আসন্ন নির্বাচনে ভারতের হস্তক্ষেপ তথা বাংলাদেশের রাজনীতিতে আমেরিকা, রাশিয়া তথা বিদেশীদের সক্রিয় তৎপরতা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণহীণতার নেপথ্যে কি? এ অপতৎপরতার শুরু স্বাধীনতার পর থেকেই জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাওয়া বৈদেশিক প্রভাব ও চাপে পিষ্ট হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব
দোষের ভার নিতে হবে দেশের মালিক জনগণকেই কারণ ক্ষমতালিপ্সু ও ক্ষমতাসীন উভয়ের কাছে এখন জনস্বার্থের চেয়ে মসনদের মোহই বড়। নাউযুবিল্লাহ! (পর্ব-২)
, ১২ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১১ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
রাশিয়ার ঢাকা দূতাবাস টুইটারে এবং পরে মস্কোতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আচরণের সমালোচনা করা হয়।
মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি ঘোষণার পর চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পরোক্ষ সমালোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের ‘পাশে থাকার’ ঘোষণা দেয়া হয়। এই ধারাবাহিকতায় ১৭ই জুলাই ২০২৩ সংসদের একটি উপনির্বাচনের পরে ১৩টি দেশের কূটনীতিকেরা বিবৃতি দিলে তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ডেকে নিয়ে কূটনৈতিক শিষ্টাচারের বিষয় স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়।
এসব ঘটনার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের সদস্যরা দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এবং হোয়াইট হাউজে চিঠি দিয়েছে। একই ধরনের ঘটনা ঘটছে ইউরোপেও; ইউরোপীয় পার্লামেন্টে বাংলাদেশের বিষয়ে প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে এবং কয়েকজন সদস্য আরও কঠোর অবস্থান নেয়ার জন্য অনুরোধ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র প্রায় প্রতিদিন বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলছে। আর এসব নিয়ে বাংলাদেশের সরকার এবং ক্ষমতাসীন দলের নেতারা পরস্পর বিরোধী কথাবার্তা বলেই যাচ্ছে। একদিকে তারা বলছেন বিদেশিদের কিছুই করার নেই, অন্যদিকে বলছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সেলফি’তে ‘কেল্লা ফতেহ’ হয়ে গেছে। কখনো বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে। কখনো বলা হচ্ছে, এই নীতি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ।
বাংলাদেশের রাজনীতি এবং নির্বাচন বিষয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের আগ্রহ এবং সংশ্লিষ্টতার একটা পটভূমি আছে। বিষয়টি এমন নয় যে, এই প্রথমবারের মতো বিদেশিরা এসব নিয়ে কথা বলছে। ১৯৮২ সালে দেশে সেনা শাসন জারির পর রাজনৈতিক দলগুলো যে আন্দোলনের সূচনা করেছিল, তাতে দমন-পীড়ন চালানোর পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি নিয়মিতভাবেই বিদেশি কূটনীতিকদের অবহিত করতো।
১৯৮৮ সালে বাংলাদেশের সরকার বিরোধী দলগুলোর অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের সদস্য স্টিফেন সোলার্জ ফরেন এসিস্ট্যান্স অ্যাক্টে এই সংশোধনী যুক্ত করার প্রস্তাব দেন যে বাংলাদেশে মার্কিন সহযোগিতার জন্য গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার শর্ত যুক্ত করে দেয়া হোক। গণতন্ত্রের লক্ষণ হিসেবে যে পাঁচটি কথা বলা হয়েছিল, তার প্রথমটি ছিল বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন, ‘যাতে জনগণের মতের প্রতিফলন থাকবে।’ এই লক্ষ্যে ১৪ই জুলাই ১৯৮৮ কংগ্রেসের শুনানিও হয়েছিল। এ ধরনের উদ্যোগ ইউরোপেও ছিল।
১৯৯৪ সালে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ সংবিধানে স্থায়ীভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলনের সূচনা করলে রাজনৈতিক অচলাবস্থার সূচনা হয়। যার সমাধানের উদ্যোগ নিতে ১৯৯৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কমনওয়েলথ মহাসচিব এমেকা আনিয়াওকু বাংলাদেশে আসে এবং সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে আলোচনার সূত্রপাত করে।
পরে কমনওয়েলথ মহাসচিবের বিশেষ দূত স্যার নিনিয়ান মার্টিন স্টিফেনকে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে দায়িত্বও দেয়া হয়। নিনিয়ান ১৯৯৪ সালের অক্টোবর ঢাকায় আসে। দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা শেষে স্যার নিনিয়ান একটি সমাধান প্রস্তাব হাজির করেছিল, তাতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার থাকার কথা ছিল। আওয়ামী লীগ ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় অচলাবস্থার অবসান হয়নি। অনেকের স্মরণে থাকবে, স্যার নিনিয়ানের প্রস্তাবে ক্ষুব্ধ হয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শাহ এএমএস কিবরিয়া কমনওয়েলথ মহাসচিবের কাছে অভিযোগ করেছিল যে স্যার নিনিয়ান ‘পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করেছে’।
এ রকম পরিপ্রেক্ষিতেই ১৯৯৬ সালের জানুয়ারিতে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডেভিভ মেরিল আলোচনার উদ্যোগ নেন। তার সঙ্গে ৬টি দেশের কূটনীতিকেরা যুক্ত ছিল বলে নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর প্রতিবেদনে জানা যায়। ফেব্রুয়ারিতে ক্ষমতাসীন বিএনপি’র তত্ত্বাবধানে একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ওই সরকারকে স্বীকৃতি না দিতে ‘পৃথিবীর সব গণতান্ত্রিক দেশকে’ আহ্বান জানিয়েছিল।
এ সময়ের স্বল্প আলোচিত কিন্তু সম্ভবত সফল প্রচেষ্টা হচ্ছে মার্কিন কংগ্রেস সদস্য বিল রিচার্ডসনের। মাত্র দুইদিনের সফরে এসে তিনি বলেছিলেন, সংকট সমাধানে তার কাছে সুস্পষ্ট প্রস্তাব আছে। এ প্রস্তাবের বিস্তারিত প্রকাশিত না হলেও সে দুই নেত্রীর সঙ্গে কথা বলে এবং তার এই উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় ৬ দেশের রাষ্ট্রদূতেরা খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেন। সেই আলোচনার সূত্র ধরেই খালেদা জিয়া বিরোধীদের দাবি মেনে নেয়ার ঘোষণা দেন ১৯৯৬ সালের ৩রা মার্চ।
এ প্রস্তাবের ব্যাপারে এ ধরনের গুঞ্জন আছে যে মধ্যস্থতাকারীরা খালেদা জিয়াকে এই মর্মে আশ্বস্ত করেছিল যে বিরোধীদের দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করে ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় এবং নির্বাচনের পরে তার বা তার দলের ওপরে অন্যায় নির্যাতন চালানো হলে আন্তর্জাতিকভাবে চাপ সৃষ্টি করা হবে।
বিদেশিদের সংযুক্তির আরেক অধ্যায়ের সূচনা হয় ২০০১ সালের জুলাই মাসে। ৬ দিনের সফরে এসেছিল সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার। তিনি দুই নেত্রীর সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করে। কিন্তু তাতে দুই পক্ষের ভেতরে আস্থা তৈরি হয়নি। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময়ে বিরোধী দলের নেত্রী শেখ হাসিনা ৫০ জন কূটনীতিকের কাছে ৫৫টি অভিযোগ করেছে বলে ২০০৬ সালের ২১শে মার্চ একটি সাপ্তাহিকে খবর বেরিয়েছিল।
২০০৬ সালের শেষ নাগাদ নেয়া কূটনীতিকদের উদ্যোগ প্রায় সবার জানা ও বহুল আলোচিত। বাংলাদেশের আসন্ন রাজনৈতিক সংকট বিষয়ে উদ্বিগ্ন কূটনীতিকেরা আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে শুরু করে। এর প্রধান উদ্যোক্তা ছিল মার্কিন রাষ্ট্রদূত পেট্রিসিয়া বিউটিনেস, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী এবং ইউএনডিপি’র আবাসিক পরিচালক রেনেটা লক ডেসালিয়ন।
লক্ষণীয় অক্টোবর ২০০৬ থেকে ১১ই জানুয়ারি ২০০৭ পর্যন্ত কূটনীতিকদের এসব উদ্যোগকে কেউই ‘অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ’ বলে বর্ণনা করেনি। বরং দুই নেত্রী এবং তাদের দলের নেতারা এসব উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। এ বিষয়ে দুটি উদাহরণ দেয়া যেতে পারে। প্রথমটি হচ্ছে শেখ হাসিনা কর্তৃক জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নির্বাচনের প্রস্তাব। ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে হাসিনা একটি চিঠিতে এ অনুরোধ করেছিলেন। উইকিলিকসের সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৭ই জানুয়ারির এক তারবার্তায় ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস ওয়াশিংটনকে জানিয়েছিল যে শেখ হাসিনা মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন জাতিসংঘের প্রত্যক্ষ অধীনে নির্বাচনে তিনি রাজি আছেন। দ্বিতীয় উদাহরণ হচ্ছে, ১১ই জানুয়ারির দুপুরে কূটনীতিকেরা আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন কানাডার হাইকমিশনের বাসায়; সেখানেই তারা জানিয়েছিল যে তাদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। সেখানে ৬ জন কূটনীতিক উপস্থিত ছিল। রাতেই সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের মাধ্যমে নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে এ অভিযোগ করা হয়ে থাকে যে কূটনীতিকদের হস্তক্ষেপের কারণেই সেনাবাহিনী ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












