আমদানিনির্ভরতায় অস্থিতিশীল হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশ। ভুক্তভোগী হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
অথচ যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা ও অর্থায়নে এ খাতগুলোকে চূড়ান্ত লাভজনক খাতে পরিণত করা সম্ভব।
সরকারের উচিত, দেশের অর্থকরি খাতগুলোকে পুনরায় সচল করতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার পূর্বাভাস দেয়ার পর থেকে বাংলাদেশ সরকার আমদানিনির্ভরতা কমানোর কথা বলছে। অথচ যেসব খাতের বিকাশ হলে আমদানিনির্ভরতা হ্রাস করে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা যেত, সেই রাষ্ট্রায়ত্ত খাত/শিল্পগুলোকে নিদারুণ অবহেলার মধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
গত ১২ অক্টোবর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পদকপ্রাপ্ত কৃষকেরা নিঃস্ব হয়ে ঘুরছে। এক সময় নিজ চেষ্টায় তারা সফল হলেও পরবর্তীতে তাদের সফলতা দেখে সরকার থেকে তাদের উৎসাহিত করা হয় এবং বেশ কয়েকটি ব্যাংক তাদের ঋণ প্রদান করে। কিন্তু একসময় ফসলের ন্যায্যমূল্য না পাওয়া, হরতাল, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং বাজার সুবিধা না পাওয়ায় তারা ব্যাপক লোকসানী হয়। এখন তারা ব্যাংকের মামলা মাথায় নিয়ে নিঃস্ব হয়ে ঘুরছে।
জানা গেছে, পাবনার ঈশ্বরদীর স্বশিক্ষিত চাষী ময়েজ উদ্দিন বিশেষ কৌশল প্রয়োগ করে কুলবাগানে ফুলের পরাগায়ন বাড়াতে সক্ষম হয়েছিলো। এ কারণে কৃষ বাকি অংশ পড়ুন...












