সুওয়াল:
মসজিদের অনেক ইমাম ও খতীবকে দেখা যায়, তারা দুআ করার সময় মহান আল্লাহ পাক উনাকে তুমি বলে সম্বোধন করে থাকে। এটা কতটুকু শুদ্ধ? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে সঠিক ফায়ছালা জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুল-মাখলূক্বাতের খালিক্ব, মালিক, রব। সমস্ত প্রশংসা, পবিত্রতা, সম্মান-ইজ্জতের তিনিই মূল মালিক। উনাকে ব্যতিত কারো কোন সম্মান-মর্যাদা হতে পারেনা। কাজেই সবার উর্ধ্বে, সবার আগে এবং সর্বোচ্চ মর্যাদা উনাকেই দিতে হবে।
সুতরাং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে ‘তুমি’ বলে সম্বোধন করাটা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের গভীর তায়াল্লুক, নৈকট্য, নিছবত, মুহব্বত, সন্তুষ্টি হাছিলের জন্য অতি প্রিয় ও পছন্দনীয় সম্পদ বা বস্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে পেশ করেছেন।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় ছাহাবী হযরত যায়িদ ইবনে হারিসা রদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
একজন মহিলার নাম নাদিয়া (ছদ্মনাম)! সে মহিলার চার সন্তান। বড় দুই সন্তানের মধ্যে একজন মেয়ে একজন ছেলে। তারপর যমজ দুই মেয়ে। যমজ দুই মেয়েদের বয়স যখন ৫ বছর থেকে ৬ বছর তখনকার ঘটনাই এখানে উল্লেখ করা হলো-
সেই মহিলার আহাল (স্বামী) আয়-রোজগার করে থাকে। তা সত্ত্বেও সে মহিলা স্কার্ফ বানিয়ে মুহম্মদপুরের একটি মার্কেটে বিক্রি করে। এক্ষেত্রে আহালও সংসারে আয় আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আহলিয়াকে বাধা দেয়নি। ছেলে মেয়েরাও বাধা দেয়নি। যেহেতু মহিলার দ্বীনী শিক্ষা নেই বা বুঝ নেই; তাই বেপর্দা হয়েই সে তার নির্ধারিত স্কার্ফ বিক্রি করতো। এক পর্যায়ে মার্কেটে যাও বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ عَـبْدُ اللهِ بْنُ عِـيْسَى الْاَنْصَارِىُّ اَلْكُـوْفِـىُّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ كَانَتْ بِـجَوَارِىِّ اِمْراَةٌ صَالِـحَةٌ وَلَـهَا وَلَدٌ صَالِحٌ فَكَانَتْ فَـقِـيْـرَةً لَا شَىْءَ لَـهَا اِلَّا دِيْنَارًا وَاحِدًا مِنْ ثَـمَنِ غَزْلِـهَا فَمَاتَتْ وَكَانَ ذٰلِكَ الْوَلَدُ يَقُوْلُ هٰذَا مِنْ ثَـمَنِ غَزْلِ اُمِّىْ وَاللهِ لَا اَصْرِفُهٗ اِلَّا فِـىْ اَمْرِ الْاٰخِرَةِ وَخَرَجَ ذَاتَ يَوْمٍ فِـىْ حَاجَةٍ لَّهٗ فَمَرَّ بِقَوْمٍ يَقْرَؤُوْنَ الْقُرْاٰنَ وَعَمِلُوْا مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـىْ رَبِـيْعِ الاَوَّلِ فَجَلَسَ عِنْدَهُمْ وَسَـمِعَ ذٰلِكَ ثُـمَّ نَامَ فِـىْ لَيْلَتِهٖ فَرَاٰى فِـىْ مَنَامِهٖ كَانَ الْقِيَامَةُ قَدْ قَامَتْ وَكَانَ مُنَادٍ يُـ বাকি অংশ পড়ুন...
লেখনীর শুরু হোক পবিত্রতম একটি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে নিয়ে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের মুসলমানদের উপর এমন একটি সময় আসবে, তোমাদের উপর যুলুম-নির্যাতন করার জন্য তোমাদের বিরুদ্ধে সকল জাতি পরস্পরকে এমনভাবে ডাকবে, যেমনটি খাওয়ার দস্তরখানার দিকে লোকদের ডাকা হয়ে থাকে। এ কথা শ্রবণ করার পর একজন জানতে চাইলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তখন কি আমাদের মুসলিমদের সংখ্যা কম হবে? নূরে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
مَنْ يُطِعِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ فَقَدْ فَازَ فَوْزًا عَظِيمًا
অর্থ : যে বা যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার রসূল, হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে সম্মানিত ইত্তিবা’ মুবারক, অনুসরণ-অনুকরণ মুবারক করবেন, উনারা অবশ্যই বিরাট সফলতা লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ! (সূরা আহ্যাব শরীফ : আয়াত শরীফ ৭১)
বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৪৮ সালে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ফিলিস্তিনি ভূমিতে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ইহুদীবাদি ইসরাইল। ওই বছরই আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ফিলিস্তিনি ভূখ-সহ বেশ কিছু আরবভূমি দখল করে নেয় ইসরাইল। এরপর ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ফিলিস্তিনের প্রায় পুরোটাই ও মিসরের কিছু ভূমিও দখল করে ইসরাইল। প্রায় ৭০ বছরে ইসরাইলিরা লক্ষ লক্ষ ফিলিস্তিনি মুসলমানকে শহীদ করেছে।
ইতিহাস বলে, সেই ১৯৫১ সালেই এই দখলদার ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয় হিন্দুত্ববাদী ভারত। ইসরাইলের সঙ্গে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদির ভারতের বন্ধনের বিষয়টি বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাকৃতিক সম্পদ হোক বা অর্থনীতিক সম্ভাবনাই হোক সবদিক দিয়েই বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ এটা বিশ্ববাসী প্রমাণ পেয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি খাতই রোলমডেলের ভূমিকা রাখার সক্ষমতা রাখে। আর এসবের মধ্যে অন্যতম হলো বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল। বাংলাদেশের এই কালো জাতের ছাগল পৃথিবী বিখ্যাত। এ ছাগলের গোশত, চামড়া, লোমসহ প্রত্যেকটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অর্থনৈতিক মূল্য রয়েছে। কাজেই কুরবানীর জন্য এবং তৎপরবর্তী আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে এ জাতের ছাগলের কোনো তুলনা হয় না। বিশ্বে হাতে গোনা যে চার থেকে পাঁচটি ছাগলের জাতের এখনো সংকরায়ণ হয় বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খাসীর গোশত খেয়েছেন। এবং উহা পছন্দও করতেন। এমনকি তিনি গরু কুরবানী দিয়েছেন এবং গরুর গোশতও খেয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! অর্থ্যাৎ গরুর গোশত এবং খাসীর গোশত খাওয়া খাছ সুন্নতে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!
সকল ধরণের সুন্নতী খাদ্য সামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ গেট, ৫ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা বাকি অংশ পড়ুন...












