মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ:স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ওলামায়ে সূদের প্রতি বদ দোয়া করেছেন। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيْلٌ لِّاُمَّتِىْ مِنْ عُلَمَاءِ السُّوْءِ يَتَّخِذُوْنَ هٰذَا الْعِلْمَ تِجَارَةً يَبِيْعُوْنَهَا مِنْ اُمَرَاءِ زَمَانِهِمْ رَبَحًا لِّاَنْفُسِهِمْ لَا اَرْبَحَ اللهُ تِجَارَتَهُمْ
“হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
এ প্রসঙ্গে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضَرَتْ عُمَرُو بْنِ شُعَيْبِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ اَبِيْهِ عَنْ جَده اَنَّ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَيْسَ مِنَّا مَنْ تَشَبَّهَ بِغَيْرِنَا لاَتَشَبَّهُوْا بِالْيَهُوْدِ وَلا بِالنَّصَارٰى.
অর্থ: “হযরত উমর বিন শুয়াইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার পিতা হতে উনার পিতা উনার দাদা হতে বর্ণনা করেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমাদের ভিন্ন অন্য জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়। কাজেই আপনারা ইয়াহুদী এবং নাছারাদের সা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র সূরা হাশর শরীফ উনার ৭নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা নিয়ে এসেছেনে তা আঁকড়িয়ে ধরো এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। ”
এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদেশ -নির্দেশ মুবারক মেনে চলার কথা বলেছেন এবং তিনি যে বিষয়ে নিষেধ করেছেন তা থেকে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَقَدْ ذَرَأْنَا لِجَهَنَّمَ كَثِيرًا مِّنَ الْجِنِّ وَالإِنسِ لَهُمْ قُلُوبٌ لاَّ يَفْقَهُونَ بِهَا وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لاَّ يُبْصِرُونَ بِهَا وَلَهُمْ آذَانٌ لاَّ يَسْمَعُونَ بِهَا أُوْلَـئِكَ كَالأَنْعَامِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ أُوْلَـئِكَ هُمُ الْغَافِلُونَ
অর্থ: আমি জিন-ইনসানের মধ্যে হতে অনেককে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি। অর্থাৎ অনেকেই বদআমলের কারণে জাহান্নামী হবে। তাদের অন্তর থাকার পরও তারা বুঝবে না, চক্ষু থাকার পরও তারা দেখবে না এবং কান থাকার পরও তারা শুনবে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মতো। বরং তার চেয়েও নির্বোধ। এবং তারা হচ্ছে চরম গাফিল অর্থাৎ ত বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতে মুসলিম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা:
পবিত্র আজমীর শরীফে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত হলো। কাফির মুশরিকদের প্রকাশ্য শত্রুতা ও বিরোধিতা বন্ধ হলো। কিন্তু অনেকে গোপনে ষড়যন্ত্র ও প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার কাজে লিপ্ত রইলো। অর্থ ও ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে মুসলমানদের ক্ষতিসাধনের লক্ষ্যে সর্বদা তৎপর ছিল। এ কাজে গরীব কাফের-মুশরিকদের ব্যবহার করতো। নাউযুবিল্লাহ!
একদিন সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার পবিত্র দরবার শরীফে বসে আছেন। আলিম-উলামা, পীর-মাশায় বাকি অংশ পড়ুন...
ছহীহ মুসলিম শরীফে বর্ণিত হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
إِنَّ هَذَا الْعِلْمَ دِينٌ فَانْظُرُوا عَمَّنْ تَأْخُذُونَ دِينَكُمْ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই (পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের) ইলিমই হচ্ছে সম্মানিত দ্বীন। সুতরাং কার নিকট থেকে তোমরা ইলিম গ্রহণ বা শিক্ষা করতেছো তাকে দেখে নাও। অর্থাৎ তার ঈমান-আক্বীদা, আমল-আখলাক্ব শুদ্ধ আছে কি-না তথা কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ সম্মত কি-না, তা যাচাই করে নাও। ”
অতএব, যাদের ঈমান-আক্বীদাতে ত্রুটি বা কুফরী রয়েছে অর্থাৎ যাদের আক্বীদা আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের অনুযায়ী নয়, যাদের আমল-আখলাক্বে ত্রুটি রয়েছে বাকি অংশ পড়ুন...
সাধারণভাবে বিভিন্ন শস্যদানাকে পেষণ করে যে গুড়া/আটা পাওয়া যায়, তা থেকে রুটি তৈরী করা হয়। তবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যবের রুটিই বেশিরভাগ সময় গ্রহণ করেছেন।
(خبز الشعير) খুবযুশ শা’য়ীর অর্থাৎ যবের রুটি:
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى الله عَليْهِ وسَلَّمَ يَبِيتُ اللَّيَالِي الْمُتَتَابِعَةَ طَاوِيًا ، وَأَهْلُهُ لاَ يَجِدُونَ الْعَشَاءَ وكان أكثرهم خبزهم خبز الشعير.
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আ বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী তিস্তা নদী পাড়ের মানুষের এক সময় গোলা ভরা ধান ছিলো, গোয়াল ভরা গরু ছিলো, পুকুর ভড়া মাছ ছিলো। তিস্তাপাড়ের মানুষ এক সময় আনন্দের দিন কাটাতো। তিস্তা নদী ছিল আমাদের মায়ের মতো, সেই তিস্তা নদী এখন শুকিয়ে মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ শুষ্ক মৌসুমে তিস্তা নদীর উজানে বাঁধ নির্মাণ করে পানি আটকে রাখে, আর বর্ষা মৌসুমে বিনা কারণে পানি ছেড়ে দেয়। এর ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়ে লক্ষ লক্ষ পরিবারের বাড়ি-ঘর পানিতে তলিয়ে যায়। নদী ভাঙনের কবলে পড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিঃস্ব হয়ে যায়। যে তিস্তা মানুষের জীবন-জীবিকার এক বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, দেশের কৃষি জমিতে উচ্চ ফলনশীল জাতের বীজ ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম ফসলের চাষাবাদ করে চাষিরা। বিভিন্ন এনজিওসহ কীটনাশক উৎপাদনকারী কোম্পানীদের প্রচারনার ফাঁদে পড়ে দেখা যায় দেশের কৃষকের ফলন বাড়াতে মাত্রাতিরিক্ত সার ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কীটনাশক ব্যবহার করে। ফলে ঝুঁকির মুখে পড়ছে দেশের কৃষি। বিশেষ করে উপকূলীয় এলাকার কৃষকরাই কীটনাশক ব্যবহারে বেশি ঝুঁকে পড়েছেন বলে জানা গেছে। তবে কী পরিমাণ মাটি ও পরিবেশের ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক কোনো পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। এক্ষেত্রে এখনই সরকারকে কার্যকর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
“হারীসাহ” এতই আভিজাত্যপূর্ণ ও পছন্দনীয় খাবার যে, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে পবিত্র নিসবতে আযীমাহ মুবারক উনার সময় আয়োজিত ওয়ালিমা অনুষ্ঠানে ‘হারীসাহ’ রান্না করে মেহমানদের খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া এ সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম উ বাকি অংশ পড়ুন...












