হযরত ইমাম শাফেয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেছেন,
اَلْعِلْمُ وَالتَّوْحِيْدُ فِـىْ جَانِبٍ ...............وَّحُبُّ اَهْلِ الْبَيْتِ فِـىْ جَانِبٍ
অর্থ: “সম্মানিত ইলম এবং তাওহীদ মুবারক এক পাশে আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক এক পাশে। ” সুবহানাল্লাহ! (মুখতাছরুত তোহফাহ ১/৭, ছব্বুল আযাব ১/৩২০)
অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক ব্যতীত সম্মানিত ইলিম মুবারক ও সম্মানিত তাওহীদ মুবারক দ্বারা কেউ কোনো ফায় বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
বিশিষ্ট ফক্বীহ, ইমাম, শাইখুল মাদীনাহ, ক্বাযীউল মাদীনাহ হযরত ইমাম আবূ মুছ‘আব আহমদ ইবনে আবূ বকর ক্বাসিম ইবনে হারিছ ইব বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইতিহাসে আফ্রিকা বিজয়ের জন্য যেসকল সিপাহসালারগণ অবদান রেখেছেন উনাদের মধ্যে উকবা ইবনে নাফে রহমতুল্লাহি আলাইহি অন্যতম। তিনি যখন আফ্রিকায় অবস্থান করছিলেন তখন কুসাইলা নামের এক খ্রিষ্টান বার্বার শাসক উনাকে গাদ্দারীর মাধ্যমে শহীদ করে এবং উত্তর আফ্রিকার কায়রোয়ান (বর্তমানে তিউনিসিয়া) পর্যন্ত বিস্তীর্ণ পুরো মুসলিম অঞ্চল দখল করে। সে সময় মুসলিম ফৌজ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিজয়াভিযানে ব্যস্ত থাকায় দখলকৃত অঞ্চল পুনরুদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করতে কিছুটা দেরি হয়ে যায়।
এরপর উমাইয়া শাসক মালিক ইবনে মারওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
বাতিল ফিরক্বার লোকদের আক্বীদা হলো, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত আর কেউই ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। এমনকি যিনি কুল-মাখলূক্বাতের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও নাকি ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। নাউযুবিল্লাহ!
এ বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের কি আক্বীদা? দয়া করে জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব (১ম অংশ):
মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন খালিক্ব, মালিক, রব। আর অন্য সকলেই হচ্ছেন মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّـمَا اَنَا قَاسِمٌ وَاللهُ يُعْطِيْ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি হলেন দাতা। আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন কুল-কায়িনাতবাসীর সমস্ত নিয়ামত মুবারক বণ্টনকারী। সুবহানাল্লাহ!
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَاأَيُّهَا النَّبِيُّ حَرِّضِ الْمُؤْمِنِينَ عَلَى الْقِتَالِ إِنْ يَكُنْ مِنْكُمْ عِشْرُونَ صَابِرُونَ يَغْلِبُوا مِائَتَيْنِ وَإِنْ يَكُنْ مِنْكُمْ مِائَةٌ يَغْلِبُوا أَلْفًا مِنَ الَّذِينَ كَفَرُوا بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَا يَفْقَهُونَ.
অর্থ: আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মু’মিনদেরকে জিহাদ করার জন্য উৎসাহিত করুন। আপনাদের মধ্যে যদি ২০ জন ধৈর্য্যশীল, দৃঢ়চিত্ত ব্যক্তি থাকেন, তাহলে আপনারা ২০০ কাফিরের মোকাবেলায় বিজয়ী হবেন। আর যদি আপনাদের মধ্যে ১০০ লোক থাকেন, তাহলে আপনারা ১০০০ কাফিরদের উপর বিজয়ী হবেন। কারণ তারা জ্ঞানহীন। (পবিত বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই নতুন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হাতে তরবারি তুলে দিলেন। এই ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আপন ক্বওমের লোকদের কাছে ফিরে গেলেন। তারা বললো, আপনার কি হয়েছিল? আপনিতো তরবারি তাক করে উনার কাছে পৌঁছে গেলেন। কিন্তু কিছুইতো করতে পারলেন না। নাউযুবিল্লাহ!
তিনি বললেন, আমি সেখানে একজন সাদা পোশাকধারী ব্যক্তিকে দেখেছি। তিনি আমার বুকের উপর এমনভাবে আঘাত করলেন যে, আমি আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারলাম না। চিৎ হয়ে মাটিতে পড়ে গেলাম। একথা বলার পর দাছুর স্বী বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবে কা’বা ক্বাওসাইনে আও আদনা:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনাকে অবশ্যই অবশ্যই দেখেছেন; যা কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত। কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
ثُمَّ دَنَا فَتَدَلَّى - فَكَانَ قَابَ قَوْسَيْنِ أَوْ أَدْنَى
অর্থ: “অতঃপর তিনি নিকটবর্তী হলেন এবং আরো ঝুঁকে গেলেন। ব্যবধান ছিল দু’ধনুক বা তার চেয়েও কম। ” (পবিত্র সূরা নজম শরীফ: পবিত্র আয়াত বাকি অংশ পড়ুন...
৬। খাবার খাওয়ার আগে ও পরে লবণ খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক।
লবণ খাওয়ার দু‘আ মুবারক-
بِسْمِ اللهِ هَنِيْئًا مَّرِيْئًا.
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত নাম মুবারক স্বরণ করে সন্তুষ্টচিত্তে ও তৃপ্তিসহকারে পানাহার শুরু করছি।
৭। একসঙ্গে একই রকম খানা হলে নিজের সম্মুখ হতে খাওয়া। (তিরমিযী শরীফ)
৮। খানার কোন লোকমা পড়ে গেলে তা উঠিয়ে পরিষ্কার করে খেয়ে নেয়া। (ইবনে মাজাহ শরীফ)
৯। সাধারণত হেলান দিয়ে খাবার না খাওয়া। (বুখারী শরীফ)
১০। খাবারের কোন দোষ বের না করা। অপছন্দ হলে না খাওয়া। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
১১। খাবার খাওয়ার সময় জুতা-সেন্ডেল খুলে বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিমারা অনেক আগ থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী মর্যাদায় প্রতিষ্ঠার জন্য অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে দেশের সেক্যুলার-বাম রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের একাংশ। বিশেষ করে প্রতিবছর ৯ আগস্ট বিশ্ব আদিবাসী দিবসকে সামনের রেখে এদের মাতামাতি যেন অনেকটাই বেড়ে যায়। এই প্রবন্ধ তাদের বক্তব্যের অসারতা প্রমাণ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
উল্লেখ্য, পৃথিবীর প্রথম মানুষ হযরত আদম সফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম দুনিয়ায় প্রথম তাশরীফ মুবারক গ্রহন করেছিলেন সিংহলে। এটি তখন ভারতবর্ষের অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমা বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা করা সম্মানিত সুন্নত উনার অন্তর্ভূক্ত। আর রোগের চিকিৎসা এবং রোগ উপশমের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ামক হলো ওষুধ। কিন্তু এই ওষুধ নিয়েও দেশে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা এবং অসৎ কারবার। দিন দিন ওষুধের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। ইতোমধ্যে কয়েকটি কোম্পানির ২০০ ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে দফায় দফায়। এক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে ১০ থেকে প্রায় ৩০০% পর্যন্ত। দাম বাড়ানোর আগে বাজারে ওষুধ সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করে কোম্পানিগুলো। এক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই জিম্মি হয়ে পড়েছে তাদের কাছে।
ঠিক এমন মুহুর বাকি অংশ পড়ুন...












