মুবারক نُوْرُ النِّظَامِ مُبَارَكٌ নূরুন নিযাম মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْكَافِرِينَ أَوْلِيَاءَ مِن دُونِ الْمُؤْمِنِينَ ۚ أَتُرِيدُونَ أَن تَجْعَلُوا لِلَّهِ عَلَيْكُمْ سُلْطَانًا مُّبِينًا ﴿١٤٤﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। (কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে) তোমরা কি চাও, তোমাদের বিরুদ্ধে মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য স্পষ্ট প্রমাণ পেশ করতে? (পবিত্র সূরা নিসা: আয়াত শরীফ ১৪৪)
বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের মৃন্ময়শিল্প দু’টি শ্রেণিতে বিন্যাস করা যেতে পারে। একটি শ্রেণিতে কেবলমাত্র সাফারী অলঙ্করণ বন্ধনীযুক্ত যা পা-ুলিপি-দ্যুতিকরণ, কম্বল ও বয়নশিল্পের অলঙ্করণরূপে আমাদের নিকট পরিচিতি লাভ করেছে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে মিং চীনা বাসনের অনুকরণে ষষ্ঠদশ শতাব্দীতে ইরানীয় মৃৎশিল্পীগণ প্রকৃত মৃন্ময়পাত্রের।
উৎপাদনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন এবং এসব মৃৎপাত্র সাফারী শাসকগণ কর্তৃক বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ইরানী স্টাইলের সাথে চৈনিক ডিজাইনকে একীভূত করে তৈরি প্রাথমিক পর্যায়ের দু’টি থালা মেট্রোপলিটান মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছ বাকি অংশ পড়ুন...
২৫. اَلْاِمَامُ (আল্ ইমাম):
(৭৬)
الامام هو الذى له الرياسة العامة فى الدين والدنيا جميعا فى الامامة الكبرى والخليفة عند الـمتكلمين ومن يقتدى به فى الصلوة فى الامامة الصغرى.
অর্থ: যিনি দ্বীনি ও দুনিয়াবী ব্যাপারে ব্যাপকভাবে নেতৃত্ব দেন উনাকে ইমাম বলা হয়। উনাকে ইমামাতুল কুবরাও বলা হয়। আক্বায়িদ বিশারদগণের মতে এমন ইমাম উনাকে খলীফাও বলা হয়ে থাকে। আর ছলাত বা নামাযে যাঁর ইক্তিদা করা হয় এমন ইমামতকে ইমামতে ছুগরা বলা হয়ে থাকে। (আত্ তা’রীফাতুল ফিক্হিয়্যাহ-মুফতী সাইয়্যিদ মুহম্মদ আমীমুল ইহ্সান মুজাদ্দিদী বরকতী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ১৯০ পৃষ্ঠা)
২৬. اَلْمُجْتَهِدُ(আল্ মুজতাহ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَمَّارِ بْنِ يَاسَرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰي عَنْهُ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ثَلَاثَةٌ لَا يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ أَبَدًا: اَلدَّيُّوثُ مِنَ الرِّجَالِ، وَالرَّجُلَةُ مِنَ النِّسَاءِ، وَمُدْمِنُ الْخَمْرِ.
অর্থ: হযরত আম্মার বিন ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিন ব্যক্তি কখনই জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
(১) দাইয়ূছ (যে পুরুষ নিজে পর্দা করে না এবং তার অধীনস্থ মহিলাদের পর্দা করায় না)।
(২) ঐ সকল মহিলা বাকি অংশ পড়ুন...












