সম্প্রতি ভূমি মন্ত্রনালয়ের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, রেলের ৫ হাজার একর জমি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। আর এই সুযোগ জমিগুলো গণহারে বেদখল হয়ে যাচ্ছে।
সরকারি জমি জাতীয় সম্পদ। এ সম্পদ কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথ মসৃণ করা দুরূহ কোনো বিষয় নয়। তবে এক্ষেত্রে সরকারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দরকার এবং দলীয় সঙ্কীর্ণতা পরিহারসহ সব কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে দেশের মুহব্বতে কাজ করার মানসিকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উল্লেখ্য, পরিত্যক্ত ও খাস জমির মালিক সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাছে এসব জমির কোনো হ বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের এক সাবেক প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গ্রাম থেকে যখন ঢাকায় মুরগি আনা হয় তখন ওঠানো-নামানোর সময় প্রতিদিন পাঁচ থেকে সাত হাজার মুরগি মারা যায়। এগুলো দেখবেন রাস্তায় বা কোথাও নেই। এগুলো হোটেলে বিক্রি করছে।
নামি-দামি রেস্টুরেন্ট থেকে শুরু করে ফুটপাতের খাবারের দোকান- সবখানেই মিলছে মরা মুরগি। এসব মরা মুরগি পুড়িয়ে ফেলা বা ধ্বংস করার নিয়ম থাকলেও একটি চক্র আড়ত থেকে মরা মুরগি সংগ্রহ করে বিক্রি করছে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে। রাজধানীতে মরা মুরগি বিক্রেতা চক্র আবার সক্রিয়। নামি-দামি হোটেলগুলোতে তারা নিয়মিত মরা মুরগির যোগান দিয়ে যাচ্ছে। হোট বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে গত এক যুগে সবজি উৎপাদনে ঘটে গেছে এক নীরব বিপ্লব। বর্তমানে বছরে ১ কোটি ৭২ লাখ টন সবজি উৎপাদন করে বাংলাদেশ বিশ্বে সবজি উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে উন্নীত হয়েছে এটা দেশের কৃষি ও কৃষকের জন্য এক বিশাল অর্জন ও গর্বের বিষয়। দেশে বর্তমানে ৬০ জাতের ২০০ ধরনের সবজি উৎপাদন হচ্ছে। এই সবজি উৎপাদনের সঙ্গে দেশের ১ কোটি ৬২ লাখ কৃষি পরিবার অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বাংলাদেশ থেকে ৫০টিরও বেশি দেশে সবজি রপ্তানি হচ্ছে। কিন্তু সবজি উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেলেও বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে এখনো কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনি বাংলাদেশ। ফলে অনেক দেশ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশ সরকারের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে ইউরোপে ইউনিয়ন বলেছে, ২০২৩ সালের পর বাংলাদেশের ইবিএ সুবিধা বহাল থাকবে কি-না, তা শ্রমিক অধিকার ও মানবাধিকার সুরক্ষার ওপর নির্ভর করবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবারই প্রথম মানবাধিকার সংক্রান্ত ইউপিআর বাস্তবায়নে বাংলাদেশের পরিকল্পনা চেয়েছে। এর আগে ইইউ কখনো বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বাণিজ্য সুবিধার সঙ্গে মানবাধিকারের ইস্যুকে যুক্ত করেনি।
উল্লেখ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইইউ ইউরোপ মহাদেশের অধিকাংশ দেশের একটি অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জোট। এর অধীনে অভিন্ন মূদ্রা ( বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি প্রকাশিত টিআইবির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারি সেবা পেতে ৭১ শতাংশ খানা (পরিবার) দুর্নীতির শিকার হচ্ছে। তারা গড়ে ৬ হাজার ৬৩৬ টাকা ঘুষ দিয়ে থাকে। বিগত বছরে দেশে ঘুষ দেওয়ার পরিমাণ ছিল ১০ হাজার ৮৩০ কোটি টাকা।
মোট ১৭টি সেবা খাতে এ ঘুষের টাকা দিয়েছে সাধারণ মানুষ। এর মধ্যে সর্বাধিক দুর্নীতিগ্রস্ত খাত হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা (৭৪ দশমিক ৪ শতাংশ), এরপর পাসপোর্ট অধিদপ্তর (৭০ শতাংশ)। এ ছাড়া বিআরটিএ, বিচারিক সেবা, স্বাস্থ্যসেবা, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান ও ভূমিসেবায়ও দুর্নীতির মাত্রা বেশি। জরিপে অংশগ্রহ বাকি অংশ পড়ুন...
জাতীয় শিক্ষাক্রমের রূপরেখা দেখলে মনে হয় অনেকটাই তড়িঘড়ি করে প্রস্তুত করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের কম্পিটেন্সি বেইজড এডুকেশন অনুসরণ করতে গিয়ে, সেই বিষয়টির আলোকপাতই করা হয় দুর্বোধ্যভাবে, যা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কাছে সহজে পৌঁছাবে না। যেমন কম্পিটেন্সি-বেইজড এডুকেশনকে যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম বলা হচ্ছে, অথচ এটি হবে শিক্ষার্থীদের পারদর্শিতামূলক শিক্ষাব্যবস্থা। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী ক্লাসে কতটা জানল, ক্লাসেই কতটা রেসপন্সড করল, তা বোঝাতে ‘যোগ্যতা’ শব্দটি বেমানান বটে।
শুধু তা-ই নয়, পুরো রূপরেখায় বেশ জটিল ভাষায় ভাষান্তর করে বাকি অংশ পড়ুন...
কট্টর ক্যাথলিক খৃষ্টান অধ্যুষিত দেশ আর্জেন্টিনায় মুসলিম নিপীড়নের ইতিহাস অনেক পুরানো।
পঞ্চদশ শতাব্দীতে স্পেন থেকে মুর ও মরিস্কো মুসলিমরা স্পেনের নাবিকদের সঙ্গে আর্জেন্টিনায় এসেছিল। তাদের অধিকাংশই আর্জেন্টিনায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছিল। এদের অনেকে নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে রক্ষা পেতে বাধ্যতামূলক খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করে। আবার অনেকে নিজেদের মুসলিম পরিচয় গোপন করে খ্রিস্টান বলে পরিচয় দেয়। নাউযুবিল্লাহ!
উনিশ শতাব্দীতে আর্জেন্টিনায় আরব বংশোদ্ভূত অধিবাসীদের আগমন ঘটে। এদের অধিকাংশই ছিল সিরীয় ও লেবানিজ বংশোদ্ভূত। এদের মধ্য বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালে যেসব আমল সহজেই করতে পারি-
১. শীতকালে রোযা রাখা
রোযা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি ও নেকী লাভের অন্যতম মাধ্যম। শীতকালের রোযায় স্বল্প সময় ব্যয় হয়। সুতরাং শীতকাল রোযা পালনের মোক্ষম সুযোগ। এ জন্য শীতকালের রোযাকে বিনা পরিশ্রমে নেকী লাভের মাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘শীতকালের রোযা হচ্ছে বিনা পরিশ্রমে যুদ্ধলব্ধ মালের অনুরূপ।’ (তিরমিযী শরীফ, হা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকৃতি মহান আল্লাহ পাক উনার শিল্প বা নিদর্শন। পবিত্র দ্বীন ইসলামে শুধু মাতৃভূমি, মাতৃভাষার প্রতি মুহব্বতের কথাই বর্ণনা হয়নি পাশাপাশি বর্ণিত হয়েছে প্রকৃতি এমনকি ঋতুর প্রতিও গভীর অনুরাগের কথা, ভালো লাগার কথা।
আমরা আমাদের চারপাশের প্রকৃতিতে নানা ধরনের ফল-ফুল ও সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে পাই। এগুলো একজন ঈমানদারের কাছে স্রেফ মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন মনে হয়।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘এবং তিনি সেই সত্তা যিনি ভূতলকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে অটল পাহাড় ও নদ-নদী সৃষ্টি করেছ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হয়, মদ ও জুয়া সম্পর্কে। আপনি বলে দিন, মদ ও জুয়ার মধ্যে মানুষের জন্য ফায়দা রয়েছে। তবে ফায়দার চেয়ে গুণাহ্ই বড়। কাজেই এগুলি হারাম। (পবিত্র সূরা আল বাক্বারা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯)
এখানে লক্ষ্যনীয় যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেছেন যে, মদ ও জুয়ার মধ্যে ফায়দা রয়েছে। মদ পান করলে স্বাস্থ্য ভাল হয়, জুয়া খেললে রাতারাতি অনেক টাকা পাওয়া যায়। তথাপি এগুলোর মধ্যে ফায়দার চেয়ে গুণাহ্ বেশী বলে এগুলোকে হারাম করা হয়েছে। অনুরূপভা বাকি অংশ পড়ুন...
(৩) জান-মালের ক্ষতি :- হরতালের ফলে জান-মালের ক্ষতি হয়। মানুষের সম্পদের ক্ষতি হয়, গাড়ী ভাংচুর করা হয়, গরীব সাধারণের আয়ের সম্বল রিক্সা ভেঙ্গে দিয়ে আয়ের পথ বন্ধ করে দেয়া হয়। হরতালের ফলে হতাহতও সংঘটিত হয়ে থাকে। যাদের হরতাল ডাকার কারণে এ সমস্ত নিহত-আহত হবে, তারাই হত্যাকারী হিসেবে সাবস্তও দায়ী হবে।
পবিত্র কুরআনুল করীম উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই চিরকাল থাকবে।” (পবিত্র সুরা আন নিসা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৯৩)
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “কোন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইহুদী ও খৃষ্টানদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করোনা। তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সঙ্গে বন্ধুত্য করবে, সে তাদেরই দলভূক্ত হবে। (পবিত্র সূরা মায়েদা শরীফ, ৫১ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ)
ইহুদী, হিন্দু, খৃষ্টান বা অন্যান্য বিধর্মীদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করোনা, এর অর্থ হলো- তাদের রীতি নীতির অনুসরণ না করা, তারা যেভাবে দাবি আদায় করে, সেভাবে দাবী আদায় না করা, তারা হরতাল করে মানুষকে কষ্ট দেয়, জান-মালের ক্ষতি করে, তারা লংমার্চ করে, ছবি তোলে, এ সমস্ত হারাম কাজ না করা, কারণ এ বাকি অংশ পড়ুন...












