১৩ জন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেয়ার ধারাবাহিকক্রম মুবারক অনুযায়ী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল হাদিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন- ‘আল হাদিয়াহ্ ‘আশার অর্থাৎ ১১তম’। এজন্য উনাকে ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল হাদিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম’ ব বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জুদায়ী মুবারক উনার কারণে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি এই বাক্য মুবারকগুলো বলতে থাকেন,
السَّلَامُ عَلَيْكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِأَبِىْ وَأُمِّي لَقَدْ كُنْتَ تَخْطِبُنَا عَلَى جِذْعِ نَخْلَةٍ فَلَمَّا كَثُرَ النَّاسُ اتَّخَذت مِنْبَرًا لِتُسْمِعَهُمْ فَحَنَّ الْجِذْعُ لِفَرَاقِكَ حَتَّى جَعَلَتْ يَدَكَ عَلَيْهِ فَسَكَنَ فَأُمَّتُكَ أَوْلَى بِالْحَنِيْنِ إِلَيْكَ لِمَا فَارَقْتَهَا بِأَبِي أَنْتَ وَأُمِّي ي বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলিম বিশ্বের প্রধান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য হওয়া এবং রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতা সত্ত্বেও আল-আজহার কায়রোর অন্যান্য মাদরাসার মত ছিল না। আল-আজহারে নিজস্ব পন্থায় পাঠদান করা হত। অন্যদিকে সুলতান সালাউদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সময় নির্মিত মাদরাসাগুলো ছিল রাষ্ট্রীয় শিক্ষাব্যবস্থার অংশ। মিশর ও মধ্যপ্রাচ্য থেকে শিক্ষার্থীরা আল-আজহারে পড়াশোনার জন্য আসত। শিক্ষার্থীদের সংখ্যার দিক থেকে আল-আজহার অন্যান্য মাদরাসাগুলোকে ছাড়িয়ে যায়। আল-আজহারের শিক্ষার্থীদের জাতীয়তার ভিত্তিতে রিওয়াকে দলবদ্ধ করা হত এবং ইসলামি আইনের বিষয়াদি বাকি অংশ পড়ুন...
অত্যাচারী ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক তৎকালীন মুসলিম বাঙালী গণিতবিদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট শ্রেণীবিন্যাসের আবিষ্কার চুরি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়ে কিছু কথা:
পূর্ব প্রকাশিতের পর...
মুসলমান বিজ্ঞানীরা তাদের মেধা খরচ করে যে আবিষ্কার করে, তার পুরো কৃতিত্ব প্রকল্পের নেতৃত্বে থাকা ইহুদী-খ্রিস্টানরাই নিয়ে নেয়। সাথে সাথে এডওয়ার্ড হেনরিকে নাইটহুড দেয়ার মতোই বর্তমানের এসব ইহুদী-খ্রিস্টানদেরকে ‘নোবেল প্রাইজ’ দিয়ে ‘বিরাট বিজ্ঞানী’ হিসেবে জাহির করে পাশ্চাত্যের বিধর্মীচালিত মিডিয়া ও রাষ্ট্রযন্ত্র।
বিপরীতে আবিষ্কারের মূল কৃতিত্ব যে মুস বাকি অংশ পড়ুন...
পাইনি খুঁজে আজও সোনালী সকাল,
পথ হারিয়ে মাগো আঁধারে বেহাল।
একাকী বিকেল জুড়ে মন বেসামাল,
পাইনি সরোবরে শুভ্র তমাল।
সান্ত¦না চাই মনে ইশকের মশাল...
বেদনার কান্নাতে ভিজি বারেবার,
হৃদয়ের গভীরে ব্যাথা হাহাকার।
অলকের পাথারে হারিয়েছি কাল...
অবিরাম এই মনে বহিছে তুফান,
ভয় হয় কবে জানি হারাবে ঈমান।
দুনিয়া চারদিকে ছড়িয়েছে জাল...
জীবনের কোলজুড়ে দুনিয়ার প্রহার,
ক্রান্তি লগ্নে তাই ডাকি তাবেদার।
জাগায়ে দিন মা ঈমানী হাল।
বাকি অংশ পড়ুন...
একবার উনার পিতা কুরাঈশ নেতা হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু (তখনও তিনি ঈমান প্রকাশ করেননি) হুদায়বিয়ার সন্ধির মেয়াদ বৃদ্ধি করার জন্য পবিত্র মদীনা শরীফে আগমন করেন।
এ উপলক্ষে তিনি উনার মেয়ে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম উনার সাথে সাক্ষাত করতে উনার হুজরা শরীফে আসেন।
তিনি হুজরা শরীফে প্রবেশ করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছানা মুবারকে বসছিলেন, ঠিক এ সময় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম তিনি উক্ত বিছ বাকি অংশ পড়ুন...












