বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর। বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে বিশেষ গুরুত্ব ও অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে কৃষিখাতে নজর দিতে হবে। কারণ কৃষিখাতে রয়েছে অনেক অনাবিষ্কৃত সোনালী সম্ভাবনা। যার মধ্যে পাম চাষ অন্যতম। বাংলাদেশে পাম চাষ তেমন একটা প্রচলিত বা জনপ্রিয় নয়। ফলে পাম তেলে দেশ বর্তমানে আমদানিনির্ভর। বাংলাদেশে পাম তেল আসে মালয়েশিয়া এবং বেশিরভাগ ইন্দোনেশিয়া থেকে। তবে এ পাম চাষে দেশেই সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জায়গায় পরীক্ষামূলক পাম চাষে সফলতার দেখা পাওয়া গেছে। কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছে, বাংলাদেশে সম্ভাবন বাকি অংশ পড়ুন...
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকেই বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ শুরু হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য আমেরিকান বলয় থেকে বের হয়ে রাশিয়া-চায়না বলয়ের দিকে ঝুঁকতে শুরু করেছে। পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক দ্বন্দ্ব কমিয়ে এনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার উদ্যোগ নেয়।
ভৌগোলিক অবস্থানে ‘মধ্যপ্রাচ্য’ বিশ্বের মধ্যস্থলে অবস্থিত যার বিস্তৃতি এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপজুড়ে মোট ১৭টি দেশ নিয়ে। এই অঞ্চলের সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার, ইরাক, ওমান, বাহরাইন, সিরিয়া, ইরাক, ইরান এবং লিবিয়ায় প্রচুর তেল-গ্যাসসহ অনেক খনিজ সম্পদ থাকলেও মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো, বাকি অংশ পড়ুন...
পরিবেশ বিজ্ঞান গবেষক এর এক গবেষণা থেকে জানা গেছে, বাংলাদেশে প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র-কণা দেদারসে ব্যবহৃত হচ্ছে প্রসাধন সামগ্রীতে। সুয়্যারেজ হয়ে নীরাভূমিতে গিয়ে পড়ায় মাছ তা খাচ্ছে। তারপর মাছের মাধ্যমে তা মানুষের ফুড-চেইনে ঢুকে পড়েছে। তার মতে, এতদিন উদ্বেগ ছিল পরিবেশ এবং জীব বৈচিত্র্যে উপর প্লাস্টিকের প্রভাব নিয়ে, কিন্তু এখন স্বাস্থ্যের ক্ষতি বিশেষ করে ভাবিয়ে তুলছে। এভাবে চলতে থাকলে ২০২৫ সালে বাংলাদেশে প্লাস্টিকের ব্যবহার দাঁড়াবে প্রতিদিন ৫০ হাজার টন। এই চিত্র খুবই বিপজ্জনক।
উল্লেখ্য, গবেষণা মতে, প্লাষ্টিক এর অতিরিক্ত ব্য বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ববাজারে এলএনজি জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি সহসা থেমে যাবে না বলে প্রতিয়মান হয়, বরং ইউরোপিয়ান দেশ সমূহ রাশিয়ার গ্যাস না পাবার ফলে এলএনজি বাজারে নামছে ও ফলে এলএনজি মূল্য বৃদ্ধি অবশ্যম্ভাবী। দীর্ঘমেয়াদে এলএনজির উপর অধিকতর নির্ভরশীলতা বাংলাদেশকে আর্থিক সংকটে ফেলবে। এ সংকট সমাধানের উপায় হিসাবে দেশীয় গ্যাস মূখ্য ভূমিকা রাখতে পারে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গ্যাস সম্পদ মূল্যায়ন সংস্থাসমূহ একমত পোষণ করেন যে বাংলাদেশে এখনও অনাবিষ্কৃত গ্যাস পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশ গ্যাস সম্ভাবনাময় এলাকা। গত ১০-২০ বছরে যথেষ্ট পরিমাণ গ্ বাকি অংশ পড়ুন...
দুর্নীতি রোধে যাদের ভূমিকা রাখার কথা তারাই এখন দুর্নীতির বড় বড় হোতা। দুর্নীতি ছাড়া কাজ হয়, এমন দফতর খুঁজে পাওয়াই দায়! দুর্নীতির অভিযোগ জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীদের বিরুদ্ধেও। দুর্নীতি নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও।
প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যতই সোচ্চার হোন না কেন, মন্ত্রী, সরকারি কর্মকর্তা এবং দলের নেতা-কর্মীদের তা উজ্জীবিত করতে পারছে না।
বাংলাদেশে মূলত দুই ধরনের দুর্নীতি হয়ে থাকে। একটি প্রাতিষ্ঠানিক, অন্যটি ব্যক্তিগত। বেশ কয়েক বছরে প্রকল্প ও মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নে অতিরিক্ত বাজেটের নামে বেশ কিছ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশব্যাপী লাম্পি স্কিন রোগের প্রাদুর্ভাব
হুমকির মুখে গোসম্পদ
গরুর লাম্পি স্কিন রোগ প্রতিরোধে শীঘ্রই সক্রিয় ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া দরকার
প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে বেশ কয়েক বছর ধরে আস্ত গরু আমদানি বন্ধ। সীমান্ত দিয়ে গরু চোলাচালানেও দুই দেশ কঠোর অবস্থানে। এতে আখেরে লাভ হয়েছিল দেশের কৃষক ও খামারিদের। গরু পালনে তাঁরা নতুন করে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কৃষিশুমারির প্রাথমিক ফলাফলও তা-ই বলছে। দেখা যায়, বিগত ১০-১২ বছরে দেশে প্রায় ১ কোটি গরু বেড়েছে।
কিন্তু বিকাশমান এ প্রাণিসম্পদ খাত হঠাৎই ধাক্কা খেয়েছে। ঘুরপাক খাচ্ছে সংকটের আবর্তে। দেশে বাকি অংশ পড়ুন...
সড়কের উন্নয়ন না হয়ে পকেটের উন্নয়ন হচ্ছে দুর্নীতিবাজ ঠিকাদারদের।
দেশে রাস্তাঘাট উন্নতকরণে কংক্রিট হতে পারে উত্তম সমাধান।
সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
দেশজুড়ে সওজের নেটওয়ার্কে থাকা সড়কের পরিমাণ সাড়ে ২২ হাজার কিলোমিটার। এর মধ্যে চার লেনের সড়কের পরিমাণ ৫০০ কিলোমিটার। আট আর ছয় লেনের সড়ক মোটে ৩৮ কিলোমিটার। সম্প্রতি প্রকাশিত এইচডিএম সার্কেলের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, সওজের নেটওয়ার্কে থাকা ৩ হাজার ৬৪৭ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে খারাপ অবস্থায়। এর মধ্যে ৮৩৯ কিলোমিটার সড়কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’। ‘খারাপ’ অবস্থায় রয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
খাবারের স্বাদ বাড়াতে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও হোটেলে বিভিন্ন ধরণের খাদ্যে টেস্টিং সল্ট ব্যবহার করা হচ্ছে। বাসাবাড়িতেও খাবারের স্বাদ বাড়াতে রান্নায়ও ব্যবহার করা হচ্ছে। টেস্টিং সল্ট খাদ্যের সুবাস এবং স্বাদকে বহুগুণ বাড়াতে পারে বলে এটি খুব বেশি ব্যবহার হয়। আসলে টেস্টিং সল্ট হিসেবে যে পণ্য ব্যবহার হচ্ছে তা এক ধরণের রাসায়নিক, যার নাম ‘মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট’।
বিশেজ্ঞরা বলছে, এটি মানবদেহের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর। মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট বা টেস্টিং সল্ট খাবার মুখরোচক বা মজাদার করার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। কৃত্রিম স্বাদ বর্ধনকারী উপা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আল ইমরান শরীফ উনার ১০৩ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, আর তোমরা সবাই মহান আল্লাহ পাক উনার রজ্জুকে শক্তভাবে আকড়ে ধরো এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। পাশাপাশি, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সম্প্রীতি ও সহানুভূতির ক্ষেত্রে মুমিনদের দৃষ্টান্ত একটি দেহের মতো। যার একটি অঙ্গ অসুস্থ হলে গোটা দেহ জ্বর ও অনিদ্রায় আক্রান্ত হয়। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের আলোক মুসলিম উম্মাহ অর্থাৎ সমস্ত মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববোধ, সমঝোতাব বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
সমাজসেবা অধিদপ্তরের ‘খাতিরের’ প্রকল্প
করের টাকায় মন্ত্রী-সচিবের মা-বাবার নামে প্রতিষ্ঠান
মা-বাবা, নানা-নানি, দাদা এবং বাড়ির নামে হাসপাতালের মতো স্থাপনা করতে ৯ জন নিয়েছেন ২৮৬ কোটি টাকা।
সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের গ্ বাকি অংশ পড়ুন...
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, ‘ঢাকা শহরে অপরিকল্পিত বসতি গড়ে উঠছে। অপরিকল্পিত নগরায়নের কারণে ঢাকা মহানগরে রোগীর সংখ্যা বেশি। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় যেখানে ঘনবসতি বেশি সেখানে মশার উপদ্রব বেশি।
বর্তমানে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়া ডেঙ্গু বাংলাদেশের অর্থনীতি, সামাজিক ও স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আন্তর্জাতিক কোনো কোনো গণমাধ্যমে বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে মহামারী আকারে উল্লেখ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক স্বা বাকি অংশ পড়ুন...
অর্পিত সম্পত্তি মানেই হিন্দুদের সম্পত্তি বলে অপপ্রচার চলছে। অথচ এদেশ থেকে চলে যাওয়া হিন্দুদের সাথে বিনিময় করে ভারত থেকে আসা লাখ লাখ মুসলমানদের সম্পত্তিও এই অর্পিত সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে; কিন্তু তার কোনো প্রচারণা নেই। অথচ নূন-নেহরু প্যাক্টের আওতায় উভয় দেশের হিন্দু-মুসলমানদের বিনিময় করা সম্পত্তি ভারত থেকে আসা মুসলমানরা অধিকাংশ ভূমি এখনো ফিরে পাননি। এসব ভূমি রেজিস্ট্রিও করতে পারেননি। যা নিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় মুসলমানরা মানববন্ধন, সমাবেশের মাধ্যমে দাবি জানিয়ে এলেও তাদের দাবি আমলে নেয়া হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে ‘বিনিময়কারী ঐ বাকি অংশ পড়ুন...












