মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ওই ব্যক্তি সফলতা অর্জন করেছে যে ইছলাহ লাভ করেছে। আর ওই ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে কলুষিত হয়েছে।” পথ দুটি সত্যের পথ ও অন্যায়ের পথ। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা সত্যের সাথে মিথ্যাকে মিশ্রিত করোনা।” কিন্তু বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা তথা রাষ্ট্রীয় আইন তাই করেছে। দেশে প্রায় বারোশো আইন রয়েছে। তার মধ্যে কয়েকটি আইন ইসলামী। বাদ বাকী সবই অনৈসলামী। কিন্তু এ অনৈসলামী আইন সমাজে কোনো সুফল বয়ে আনতে পারেনি। বরং সমাজের সর্বত্র অরাজকতা, অনাচার আর অনিয়ম। প্র বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “আমি তোমাদের জন্য দুটি নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি। প্রথম নিয়ামত মুবারক হলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কিতাব মুবারক। উনার মধ্যে রয়েছে হিদায়েত মুবারক ও নূর মুবারক। তোমরা পবিত্র কিতাবুল্লাহ উনাকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়িয়ে ধরো। তিনি কিতাবুল্লাহ উনার প্রতি উৎসাহ প্রদান করলেন। অতঃপর বললেন, দ্বিতীয় নিয়ামত মুবারক হলেন, আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ বা বংশধরগণ। আমি তোমাদেরকে আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে বিশেষ নছীহত মুবারক করছি।” (মুসল বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্টারনেটের কারণে দেশে প্রযুক্তির প্রচার ও প্রসার হয়েছে। এর সুফলও লাভ করছে দেশবাসী। অত্যাধুনিক হচ্ছে মানুষের জীবন। কিন্তু এই ইন্টারনেটের নানাবিধ কুফলেও আক্রান্ত হচ্ছে দেশ ও দেশের যুবসমাজ। যুব কিংবা কিশোর সমাজের মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছে পর্ণোগ্রাফি। মানসিক বিকৃতির পথে এগোচ্ছে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।
জানা গেছে, ইন্টারনেটের অন্ধকার জগৎ বা ডার্ক ওয়েবে অর্ডার করা মাদকের চালান আসছে দেশে। মাদকের বড় চালানে ট্রানজিট হিসেবেও বাংলাদেশকে ব্যবহার করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, পুরো ইন্টারনেট দুনিয়ার মাত্র ১০% সাধারণ মানুষ ব্ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশের পর)
অনলাইনে এখনও ম্যাক্রোর তথা ফ্রান্সের সাথে সংযুক্ত খবর:
গোটা বিশ্বে প্রতিবাদের ঝড়: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অবমাননার জন্য ফ্রান্সকে ক্ষমা চাইতেই হবে:
“.......শার্লি এবদোর প্রতি পশ্চিমা নেতাদের হাঁকডাক করে নিঃশর্ত সমর্থনদান বেশ কয়েকটি বিষয় ও ইস্যুকে নতুন করে সামনে নিয়ে এসেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতেই পৃথিবীর বহু দেশে লাখ লাখ মানুষ হত্যা করা হয়েছে। ইরাকে ১০ লাখ, ফিলিস্তিনে শিশুসহ হাজার হাজার, মিয়ানমারে মুসলমানদের হত্যা করে বাড়িঘর-ছাড়া করে দেওয়া হচ্ছে। হত্যা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশের পর)
অনলাইনে এখনও ম্যাক্রোর সাথে সংযুক্ত খবর:
ক্ষমা চাইবে না ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রো:-
সম্প্রতি ফ্রান্সে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর প্রতিবাদী ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে মুসলিম বিশ্ব। এমন পরিস্থিতিতে মুসলিম দেশগুলোতে ফরাসি পণ্য বর্জনের ডাক দেওয়া হয়েছে। তবে এসব কোন কিছুতেই পরোয়া করছে না দেশটির প্রসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রো। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশ ও ইসলামক বাকি অংশ পড়ুন...
(প্রথম পর্ব)
“আমি বলেছি, কিসের বৈঠক বসবে, কার সঙ্গে বসব? যারা আমার মানুষের বুকের রক্ত নিয়েছে, তাদের সঙ্গে বসব? হঠাৎ আমার সঙ্গে পরামর্শ না করে পাঁচ ঘণ্টা গোপনে বৈঠক করে যে বক্তৃতা তিনি করেছেন, সমস্ত দোষ তিনি আমার উপরে দিয়েছেন, বাংলার মানুষের উপর দিয়েছেন।
ভাইয়েরা আমার, ২৫ তারিখে অ্যাসেম্বলি কল করেছে। রক্তের দাগ শুকায় নাই। আমি ১০ তারিখে বলে দিয়েছি যে ওই শহীদের রক্তের উপর পা দিয়ে কিছুতেই মুজিবুর রহমান যোগদান করতে পারে না। অ্যাসেম্বলি কল করেছে। আমার দাবি মানতে হবে: প্রথম, সামরিক আইন মার্শাল ল উইথ ড্র করতে হবে, সমস্ত সামরিক বাহিনীর লোক বাকি অংশ পড়ুন...
আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী পবিত্র স বাকি অংশ পড়ুন...
ভেজাল কসমেটিকস উৎপাদন ও বিক্রি করলে সর্বোচ্চ এক বছরের জেল ও ১ লাখ টাকা। জরিমানার প্রস্তাব রেখে সংসদে উঠছে ওষুধ ও কসমেটিকস বিল-২০২৩। বাংলাদেশে নকল ও ভেজাল প্রসাধনী কী পরিমাণে তৈরি হয় তার কোনো নির্দিষ্ট তথ্যও সম্ভবত নেই।
কখনো কখনো নকল ও ভেজাল প্রসাধনীর কারবারিরা ধরা পড়ে, ভেজাল প্রসাধনীর কারখানা বন্ধ করা হয়। কিন্তু তাতে ভেজাল প্রসাধনী তৈরি বন্ধ হয়নি। ফলে অনেক ক্ষেত্রে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ মানুষের জীবনহানির কারণ হচ্ছে।
নকল, ভেজাল প্রসাধনী বিক্রি, বাজারজাতকরণের মতো কিছু গুরুতর অপরাধ অজামিনযোগ্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে নতু বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসকদের মতে, মায়ের দুধ সন্তানের পুষ্টি এবং ভবিষ্যৎ সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্যাকেটবন্দি বা আলাদা করে পরীক্ষাগারে বানানো কোনও খাবার বা পানীয়ই এর বিকল্প হতে পারে না। আর সেই কারণেই চিকিৎসকরা অধিকাংশ মাকে স্তন্যপান করানোর পরামর্শ দেন।
কিন্তু হালে যে তথ্য বিজ্ঞানীদের হাতে এল, তা রীতিমতো আতঙ্কিত করেছে তাদের। তাহলে কি আর মায়ের দুধও নিরাপদ থাকছে না! দূষণ এবং প্লাস্টিকের ব্যবহার বৃদ্ধির কারণে পরিস্থিতি সেদিকেই এগিয়ে চলেছে- এমনই মত বিজ্ঞানীদের।
খাবারে এবং মানুষের রক্তে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়ার তথ্য বেশ কিছুদি বাকি অংশ পড়ুন...
আতর ভেষজ উৎস থেকে উৎপাদিত সুগন্ধী। আতর শব্দটি ফারসি শব্দ ‘ইতির’ থেকে এসেছে যার অর্থ সুগন্ধী। বিভিন্ন গাছপালা এবং ফুলের নির্যাস থেকে বিভিন্ন তেলের সাথে মিশিয়ে আতর তৈরী করা হত। বর্তমানে আতর শিল্পেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
আতর শিল্পের মূল নিয়ামক হচ্ছে আগর। আগর গাছ থেকে তৈরি হয় মূল্যবান আতর। এক কেজি আগর তেলের মূল্য কয়েক লাখ টাকা। আতর শিল্পেও বাংলাদেশে সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে। সিলেটের মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে গড়ে উঠেছে আতর শিল্প। সেখানে আগর চাষের পাশাপাশি ২০০টির মতো ছোট-বড় কারখানা রয়েছে। ভারত, সিঙ্গ বাকি অংশ পড়ুন...
শিল্পায়ন, নগরায়ণ, আবাসন, অবকাঠামো নির্মাণ, নদী ভাঙনসহ বিভিন্ন কারণে প্রতি বছর ৮০ হাজার হেক্টর আবাদি জমি অকৃষিতে রূপান্তিত হচ্ছে। প্রতিদিন হারিয়ে যাচ্ছে প্রায় ২১৯ হেক্টর আবাদি জমি। আর এভাবে চলতে থাকলে উৎপাদনশীল খাত নাজুক হয়ে পড়বে এবং হুমকিতে পড়বে খাদ্য নিরাপত্তা। আজ কৃষি শ্রমিকদের অনেকে মাঠ ছেড়ে অটো নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েছেন। কিন্তু অটো চালানো কোন উৎপাদনশীল কাজ নয়। আপাতত বেকারত্ব হয়তো ঘুচে কিন্তু সেটা মোটেও স্থায়ী সমাধান নয়। আজ কৃষি খাতে শ্রমিক সংকটে সময়মতো ফসল কাটা ও মাড়াই করা যায় না। শ্রমিকদের প্রতিদিনের মজুরিও অনেক বৃদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ব পরিমন্ডলে ব্লু-ইকোনমির গুরুত্ব অনুধাবন করা যায় বিগত বছরগুলোতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সম্মেলন পর্যালোচনা করে। বিগত বছরগুলোতে যতগুলো আন্তর্জাতিক সম্মেলন হয়েছে তার সবগুলোর আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছিল ব্লু-ইকোনমি । ২০১২ সালে রিও+২০, সমুদ্র বিষয়ক এশীয় সম্মেলন- ২০১৩ সালে বালিতে অনুষ্ঠিত খাদ্য নিরাপত্তা এবং ব্লু গ্রোথ ইত্যাদি সম্মেলনের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ঙঊঈউ (অর্থনৈতিক সহায়তা এবং উন্নয়ন সংস্থা ), জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচি (টঘঊচ), ডই (বিশ্ব ব্যাংক), ঊট (ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন)সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার উন্নয়ন কৌশলের ম বাকি অংশ পড়ুন...












