উপমহাদেশে গরুকে কেন্দ্র করে মুসলমানদের জিহাদ
আমরা যদি ইতিহাসের পাতা একটু পিছনের দিকে উল্টিয়ে দেখি তাহলে আমরা দেখতে পাই, এই উপমহাদেশে এবং বিশেষ করে এই বাংলার যমীনে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম এসেছে গরু যবেহ ও গরুর গোস্তকে কেন্দ্র করে। তাই এই বাঙ্গালী মুসলমানদের অস্তিত্বের সাথেই রয়েছে গরু যবেহ ও গরুর গোস্ত।
১. ৭১২ সালে হযরত মুহম্মদ বিন ক্বাসিম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সিন্ধু বিজয় করেন। যার মূল কারণ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি কারণ ছিলো রাজা দাহির গরু যবেহ নিষিদ্ধ করেছিলো এবং যারাই গরু যবেহ করতো উনাদেরকে ধরে ধরে সে শহীদ করতো। আজকে যেই বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি উল্লেখ করেন-
وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِنْ زِينَتِهِنَّ
তোমরা এমনভাবে রাস্তা চলনা, তোমাদের পদাঘাতের কারণে, পায়ে হাঁটার কারণে তোমাদের সৌন্দর্য প্রকাশ হয়ে যায়, বের হয়ে যায়, গুপ্ত সৌন্দর্য সেটা প্রকাশ হয়ে যায়, এমনভাবে তোমরা হেঁটনা, আওয়াজ করে, হৈ-চৈ, থৈ-থৈ করে তোমরা হেঁটো না।
وَتُوبُوا إِلَى اللهِ جَمِيعًا
তোমরা সকলেই মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে তওবা করো।
أَيُّهَ الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ
হে ঈমানদাররা! আশা করা যায়, তোমরা কামিয়াবী হাছিল করবে, অবশ্যই কামিয়াবী হাছিল করবে।
এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন ‘স বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য বহু ইমাম-মুজতাহিদ এবং আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কর্তৃক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে ‘ঈদ, ঈদে আকবর ও ঈদে আ’যম’ হিসেবে গ্রহণ করার দলীল:
(১) আল্লামা হযরত ইমাম আবুল আব্বাস শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে আবী বকর ইবনে আব্দুল মালিক কুস্ত¡লানী মিশরী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (পবিত্র বিছাল শরীফ ৯২৩ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فَرَحِمَ اللهُ اِمْرَاً اِتَّخَذَ لَ বাকি অংশ পড়ুন...
মূল জিনিসটার সাথে ৪টা জিনিস সংযুক্ত হবে। সেটা প্রাথমিকভাবে বলা হচ্ছে-
ثُـمَّ دَنَا فَـتَدَلّـٰـى. فَكَانَ قَابَ قَـوْسَيْـنِ اَوْ اَدْنـٰـى
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকটবর্তী হলেন, ঝুঁকে গেলেন। কি পরিমাণ? ধনুকের দুই মাথা। ঐ ধনুক না। একটা ধুনুকের দুই মাথা টান দিলে যেমন মিলে যায়, এরকম। তাদের অর্থ তাদের কাছে। আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হচ্ছে-
لِـىْ مَعَ اللهِ وَقْتٌ لَّا يَسْعٰنِـىْ فِيْهِ مَلَكٌ مُّقَرَّبٌ وَلَا نَبِـىٌّ مُّرْسَلٌ
‘মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে আমার এমন একট বাকি অংশ পড়ুন...
৯৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হেলান দেয়া শান মুবারক نُوْرُ الْقَرَارِ مُبَارَكٌ নূরুল ক্বর্রা মুবারক (স্থায়ী)
৯৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বৃদ্ধকাল মুবারক نُوْرُ النَّوَّرِ مُبَارَكٌ নূরুন নাওওর্য়া মুবারক (বহুত আলোকিত)
৯৬ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুস্থতা মুবারক نُوْرُ الْاِسْتَوٰى مُبَارَكٌ নূরুল ইস্তাওয়া মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম ইবনে সাহ্নূন মালিকী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
اَجْمَعَ الْعُلَمَاءُ اَنَّ شَاتِـمَهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَافِرٌ وَّحُكْمُهُ الْقَتْلُ وَمَنْ شَكَّ فِىْ عَذَابِهٖ وَكُفْرِهٖ كَفَرَ
অর্থ: “সমস্ত হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা এই বিষয়ে ইজমা’ অর্থাৎ ঐকমত্য পোষণ করেছেন যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গাল-মন্দকারী, উনার মানহানীকারী কাফির। তার হুকুম হলো- তাকে শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- দিতে হবে। আর যে ব্যক্তি এ ধরনের লোকদের কাফির হওয়ার ব্যাপারে এবং শাস্তিযোগ্য হওয়ার বিষয়ে সন্দেহ কর বাকি অংশ পড়ুন...
মানব রচিত শাসন ব্যবস্থা, যার আইন-কানুন, নিয়ম-নীতি, তর্জ তরীক্বা মানুষের দ্বারা রচিত, বিশেষ করে বিধর্মীদের দ্বারা বিশেষ করে ইহুদীদের দ্বারা উদ্ভাবিত ও প্রবর্তিত- তা অনুসরণ-অনুকরণ করা ঈমানদার মুসলমানদের জন্য জায়িয নেই।
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য মতবাদ অনুসরণ করা নিষেধ, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
অর্থ: যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম (নিয়ম-নীতির) অনুসরণ করে, তার থেকে তা কখনই গ্রহণ করা হবে না এবং সে বাকি অংশ পড়ুন...
সামাররা মৃৎপাত্রের অলঙ্করণ টিন এনামেলের ওপর একক বা একাধিক লাস্টার রং প্রয়োগে পরিশোভিত হয়েছে। এসবে হলদে অথবা সবুজ-সোনালী ও পিঙ্গল একক লাস্টার রং ব্যবহার করা হয়েছে। বহুমাত্রিক রঙের অলঙ্করণসমৃদ্ধ মৃৎপাত্র সামাররার উৎকৃষ্ট ও মনোরম মৃবস্তু হিসেবে বিবেচিত হয়। সাধারণত মৃৎপাত্রের বিভিন্ন প্রকরণের লাস্টারে যে রং ব্যবহৃত হয়ে থাকে তাহলো স্বর্ণ রং, জলপাই-সবুজ, হালকা সবুজ ও রক্তিম পিঙ্গল। আব্বাসীয় অলঙ্করণের বৈশিষ্ট্য হিসেবে এই অলঙ্করণ অন্তর্ভুক্ত করেছে পুষ্প-নকশা, এরাবেক্স মটিফ।
আর মটিফ ও মধ্যবর্তী খালি স্থানসমূহ পূরণ করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
১৩. حزب الشيطان (হিযবুশ শাইত্বান): অর্থ, ইবলীস শয়তানের দল, পথ ও মত ইত্যাদি।
‘হিযবুশ শাইত্বান’-এর শরয়ী সংজ্ঞা:
(৪২)
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
استحوذ عليهم الشيطان فانسهم ذكر الله اولئك حزب الشيطان الا ان حزب الشيطان هم الخسرون.
অর্থ: শয়তান তাদেরকে (কাফির, মুনাফিক, মিথ্যুক ও যালিমদেরকে) বশীভূত করে নিয়েছে অতঃপর মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির থেকে ভুলিয়ে দিয়েছে। তারাই হিযবুশ শাইত্বান বা ইবলীস শয়তানের দল। সাবধান! শয়তানের দলই ক্ষতিগ্রস্ত। (পবিত্র সূরা মুজাদালাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯)
উক্ত আয়াত শরীফ উনার ভিত্তিতে হিযবুশ শয়তানের সংজ্ঞা নিম্নরূপ; বাকি অংশ পড়ুন...
মিথ্যা বলা ও মিথ্যা স্বাক্ষ্য দেয়া উভয়টিই হারাম ও কবীরা গুনাহ। স্বয়ং খালিক্ব, মালিক, রব্বুল আলামীন, মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তায়ালা তিনি স্বীয় কালাম পাক উনার একাধিক আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যে মিথ্যার কুফল ও শাস্তি সম্পর্কে ঘোষণা করেছেন। পাশাপাশি কুল-কায়িনাতের যিনি নবী ও রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও বহু হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন।
যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاجْتَنِبُوا قَوْلَ الزُّوْر বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন চার শ্রেণীর লোকদের সুপারিশ করবো-
এক. যাঁরা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে, হযরত আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সম্মান মুবারক করবেন।
দুই. যাঁরা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে, হযরত আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে মালী তথা আর্থিকভাবে সম্মানিত খিদমত মুবারকের আনজাম দিবেন।
তিন. যাঁরা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাকি অংশ পড়ুন...












