মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
سَمِعَ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُوْلُ قَامَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَبْنِي بِسَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ أُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الْعَاشِرَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ صَفِيَّةَ بِنْتِ حُيَيٍّ عَلَيْهَا السَّلَامُ) فَدَعَوْتُ الْمُسْلِمِيْنَ إِلٰى وَلِيْمَتِهٖ أَمَرَ بِالأَنْطَاعِ فَبُسِطَتْ فَأُلْقِيَ عَلَيْهَا التَّمْرُ وَالأَقِطُ وَالسَّمْنُ وَقَالَ حَضْرَتْ عَمْرٌو رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ بَنٰى بِهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ صَنَعَ حَيْسًا فِي نِطَعٍ.
অর্থ: হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উন বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বসিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করছে কাদিয়ানীদের প্রাণসহ দেশের কিছু বড় শিল্প গ্রুপ। দেশের অনেকগুলো খাতের লাখো ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ব্যবসা ক্ষেত্রে এখন প্রাণের মতো বড় শিল্প গ্রুপের দখলদারিত্ব চলছে। এসব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রায় সব পণ্য এখন প্রাণের পণ্য তালিকায়। খাদ্যপণ্যে ফেরিওয়ালা থেকে শুরু করে রেস্টুরেন্টের খাবার প্রাণের প্যাকেটে। এমনকি মাছের বাজারেও এখন প্রাণের বিনিয়োগ রয়েছে। এর ফলে বড় শিল্প গ্রুপের বিনিয়োগের প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না দেশের লাখ লাখ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। ছোট খাতগুলোয় বড় শ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বর্তমানে এক কোটিরও বেশী বাংলাদেশি বিভিন্ন দেশে কর্মরত। মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ইউরোপ- সবখানেই ছড়িয়ে আছে তারা। কিন্তু এই শ্রম রপ্তানির ধারণাটিই প্রশ্নবিদ্ধ। কারণ মানবিক মর্যাদা ছাড়া কোনো শ্রম প্র বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস এবং হিন্দুত্ববাদী মতবাদ পাঠ্যপুস্তকে ঢুকিয়ে দেয়ার প্রেক্ষিতে পতিত সরকারের প্রতি ক্ষোভ ছিল তুঙ্গে।
দ্বীনদার মুসলমান মনে করেছিলেন যে, ইসলামী মহলের দাবীর প্রেক্ষিতে- শিক্ষাব্যবস্থা পূর্ণ বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি ইলমে লাদুন্নী প্রাপ্ত মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ ওলী ছিলেন:
একবার পরীক্ষা করার জন্য তিনজন আলিম হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে নির্জনে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফের তাফসীর জিজ্ঞাসা করলেন। তিনি পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফের তাফসীর এমন সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করলেন যে, উক্ত তিনজন আলিম আশ্চর্য হয়ে গেলেন এবং শেষ পর্যন্ত উনার নিকট ক্ষমা চেয়ে মুরীদ হয়ে গেলেন। “তাওয়ারিখে আজিবার” ৩৮ পৃষ্ঠায় একথা উল্লেখ আছে।
“সাওয়ানেহ আহমদী, সীরাতে সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ ১ম খন্ড, “তাওয়ারীখে আযীবা” কিতাবের ৯-১০ পৃষ্ঠায় বর্ণিত আছে, “ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَذَانٌ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ إِلَى النَّاسِ يَوْمَ الْحَجِّ الْأَكْبَرِ أَنَّ اللَّهَ بَرِيءٌ مِنَ الْمُشْرِكِينَ وَرَسُولُهُ فَإِنْ تُبْتُمْ فَهُوَ خَيْرٌ لَكُمْ وَإِنْ تَوَلَّيْتُمْ فَاعْلَمُوا أَنَّكُمْ غَيْرُ مُعْجِزِي اللَّهِ وَبَشِّرِ الَّذِينَ كَفَرُوا بِعَذَابٍ أَلِيمٍ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে পবিত্র হজ্জে আকবার উনার দিনে সমস্ত মানুষের প্রতি ঘোষণা দেয়া হচ্ছে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত নুয়াইম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু কর্তৃক মুশরিকদের সাথে হিকমত:
এরপর হযরত নুয়াইম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি কুরাইশ কাফির মুশরিকদের সাথে সাক্ষাৎ করলেন। তিনি হযরত আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে (যিনি তখনও ঈমান আনেন নি) ও উনার সাথে অন্যান্য কুরাইশ কাফির-মুশরিকদের নেতৃবৃন্দকে বললেন, তোমাদের সাথে আমার বন্ধুত্ব পূর্ব থেকে তা তোমাদের জানা আছে। আমার সাথে তোমাদের সম্পর্কটাই বড়। আমার কানে একটা সংবাদ পৌঁছেছে, যা একজন শুভাকাঙ্খী হিসাবে তোমাদের জানানো আমি কর্তব্য বলে মনে করছি। তবে শর্ত হলো আমার কথা তোমাদের অব বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি বিশেষ করে মু’মিন নর এবং নারীর জন্য নির্দেশ করেছেন, প্রথমে তোমরা-
يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ
তোমাদের দৃষ্টি অবনত করো, অবনত রাখো।
وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ
এবং লজ্জাস্থানকে হিফাযত করো।
ঠিক মু’মিন নারী যারা তাদেরকেও বলেছেন-
يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ
মু’মিন নারীদেরকে বলেছেন যে, তোমরা তোমাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখো
وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ
এবং নিজেদেরকে হিফাযত করো।
মহান আল্লাহ পাক তিনি এরপর বলেছেন মু’মিন পুরুষদের সম্পর্কে-
ذٰلِكَ أَزْكَى لَهُمْ
“এটা তাদের জন্য পবিত্রতার কারণ। ”
মুলতঃ হুকুম নর-নারী উভয়ের জন্যই। নুযূল খাছ হুকুম আম। এটা প বাকি অংশ পড়ুন...
‘ইবনে হিশাম, আর রওদ্বুল উন্ফ, আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়াহ্, দালাইলুন নুবুওওয়াহ্, আস সীরাতুল হালাবিয়্যাহ্, আল ইকতিফা, উয়ূনুল আছার, ইমতাউল আসমা, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ, তারীখুল খমীস, শারহুয যারক্বানী, তাফসীরে ইবনে আব্বাস, জালালাইন, কাশ্শাফ, বায়যাবী, নাসাফী, দুররে মানছূর ইত্যাদি তাফসীরগ্রন্থসহ’ আরো অন্যান্য অনেক কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, ‘একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জাদ্দ ইবনে ক্বাইসকে বলেন, ‘এই বছর কি বানূ আছফার অর্থাৎ রোম বাহিনীর বিরুদ্ধে জিহাদের জন্য বের হবে না?’ এ কথা শুনে জাদ্দ ইবন ক বাকি অংশ পড়ুন...












