আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরের ঘটনাপ্রবাহ স্মৃতিচারণ করে বাগেরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার ও রামপালের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আবদুল জলিল বলেছেন, একাত্তরের ২১ মে রামপালেই ৬শ সাধারণ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকা-ের মদদদাতা ছিলো রুহুল কুদ্দুস। এর আগে ৭ মে রুহুল কুদ্দুস, রজব আলী ফকির, ডা. মোসলেহ উদ্দিন, ডা. মোজাম্মেল হোসেনসহ রাজাকার, শান্তিকমিটি ও আল-বাদর বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এর ধারাবাহিকতায় একাত্তরের ২১ মে বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার তেরিখালি ইউনিয়নের দাকড়া গ্রামে ভারতে আশ্রয় নিতে যাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
সংবিধানের ৭ নং ধারা অনুযায়ী দেশের মালিক জনগণ। আর জনগণের ৯৮ ভাগ মুসলমান। সংবিধানের ২ ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রভাষা বাংলা। রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রতি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পর্যাপ্ত হলেও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলামের প্রতি সরকারের স্বত:স্ফূর্ততা বরাবরই প্রশ্নবিদ্ধ।
পাশাপাশি সরকারের কর্তাব্যক্তিরা দেশের মালিক জনগণের মালিকানা নিয়ে বরাবরই ছিনিমিনি খেলে তা এবারের ঈদের ছুটি নিয়ে রীতিমত উপহাস, জুলুম করে প্রতারণা তাই প্রমাণ সরূপ।
গণমাধ্যমে গত ২১শে মার্চ হতে বেশ কয়েকদিন যাবত পত্রস্থ হচ্ছিল “এবারের ছুট বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সরকারিভাবে জান্নাত-জাহান্নাম আলোচনা ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। ভালো থাকাকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জান্নাতের সহিত তুলনা করেছে। বগিত ১৫ আগষ্ট তৎকালীন সাবকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ভুল করে বলেছে, ‘আমরা কায়মনোবাক্ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরয হচ্ছে- বিশুদ্ধভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত নিজে শিক্ষা করা ও বেশি বেশি তিলাওয়াত করা এবং অধিনস্তদেরকে শিক্ষা দেয়া ও বেশি বেশি তিলাওয়াত করতে ব্যবস্থা করে দেয়া।
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, চাঁদ দেখা নিয়ে সমস্ত মুসলিম-অমুসলিম দেশের শাসক শ্রেণীর ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকা জনগণের জন্য বিশেষ কর্তব্য। বিগত কয়েক যুগের তথ্য- বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
নাম আবদুর রহমান। ইসলাম-পূর্ব নাম আবদে আমর বা আবদে কা’ব। উপনাম আবু মুহম্মদ। পিতার নাম আওফ, মাতার নাম শিফা বিনতে আওফ। মাতা-পিতা উভয়েই ছিলেন কুরাইশ বংশের যুহ্রা শাখার লোক। দ্বীন ইসলাম গ্রহণের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নাম রাখেন আবদুর রহমান। উনার উর্ধ্বতম ৬ষ্ঠ পুরুষে গিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক বংশের সাথে মিলিত হয়েছে।
বিলাদত শরীফ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
যদি কোন আহাল তার আহলিয়ার অথবা আহলিয়া আহালের হক্ব আদায়ে অক্ষম হয় এবং তাদের সন্তান থাকে। এমতাবস্থায় আহাল আহলিয়াকে তালাক্ব দিতে চায় বা আহলিয়া আহাল থেকে তালাক্ব নিতে চায়। এরূপ করা কতটুকু শরীয়তসম্মত?
জাওয়াব:
প্রথমত: প্রত্যেক পুরুষ ও মহিলার উচিত, বিয়ের পূর্বেই বিয়ের পরে তাদের কি দায়িত্ব কর্তব্য রয়েছে তা সম্পর্কে জানা। যখন তারা সেই দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে তখনই বিয়ে করা। কেননা বিয়ের পর যদি উভয় উভয়ের দায়িত্ব বা হক্ব আদায় না করে, তাহলে কিয়ামতের দিন তাদেরকে জবাবদিহি করতে হবে এবং শাস্তি ভোগ করতে হবে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ম বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ব জাহান হয়েছে মহান শানে ৯ রমাদ্বান,
জাগ্রত নূর তুলেছেন সুর, করবো আঁধার দূর!
ইলাহী নাজ রসূলী মুজিযাহ মামদূহী নকশা,
এসেছেন খানকা পাকে রসূলী বাগের বাদশাহ,
মোদের শাহযাদা জান!
মেঘ আড়ালে ছড়ায় চন্দ্র কিরণ, এ কাজ বৃথা,
আঁধার নিজেও হয়েছে নূরময় চমকিত সেথা,
আগমনে শাহযাদা জান!
আস সাফফাহী আসনে শোভিত জুলফিকার,
শানে, মানে, ক্বায়িম মাকামে হয়েছেন একাকার,
মামদূহ-শাহযাদা জান!
কায়িনাহ মাঝে খলীফা শান রইবে চির অনির্বাণ,
পারবে না কেউ ঝুকাতে রোবের তেজস্বী শান,
কারণে শাহযাদা জান!
জামালী নূর আসেন সুশোভিত খানকা পাকে,
চলো চলো ইশকি সমৃদ্ধি আনি ঝাঁক বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ইনজেকশন
পূর্বপ্রকাশিতের পর
ইন্ট্রাভেনাস (Intravenous) : এ পদ্ধতিতে শিরা (vein)-এর মাধ্যমে রক্তে ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। এ পদ্ধতিতে ওষুধ সরাসরি রক্তে মিশে যায়।
সাবকিউটেনিয়াস (Subcutaneous) : শরীরে ত্বকের এবং মিউকাস মেমব্রেনের এক বা একাধিক স্তরের মধ্য দিয়ে এ পদ্ধতিতে ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। তবে এ পদ্ধতিতেও ওষুধ রক্ত স্রোতে মিশে যায়।
ইন্ট্রামাসকিউলার (Intramuscular) : এ পদ্ধতিতে ওষুধ শরীরের পেশীসমূহের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করানো হয় এবং কিছু সময় পর ওষুধ রক্ত ¯শ্রোতে গিয়ে মিশে।
ইন্ট্রাথিকাল (Intrathecal): অনেক সময় কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র (Central Nervous System ev CN বাকি অংশ পড়ুন...
উশর শব্দের অর্থ
عُشْرٌ ‘উশর’ শব্দখানা আরবী, যা ‘আশারাতুন’ (দশ) শব্দ হতে এসেছে। উনার আভিধানিক বা শাব্দিক অর্থ হচ্ছে- ‘এক দশমাংশ’। আর সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায়, যমীন থেকে উৎপাদিত কৃষিজাত পণ্য তথা ফল ও ফসলের যাকাতকে উশর বলে।
উশর সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে একাধিক পবিত্র আয়াত শরীফ বর্ণিত হয়েছে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَنفِقُوْا مِنْ طَيِّبَاتِ مَا كَسَبْتُمْ وَمِـمَّآ اَخْرَجْنَا لَكُمْ مِّنَ الْاَرْضِ.
অর্থ : “তোমরা তোমাদের উপার্জিত হালাল সম্পদ হতে এবং যা আমি তোমাদের জন্যে যমীন হতে উৎপন্ন করেছি তা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক সম্পর্কে কিতাবে উল্লেখ আছে- সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম তিনি ছিলেন সর্বোচ্চ পর্যায়ের শরীফ, সর্বাধিক সমঝদার, সম্মানিত নসব মুবারক উনার অধিকারিণী, অত্যন্ত ধৈর্যশীলা ও ইবাদতগুজার। সুবহানাল্লাহ! তিনি অত্যন্ত বুদ্ধিমতী, তাক্বওয়া পরহেজগারীর অধিকারিণী ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে সম্বোধন করে ইরশাদ মুবারক করেছিলেন-
إنّكِ لإبنَةَ نبئٍ، و إن عمَّ বাকি অংশ পড়ুন...












