সম্প্রতি প্রকাশিত আন্তর্জাতিক ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্সের রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রতি বছর যত খাবার উৎপাদন হয়, তারও একটি বড় অংশ ভাগাড়ে নষ্ট হয়। মূলত; যে কোনো খাদ্য উৎপাদনের শুরু থেকে অর্থাৎ মাঠে শস্য উৎপাদন হোক কিংবা সবজি, ফল, গোশত, ডিম বা দুধ যাই হোক না কেন, তা মানুষের খাবারের প্লেটে যদি না পৌঁছায়, অথবা প্লেটে পৌঁছেও নষ্ট হয়; তবে সাধারণভাবে তাকে খাদ্য অপচয় বলা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত ও পাকিস্তানের পর তৃতীয় সর্বোচ্চ খাদ্য অপচয় হয় বাংলাদেশে। বছরে বাংলাদেশিরা মাথাপিছু প্রায় ৬৫ কেজি খাদ্য অপচয় করে। সে হিসেবে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাপ্ত তথ্য মতে, প্রাপ্তবয়স্ক বাংলাদেশীদের মধ্যে ৩৯ দশমিক ৬ শতাংশের ব্যাংক হিসাব রয়েছে। বাংলাদেশে ঋণ ও আমানতের সুদের হারের ব্যবধান ৫ দশমিক ২ শতাংশ। প্রাপ্তবয়স্ক ২ দশমিক ৩ শতাংশ ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের সাড়ে ৪ শতাংশ অর্থাৎ ২৮ লাখ ৪০ হাজার ধর্মপ্রাণ বিত্তশালী লোক দ্বীনি কারণে ব্যাংকে যান না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ০.২ শতাংশ উপজাতির ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সংরক্ষণে বাংলাদেশ সরকার শুধু তৎপরই নয়; বরং বদ্ধপরিকর। সেক্ষেত্রে যারা দ্বীনি কারণে ব্যাংক সেবা নিচ্ছে না, তাদের সংখ্যা ৪.৫ শতাংশ হওয়ার পরও তাদের ধর্ বাকি অংশ পড়ুন...
বিষয়গুলো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আলোচিত হচ্ছে না। হচ্ছে ‘পারিবারিক বন্ধন ভঙ্গ’, ‘মূল্যবোধের অবক্ষয়’, সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট ইত্যাদি শিরোনামে। অনেকটা ধর্মনিরপেক্ষ স্টাইলে আলোচনা যা হচ্ছে, তার সমাধান বলতে হাক্বীক্বতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খুব কাছাকাছি যাওয়া হচ্ছে। এক কথায় এসব সমস্যার ক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে বর্ণিত পর্দার প্রচলনের কথা বললে সব সমাধানই এসে যায়।
প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়, ছাপার বক্তব্যে অথবা টকশোতে জোরালোভাবেই আলোচনা এসেছে- মাদক, এনার্জি ড্রিংক, পর্নো- এগুলো নিয়ে জনতার একটা ব বাকি অংশ পড়ুন...
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। ফলে যারা বাংলাদেশে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ বা বানচাল অথবা বিধিবহির্ভূত পদক্ষেপের মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফল নিজের করে নিতে পদক্ষেপ নেবেন তাদের যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেবে না। এ ছাড়া অন্যান্য পদক্ষেপ নেয়া হতে পারে যেগুলো কেমন হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। যেকোনো দেশের সরকার সে দেশে কাকে যেতে দেবে এবং কাকে যেতে দেবে না সেটা তাদের সিদ্ধান্ত। কিন্তু দেশটির সঙ্গে বিবদমান নয় এবং ভূরাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, এমন সব দেশের সঙ্গে সমনীতিভিত্তিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা বাঞ্ছনী বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের ২০১৮র নির্বাচন থেকে ভারত কিন্তু সচেতনভাবে একটা দূরত্ব বজায় রাখছিল বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই। অন্তত প্রকাশ্যে তো বটেই। নির্বাচনের ঠিক দশ দিন আগে (২০ ডিসেম্বর ২০১৮) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ তার সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বলে, “বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে বলব, এটা একান্তভাবেই সে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়।”
‘বাংলাদেশ শুধু আমাদের ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী ও দারুণ সহযোগীই নয়, সে দেশে খুব প্রাণবন্ত একটি গণতন্ত্রও রয়েছে। আমরা বাংলাদেশে সেই গণতন্ত্রের কার্যক্রমকে সম্মান করি’, আরও জানায় সে। তবে ভারতের এই ‘আপাত নিস্পৃহ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান হিসাবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ১৭ শতাংশ ক্রেতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ওই দেশের বাজারে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে প্রবেশ করা বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বড় ক্রেতা সেখানকার বেসরকারি কোম্পানিগুলো, যাদের হাত ধরে তা সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে পৌঁছয়। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরেও এককভাবে ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক বর্তমানে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। এক্ষেত্রে ক্রেতাদের জন্য সবচেয়ে বড় সুবিধার জায়গাটি হচ্ছে শ্রমিকের বেতন বিবেচনায় এদেশ থেকে রপ্তানি করা পোশাকের মূল্য অনেক কম। ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের বাজারে বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা জানি, ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারতের হায়দরাবাদ হাউজে দেশটির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেব গৌড়া এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ নিজ দেশের পক্ষে ৩০ বছর মেয়াদি পানিচুক্তি সই করে। সেই চুক্তি অনুযায়ী প্রতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ভারতের ফারাক্কা পয়েন্টে এবং বাংলাদেশের হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে দুই দেশের যৌথ বিশেষজ্ঞরা পানি প্রবাহ পর্যবেক্ষণ করে থাকে। সে অনুযায়ী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পানিবণ্টন হয়ে থাকে। কিন্তু শুরু থেকেই চুক্তি অনুযায়ী পানি পায়নি বাংলাদেশ। গত বছরের তুলনায় এবারও পানি কম পাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের রূপ মানেই সবুজে ঘেরা এক শ্যামলিমা। ঢাকা শহরও এর ব্যতিক্রম ছিল না। কিন্তু ইট-পাথরের চাপায় ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে ঢাকার সবুজ রূপ। প্রতিদিন নতুন নতুন বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হচ্ছে আর কেটে ফেলা হচ্ছে পুরনো বাড়ির চারপাশে দিয়ে থাকা গাছ। অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে ক্রমশই হারিয়ে যাচ্ছে বৃক্ষতলের শীতল ছায়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি জনপদে জনগণের তিনগুণ গাছ থাকা দরকার। কিন্তু প্রায় দুই কোটি মানুষের এই ঢাকা শহরে গাছ আছে কয়টি? সঠিক সংখ্যা কারো কাছে না থাকলেও তা দুই-তিন লাখের বেশি হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তবে ঢাকা শহ বাকি অংশ পড়ুন...
সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের মধ্যদিয়ে ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে যে অধ্যায়ের সূচনা, তার অবসান ঘটে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে। আপাতদৃষ্টে এ সময়ে বিদেশি শক্তিগুলোর ভূমিকা ছিল না বলে মনে হলেও ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণবের আত্মজীবনী কোয়ালিশন ইয়ার্স ১৯৯৬-২০১২ (প্রকাশকাল: ২০১৭) থেকে জানা যায়, তিনি তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদকে এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সে বিপদাপন্ন হবে না। শুধু তাই নয়, প্রণব আওয়ামী লীগ নেতাদের এই বলে তিরস্কার করেছিলো যেন তারা কেন দলের নেত্রী শেখ হাসিনার পাশে দাঁড়াচ্ছেন না। আত্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, অধ্যাপক হওয়া সবচেয়ে সহজ হচ্ছে বাংলাদেশে। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনেক বিভাগেই অধ্যাপকের চেয়ে অন্য তিন পদের শিক্ষকের সংখ্যা কম। কারণ গবেষণা, প্রকাশনা থাকুক আর নাই থাকুক বাংলাদেশে প্রভাষক হিসেবে যোগদানের পর একটা নির্দিষ্ট সময়ে সে অধ্যাপক হয়ে যায়। দেশে এখন অধ্যাপক কার্যত দুই প্রকার-পিএইচডি ডিগ্রিধারী (ডক্টরেট ডিগ্রি) ও পিএইচডি ছাড়া অধ্যাপক। পিএইচডি না করেই কর্মজীবনের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ (অভিজ্ঞতা) পূরণ করেই অনেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়ে যাচ্ছে। অথচ এরকম পদোন্নতি বিশ্বের কো বাকি অংশ পড়ুন...
সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের নেতারা একে ভিয়েনা কনভেনশনের বরখেলাপ বলেও উল্লেখ করেছে। এ সময়ই যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা শিথিল করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
রাশিয়ার ঢাকা দূতাবাস টুইটারে এবং পরে মস্কোতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আচরণের সমালোচনা করা হয়।
মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি ঘোষণার পর চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পরোক্ষ সমালোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের ‘পাশে থাকার’ ঘোষণা দেয়া হয়। এই ধারাবাহিকতায় ১৭ই জুলাই ২০২৩ সংসদের একটি উপনির্বাচনের পরে ১৩টি দেশের কূটনীতিকেরা বিবৃতি বাকি অংশ পড়ুন...
নির্বাচন, অর্থনীতি, রাজনীতি, কূটনীতি ইত্যাদি নিয়ে পর্যবেক্ষক মহল, অভিজ্ঞমহল, বিশ্লেষকগণ এবং বিভিন্ন গোষ্ঠীর সমর্থকগণ বিভিন্ন কথা বলেছেন। এর মধ্যে সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপ সম্পর্কে তার বক্তব্যে বলেছেন, ‘প্রচারণা রয়েছে, বাংলাদেশে পশ্চিমারা হস্তক্ষেপ করছে। বাস্তবে এখানে পশ্চিমারাও হস্তক্ষেপ করে, আবার অপশ্চিমারাও হস্তক্ষেপ করে। এখন বলা হচ্ছে, পশ্চিমারা এখানে হস্তক্ষেপ করে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভারত কি এখানে হস্তক্ষেপ করেনি? তারাও নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করেছে।’ জানা থাকা সত্ত্বেও অনেকেই বাকি অংশ পড়ুন...












