সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বেশি দামে বীজ সংগ্রহ করতে কৃষকের লাভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ৯০ দশকের শেষের দিক থেকে গবেষণা চললেও এযাবত দেশে উচ্চ ফলনশীল বীজ উদ্ভাবনে তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। এখনো নির্ভর করতে হয় আমদানি করা বীজের ওপর। বর্তমানে দেশের চাহিদার ৮৬ ভাগ মেটানো হয় আমদানি করা হাইব্রিড বীজ দিয়ে। ষাট দশকের শেষদিকে নিজম্ব ফসল থেকে সংগৃহীত দেশি জাতের বীজ দিয়ে ধান উৎপাদন তিন শতাংশ কমে যায়। অর্থাৎ তখন এ হার ছিল মোট উৎপাদনের শতকরা ৯৭ ভাগ।
দিন দিন বিদেশ থেকে আমদানি করা হাইব্রিড বীজের উপর নির্ভরশীল থাকার কারণে দেশের খাদ্যন বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন তোমরা বরাত উনার র বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল-৪২: একজন লোক পাঁচটি বিবাহ করেছে এবং তার পাঁচজন আহলিয়াই বর্তমান রয়েছে। জানার বিষয় হলো ৫ম আহলিয়া তার জন্য বৈধ হবে কি? আর সেই আহলিয়ার ঘরে সন্তান হলে, তাদের কি ফায়সালা হবে?
জওয়াব মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ছেলেদের জন্য বিবাহ করার ক্ষেত্রে সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا تُقْسِطُوا فِي الْيَتَامَىٰ فَانكِحُوا مَا طَابَ لَكُم مِّنَ النِّسَاءِ مَثْنَىٰ وَثُلَاثَ وَرُبَاعَ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا تَعْدِلُوا فَوَاحِدَةً أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ.
অর্থ মুবারক: আর যদি তোমরা আশঙ্কা করো যে তোমরা ইয়াতীমদের মধ্যে ইনসাফ করতে পা বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ০৯ রজবুল হারাম শরীফ ১৪৪৪ হিজরী শরীফ উনার পর)
যার প্রমাণস্বরূপ এই আল মুতমাইন্নাহ মা ও শিশু হাসপাতালের একটি ঘটনা নিম্নে তুলে ধরা হল- একজন সন্তান সম্ভাবনা মা ডেলিভারীর দিন এই হাসপাতালে ভর্তি হন। আল্ট্রা করে দেখা যায়, পেটের ভিতরে পানির পরিমাণ কমে গেছে। তখন ডাক্তাররা বলেন, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বাচ্চা পানিশূণ্য হয়ে পড়বে এবং বাচ্চা বের করা কঠিন হয়ে যাবে। কিন্তু এদিকে বাচ্চা হওয়ার তেমন কোন আলামত তখনও প্রকাশ পাচ্ছিলনা। এর মধ্যে সন্ধ্যা হয়ে যায় কিন্তু তখনও বাচ্চা হওয়ার তেমন কোন আলামত প্রকাশ পাচ্ছিলনা। সন্ধ্যার পরে ডাক্তার এসে ব বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, গাযওয়ায়ে আশীরা থেকে প্রত্যাবর্তন করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে মাত্র কয়েকদিন অবস্থান করেন, যা ১০ দিনও হয়নি।
এসময় কুরয ইবনে জাবির আল ফিহরী সে পবিত্র মদীনা শরীফ-এ হামলা চালায় (পরবর্তীতে তিনি মুসলমান হন)। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তার তালাশে বের হন এবং বদর-এর উপকণ্ঠে অবস্থিত সাফওয়ান নামক স্থানে তাশরীফ মুবারক রাখেন। আর এটাই হলো গাযওয়ায়ে বদরুল উলা বা প্রথ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিশেষ রাতসমূহের মধ্যে একটি রাত হচ্ছে পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ উনার রাত। যেটা আমরা পবিত্র শাবান মাস উনার ১৪ তারিখ দিবাগত রাত্রিতে পালন করে থাকি। আর শবে বরাত অর্থ: মুক্তি বা নাজাতের রাত অর্থাৎ ‘শব’ ফার্সী শব্দ যার অর্থ হচ্ছে রাত আর ‘বরাত’ আরবী, উর্দূ, ফার্সী শব্দ যার অর্থ হচ্ছে মুক্তি বা নাজাত। ‘শবে বরাত’ উনাকে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষায় বলা হয় ليلة مبركة" (পবিত্র বরকতময় রজনী) এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভাষায় বলা হয় "ليلة النصف من شعبان" (শা’বান মাস উনার চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত)। সুবহানাল্লাহ!
হযরত মুফাসসিরীনে ক বাকি অংশ পড়ুন...
উযূ ভঙ্গের ক্ষেত্রে লাহিক নামাযীকে পুনরায় উযূ করে এসে অবশিষ্ট নামায পুরা করতে হলে নিম্নোক্ত শর্তগুলো অবশ্যই পালন করতে হবে :
১. উযূ ভঙ্গ অবস্থায় এমন কোন কাজ করতে পারবে না, যা নামায উনার মধ্যে করা হয়।
২. উযূ করতে যাওয়ার সময় পথে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ বা পবিত্র সূরা শরীফ পাঠ করতে পারবে না।
৩. যে সমস্ত কাজ করলে নামায ভঙ্গ হয় তার কোনটিই করতে পারবে না।
৪. ছতর খুলতে পারবে না। অর্থাৎ নামায রত অবস্থায় শরীরের যে যে অংশ ঢেকে রাখা ফরয উযূ উনার সময়ও তা ঢেকে রাখতে হবে।
৫. উযূ ভঙ্গের পর বিনা ওজরে নিজের স্থানে বিলম্ব করতে পারবে না বর বাকি অংশ পড়ুন...
২০৩ পর্ব:
এরপর আরো নাযিল করেন-
إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا
এরপর যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করে দিলেন। আপনারা জেনে রাখুন। আপনারা মহাসম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভূক্ত। যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি চান, কি চান?
إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا
নিশ্চয়ই যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের থেকে সমস্ত অপবিত্রতা বের করে দিয়ে, আপনাদেরকে পবিত্র করার মতো পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: تَـخَلَّـقُوْا بِاَخْلَاقِ اللهِ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার অর্থ কি?
উত্তর: “তোমরা যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত চরিত্র মুবারক-এ চরিত্রবান হও।”
প্রশ্ন: সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাক্বাম মুবারকটা কি?
উত্তর: মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ একদম হাক্বীক্বী নিসবত-কুরবতের মাক্বাম মুবারক।
প্রশ্ন: সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ কত সময় যাবৎ পালন করতে হবে?
উত্তর: হায়াতে-মউতে, কবরে, হাশরে-নশরে, মীযানে-পু বাকি অংশ পড়ুন...
১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক উনার খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
গরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
আল্লামা হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে আবী বকর ইবনে উমর ইবনে আবী বকর ইবনে মুহম্মদ আল মাখযূমী আল কুরাইশী বদরুদ্দীন আদ দামামীনী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৮২৭ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
(قال حَضْرَتْ ابْنُ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ) {إِذَا تَمَنَّى أَلْقَى الشَّيْطَانُ فِي أُمْنِيَّتِهِ} [الحج ৫২] إذا حَدَّثَ ألقى الشيطانُ في ح বাকি অংশ পড়ুন...












