নিকৃষ্ট আবূ জাহল যেভাবে মারা যায়:
বিশিষ্ট আনছার মহিলা ছাহাবিয়া হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। উনার সাতজন ছেলে সন্তান ছিলেন। বদরের সম্মানিত জিহাদ উনার সময় তিনি জানতে পারলেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যেই নিকৃষ্ট লোকটি সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে, সেই কাট্টা কাফির আবূ জাহল মুশরিকদেরকে নেতৃত্ব দিয়ে নিয়ে আসতেছে। তখন তিনি উনার দুইজন সন্তান হযরত মু‘আয রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে এবং হযরত মু‘আওয়িয রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে বললেন যে, ‘নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
৩৪. প্রসঙ্গ: তাহাজ্জুদ নামায
জামায়াতে আদায় করা বিদ্য়াত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: তাহাজ্জুদ নামাযসহ অন্যান্য নফল নামায জামায়াতে আদায় করা জায়িয। তাই তারা বিশেষভাবে রমযান মাসে তাহাজ্জুদ নামায জামায়াতে আদায় করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: তারাবীহ্, ছলাতুল ইস্তিস্কা ও ছলাতুল কুসূফ, এই তিন প্রকার নামায ব্যতীত কোন সুন্নত বা নফল নামাযই জামায়াতে আদায় করা জায়িয নেই। বরং ফক্বীহ্গণ উনাদের মতে তা মাকরূহ্ তাহ্রীমী ও বিদ্য়াতে সাইয়্যিয়্যাহ্।
[এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ৭, ১৩, ১৪, ৩১, ৪১, ৫৩, ৭০ ও ৮২ বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি ঘোষণা করেন-
ذٰلِكَ أَزْكَى لَهُمْ
এটা হচ্ছে তাদের পবিত্রতার কারণ। এটার কারণে তোমাদের পবিত্রতা হাছিল হবে। তোমাদের অন্তরের সাফাই বা ইছলাহ্ যেটা রয়েছে সেটা হাছিল হবে। কাজেই তোমরা সেটা গ্রহণ করো।
এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফে এসেছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: إِنَّ الْمَرْأَةَ عَوْرَةٌ، فَإِذَا خَرَجَتْ مِنْ بَيْتِهَا اِسْتَشْرَفَهَا الشَّيْطَانُ وَإِنَّهَا لَا تَكُونُ أَقْرَبَ إِلَى اللهِ مِنْهَا فِي قَعْرِ بَيْتِهَا
আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশা বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত দুধ মাতা আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ! এক কথায় তিন বাকি অংশ পড়ুন...
উনার সম্মানার্থে এবং উনার মাধ্যম দিয়েই মহাসম্মানিত রুবূবিয়্যাত মুবারক প্রকাশ:
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
لَوْلَاكَ مَا اَظْهَرْتُ الرُّبُوْبِيَّةَ
অর্থ: “আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি না হলে, আমি আমার মহাসম্মানিত রুবূবিয়্যাত মুবারকও প্রকাশ করতাম না। ” সুবহানাল্লাহ!
কাজেই, যিনি খ্বাালিক্ব যিনি মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রুবূবিয়্যাত মুবারক প্রকাশ করেছেন নূরে মুজাসসাম হাবী বাকি অংশ পড়ুন...
“মুগনী” কিতাবে উল্লেখ আছে- لَهْوَ الْحَدِيْثِ ‘লাহ্ওয়াল হাদীছ’ হচ্ছে- গান-বাজনা, সঙ্গীত। এ আয়াত শরীফ দ্বারা তা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে। যে ব্যক্তি এটাকে হালাল জানবে সে কাফের হবে।
وَفِىْ جَامِعِ الْفَتَاوَى اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا وَضَرْبُ الْمَزَامِيْرِ وَالرَّقْصُ كُلُّهَا حَرَامٌ وَمُسْتَحِلُّهَا كَاِفرٌ.
অর্থ: জামিউল ফতওয়াতে” উল্লেখ আছে, গান-বাজনা শ্রবন করা, গান-বাজনার মজলিসে বসা, বাদ্য-যন্ত্র বাজানো, নর্তন-কুর্দন করা সবই হারাম। যে ব্যক্তি এগুলোকে হালাল মনে করবে সে ব্যক্তি কাফের।
বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন স্মৃতি সংরক্ষণাগারে ও ব্যক্তিগত সংগ্রহে রাই মৃন্ময়পাত্রের নিদর্শন সংরক্ষিত আছে। ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দীর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ মৃৎশিল্পের কেন্দ্র হলো কাশান যেখানে স্বনামধন্য ইরানী মৃৎশিল্পীদের মৃৎকারখানা বিদ্যমান ছিলো। মৃৎপাত্র ও টাইলসের জন্য কাশানের খ্যাতি চারিদিকে এমনভাবে ছড়িয়ে পড়েছিলো যে, বিক্রয়ের সুবিধার্থে সব রকম টাইলসকে ‘কাশি’ বা ‘কাশানি’ টাইল হিসেবে আখ্যায়িত করা হতো।
এই দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ছাড়াও সুলতানাবাদ, সাভা ও নিশাপুর প্রভৃতি অঞ্চলে মৃৎশিল্পের বহু কেন্দ্র ছিলো যে স্ বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় আহলুস সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার পরিচিতি:
(৫৩)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং ইমাম, মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদ, ফক্বীহ, গাউছ, কুতুব, ওলী, আবদাল, নক্বীব, নজীব রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা যে পবিত্র মত ও পবিত্র পথের উপর প্রতিষ্ঠিত তাকে ‘আহলুস সুন্নত ওয়াল জামায়াত’ বা সুন্নত উনার পূর্ণ অনুসারী বড় হক দল বলে।
আহলুস সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার অন্যান্য নাম:
১. الفرقة الناجية অর্থা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَمَّارِ بْنِ يَاسَرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰي عَنْهُ ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ثَلَاثَةٌ لَا يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ أَبَدًا: اَلدَّيُّوثُ مِنَ الرِّجَالِ، وَالرَّجُلَةُ مِنَ النِّسَاءِ، وَمُدْمِنُ الْخَمْرِ.
অর্থ: হযরত আম্মার বিন ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিন ব্যক্তি কখনই জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
(১) দাইয়ূছ (যে পুরুষ নিজে পর্দা করে না এবং তার অধীনস্থ মহিলাদের পর্দা করায় না)।
(২) ঐ সকল মহিলা বাকি অংশ পড়ুন...
ঠিক ফজরের আগে
রবীউন নূরে
কে এসেছেন ধরার বাগে
মক্কা নগরে
তিনি খোদার হাবীবী
তিনি শামসী আরাবী
উম্মু রসূল উনার ঘরে মহান এক নূর
যেই নূরেতে পুরো ধরার আঁধার হলো দূর
জাহিলিয়ার মূর্তি গুলো থুবড়িয়ে পরে
উনার নূরী আগমনে রব তায়ালা
আনন্দিত হয়ে পড়েন ছল্লু আলা
আদেশ করেন উম্মাহ যেন পড়ে সাদরে
শাহাদাতের বাণী শুনান নূরী যবানে
রিসালতী ঝা-া উড়ান সকল স্থানে
খতমে রসূল, মাদানী গুল, সালাম দিল ভরে
১২ই চাঁদে সৃষ্টি মাঝে ঈদের বারতা
ধরায় আসেন শাহে রসূল নূরানী দাতা
পুরো আলম ঝুঁকে পরে উনারই তরে
রহমতেরই আলম আক্বা সাকিয়ে কাউছার
দানুন আমায় শাহী দীদার বাকি অংশ পড়ুন...












