সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম কর্তৃক কাট্টা কাফির আমর ইবনে আব্দকে হত্যা:
এই পরিখা খনন ও তার আশপাশে মুসলিম সেনাদের কড়া প্রহরার ফলে বহু দিন ধরে অবরোধ চালিয়ে যেতে হয়েছিলো সকল কাফির বাহিনীকে। তীব্র শীত শুরু হওয়ায় এবং খাদ্য-দ্রব্য ও রসদ ফুরিয়ে আসায় পরিস্থিতি ক্রমেই কাফিরদের জন্য হতাশাজনক হয়ে পড়ছিলো। তাই কাফির নেতারা যে কোনোভাবে পরিখা অতিক্রম করে মুসলমানদের উপর হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। আর মহাপবিত্র মদীনা শরীফের ভিতর থেকে ইহুদী গোত্র বনু কুরাইজা কাফিরদের জন্য পথ খুলে দেবে ও শহরের ভিতরে আকস্মিক লু বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার কালাম পাক উনার মধ্যে এবং আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, যিকরুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র যিকির উনার বহু গুরুত্ব ও ফযীলত বর্ণনা করেছেন। যেমন, পবিত্র যিকির উনার গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
فَاذْكُرُوْنِـىْ اَذْكُرْكُمْ
অর্থাৎ “তোমরা আমার যিকির কর, আমিও তোমাদেরকে স্মরণ করবো। (সূরা বাক্বারা শরীফ : আয়াত শরীফ ১৫২)
এ আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বাকি অংশ পড়ুন...
وَإِذَا سَأَلْتُمُوهُنَّ مَتَاعًا فَاسْأَلُوهُنَّ مِنْ وَّرَاءِ حِجَابٍ
“যখন তোমরা কিছু চাবে মহিলাদের কাছ থেকে তাহলে পর্দার আড়াল থেকে চেয়ো। ”
ذَلِكُمْ أَطْهَرُ لِقُلُوبِكُمْ وَقُلُوبِهِنَّ
“এটা তোমাদের এবং যাদের কাছ থেকে তোমরা চাবে মহিলাদের জন্য অন্তরের পবিত্রতার কারণ হবে। ”
এই আয়াত শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করেছিলেন পর্দার জন্য। তার শানে নুযূল সম্পর্কে বলা হয়েছে অনেক কথাই।
মূল যে বিষয়টা সেটা হচ্ছে যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ (যাইনাব বিনতে জাহাশ) আলাইহাস সালাম উন বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত তাবূক প্রান্তর ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের মধ্যবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি উপত্যকার নাম ‘আক্বাবা’। এই উপত্যকার উচ্চভূমির পথ ছিলো কঠিন ও দুর্গম, যা ‘আক্বাবা’ নামে পরিচিত। অপরদিকে, তার নিম্নভূমি ছিলো সমতল, সহজ ও সুগম- যেটি ‘বাতনুল ওয়াদী’ নামে পরিচিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত তাবূক জিহাদ মুবারক থেকে ফেরার পথে কিছু অভিশপ্ত মুনাফিক্ব উনার বিরুদ্ধে এক জঘন্য ষড়যন্ত্র করে। এক বর্ণনা মতে,
أَجْمَعُوا أَنْ يَقْتُلُوهُ
‘তারা সম্মলিতভাবে একমত হয় যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হ বাকি অংশ পড়ুন...
৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রূহ্ মুবারক نُوْرُ الْاَمْرِ مُبَارَكٌ নূরুল আম্র মুবারক
৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চেহারা মুবারক نُوْرُ الرَّحْمَةِ مُبَارَكٌ নূরুর রহ্মাত মুবারক
৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ভ্রু মুবারক نُوْرُ التَّنْوِيْرِ مُبَارَكٌ নূরুত তানউইর মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে ছোঁয়াচে বলতে কোন রোগ নেই। যা সরাসরি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারাই প্রমাণিত। রোগ-বালাই যা কিছুই হয়ে থাকে তা একমাত্র খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকেই এসে থাকে। সুতরাং রোগকে ছোঁয়াচে বলে বিশ্বাস করার মানে হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনাকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে রোগের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বিশ্বাস করা। যা কাট্টা কুফরী এবং শিরকীর অন্তর্ভূক্ত।
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حضرت زَيدِ بْنِ خَالِدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ صَلَّى بِن বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ عَسَرَتْ عَلَيْهِ حَاجَةٌ فَلْيُكْثِرْ بِالصَّلَاةِ عَلَيَّ فَإِنَّهَا تَكْشِفُ الْـهُمُوْمَ وَالْغُمُوْمَ وَتَكْثُرُ الْأَرْزَاقَ وَتَقْضِى الْـحَوَائِجَ
অর্থ: কারো জন্য কোন বিষয় যখন কঠিন হয়ে যায়, তখন সে যেন আমার প্রতি বেশি বেশি পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করে। কেননা, পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠের মাধ্যমে উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা বিদূরিত হয়, রিযিক বৃদ্ধি পায় এবং প্রয়োজনসমূহ পূরণ হয়। সুবহানাল্লাহ! (আল ক্বওলুল বাদী’) বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: সুন্নতী পণ্য ক্রয়-বিক্রয় বা সুন্নতী পণ্যের ব্যবসা করার ব্যাপারে শরীয়তের হুকুম কি?
জাওয়াব: (২য় অংশ) মূলকথা হচ্ছে, উম্মতের পক্ষে মহাসম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুগত্য বা অনুসরণ ব্যতীত মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য বা অনুসরণ আদৌ সম্ভব নয়। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য মুবারকের বিষয়টি উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুগত্য মুবারকের উপর নির্ভরশীল।
সুতরাং কেউ নামায পড়–ক, যাকাত আদা বাকি অংশ পড়ুন...
একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হেরেম শরীফে নামায আদায় করছিলেন। তিনি সিজদায় গেলে কুরাইশদের অনেক সর্দারের উপস্থিতিতে আবু জেহেল ওকবার মাধ্যমে উটের পঁচা দুর্গন্ধময় নাড়ীভুড়ি এনে উনার পবিত্র জিসিম মুবারকে চাপিয়ে দেয়। নাঊযুবিল্লাহ! এ সংবাদ শুনে সাইয়্যিদাতুন নিসা, হযরত আন নূরুর রবি’য়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি এসে তা সরিয়ে ফেলেন।
একবার এক বেদুঈন গোত্রে আর্থিক অনটন দেখা দিলে বেদুঈন গোত্র প্রধান নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট সাহায বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)কে সবাই ওষুধের মান নির্ণায়ক হিসেবে মনে করে। কিন্তু ‘হু’র কার্যক্রমই বিশ্বজুড়ে বিতর্কিত। সংস্থাটি মূলত পশ্চিমাদের সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
১৯৮৭ সালে মার্কিন হেলথ ফেডারেশনের এক কনফারেন্সে বিষয়টিকে উন্মুক্ত করে বক্তারা বলেছিল, “আফ্রিকাকে এইডস দিয়ে ধ্বংস করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাই দায়ী। ” তাদের দাবি, “এইচআইভি ভাইরাস ভাইরাসবিশেষজ্ঞ কর্তৃক (বানর থেকে পাওয়া) রূপান্তরিত হাইব্রিড ভাইরাস, যা সাব সাহারান আফ্রিকান দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হয় ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমে (বিশ্ব স বাকি অংশ পড়ুন...












