ভেজাল কসমেটিক্স উৎপাদন ও বিক্রী করলে সর্বোচ্চ ১ বৎসর জেল ও ১ লাখ টাকা জরিমানার প্রস্তাব রেখে ওষুধ ও কসমেটিক্স বিল ২০২৩ আইন কতটুকুই বা সার্থক হবে আর কতটুকুই বা তার প্রয়োগ হবে?
, ২০ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৮ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৩ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
কখনো কখনো নকল ও ভেজাল প্রসাধনীর কারবারিরা ধরা পড়ে, ভেজাল প্রসাধনীর কারখানা বন্ধ করা হয়। কিন্তু তাতে ভেজাল প্রসাধনী তৈরি বন্ধ হয়নি। ফলে অনেক ক্ষেত্রে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ মানুষের জীবনহানির কারণ হচ্ছে।
নকল, ভেজাল প্রসাধনী বিক্রি, বাজারজাতকরণের মতো কিছু গুরুতর অপরাধ অজামিনযোগ্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে নতুন আইনে। প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি করলে ২০ হাজার টাকা জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছে। ভেজাল কসমেটিকস উৎপাদন ও বাজারজাত করলে সর্বোচ্চ এক বছরের জেল কিংবা ১ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডের প্রস্তাব করা হয়েছে। নকল, ভেজাল, মানহীন কসমেটিকস ব্যবহারের ফলে স্কিন ক্যান্সার, কিডনি-ফুসফুস ও লিভার রোগ, চোখের ইনফেকশন, হৃদরোগসহ নানা ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ বিশ্বের প্রায় সব ড্রাগ রেগুলেটরি অথরিটি ওষুধ ও মেডিকেল ডিভাইস নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি কসমেটিকস নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের গবেষণা প্রতিবেদনে জানা যায়, দেশের কসমেটিকস খাতে প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকার বাজার রয়েছে। যার প্রায় ৯৭ ভাগের জোগান নিয়ে সমালোচনা রয়েছে। এগুলো আসে নকল পণ্য তৈরি এবং শুল্ক ফাঁকি দেওয়া আমদানির মাধ্যমে। এতে ক্রেতারা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তেমনি হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, দেশে ২০ থেকে ৩৯ বছর বয়সী নারীর সংখ্যা ২ কোটি ৭৩ লাখ ৬২ হাজার ৬৮৮ জন। নারীদের এই সংখ্যার ৭০ ভাগকে প্রসাধনী সামগ্রীর সম্ভাব্য ক্রেতা বিবেচনা করলে দেশে কালার কসমেটিকসের চাহিদা প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকার এবং স্কিন কেয়ার পণ্যের চাহিদা প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকার। দুই খাত মিলিয়ে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদন অনুসারে দেশে কসমেটিকস খাতের বাজার প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকার।
এনবিআর থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৬২৭ কোটি টাকার কালার কসমেটিকস ও স্কিন কেয়ার পণ্য আমদানি করা হয়েছে। এসব পণ্য থেকে সম্পূরক শুল্ক ও মূসক বাবদ সরকার রাজস্ব পেয়েছে ২৮৮ কোটি টাকা। একইভাবে ২০২০-২১ অর্থবছরে আমদানির পরিমাণ ছিল ৫২৮ কোটি টাকা, যার শুল্ক ও মূসকের পরিমাণ ছিল ২৪২ কোটি টাকা। বিশ্বের ১৪৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশের ওষুধ। ওষুধের বাজারের এ সুনাম কাজে লাগিয়ে কসমেটিকসের বাজারও ধরতে চাইছে ব্যবসায়ীরা। তারমধ্যে অনেক ভেজাল ব্যবসায়ীরাও সুযোগ নিতে চাইছে।
জীবনে আরোগ্য লাভের জন্য যেমন ওষুধ প্রয়োজন, তেমনি জীবন সাজাতে প্রসাধনীর আবশ্যকতা অনস্বীকার্য। কিন্তু ভেজাল প্রসাধনী ব্যবহারের কারণে মানবদেহে সৃষ্টি হয় অনেক দুরারোগ্য ব্যাধির। বর্তমান বাজারে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে ভেজাল প্রসাধনীর সংখ্যা, হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় এইসব প্রসাধনী বেশীরভাগ সময়ই কোনটা আসল আর কোনটা নকল তা ভোক্তাদের দ্বারা আলাদা করা প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। অনেক ক্ষেত্রে চোখে পড়ে পরিত্যক্ত মোড়ক ও কৌটাতে নকল প্রসাধনী ঢুকিয়ে বিক্রির চিত্র। এতে করে জনসাধারণ পড়ছে ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। এসব প্রসাধনীতে ব্যবহার করা হয় মার্কারি (পারদ), হাইড্রোকুইনসহ নানা বিষাক্ত উপাদান। ফলে এইগুলো ব্যবহারের ফলে মুখের ত্বক পাতলা হয়ে যায়, ত্বকের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, ত্বকে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন বা সংক্রমণ হয়। দীর্ঘদিন ব্যবহারে ত্বকের স্থায়ী ক্ষতি হয়। পাশাপাশি ত্বকের ক্যানসার, কিডনির সমস্যা, মস্তিষ্কে প্রদাহ ও প্রতিবন্ধী সন্তান জন্ম দানসহ নানা ধরনের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকিও অনেকাংশে বেড়ে যায়। অভিযোগ রয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অসাধু কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহযোগিতায় নকল ও ভেজাল পণ্যের বড় সিন্ডিকেট কাজ করে যাচ্ছে বছরের পর বছর। এতে প্রতি বছর শত শত কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। ওষুধ ও কসমেটিক্স আইন-২০২৩ এর ৩১-৩৫ ধারা অনুযায়ী কসমেটিক্স উৎপাদন, বিতরণ, আমদানি বা রপ্তানির জন্যে এবং এই কাজে নিয়োজিত কারখানা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা দোকান মালিককে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর-এর কাছে নিবন্ধন ও লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। লাইসেন্স ছাড়া বা লাইসেন্সের শতের বাইরে গিয়ে ওষুধ উৎপাদন, নিবন্ধন ছাড়া ওষুধ উৎপাদন, আমদানি রপ্তানি, মজুদ বা প্রদর্শন এবং সরকারি ওষুধ বিক্রি বা মজুদ বা প্রদর্শন করলেও ১০ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড বা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে। কিন্তু সরকারি হিসাবমতে দেশে অনুমোদিত আয়ুর্বেদ, ইউনানি ও হারবাল ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আছে ৪৫০টি। কিন্তু অননুমোদিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কয়েক হাজার। অননুমোদিত প্রতিষ্ঠানগুলোই যে নিম্নমানের কিংবা ক্ষতিকর ওষুধ বা ক্রিম বাজারজাত করছে, তাই নয়, অনেক অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানেও এসব ক্ষতিকর ওষুধ-ক্রিম প্রস্তুত হয়ে আসছে। জনগণের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে হারবাল ওষুধের নামে ক্ষতিকর প্রসাধন কিংবা ওষুধগুলো যাতে বাজারে যেতে না পারে, সে ব্যবস্থা সরকারকেই নিতে হবে। জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে ব্যাপকভাবে প্রচার চালাতে হবে। প্রসাধনী আইনে সঠিক ও কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে। সর্বোপরি এ বিষয়ে ভোক্তাদের আরও বেশি সচেতন হতে হবে, পাশাপাশি ব্যবসায়ীদেরও এগিয়ে আসতে হবে। তা না হলে এগুলো বন্ধ করা সম্ভব হবেনা।
ভেজাল প্রসাধনী যাতে বাজারে যেতে না পারে, সে ব্যবস্থা সরকারকেই নিতে হবে। পাশাপাশি জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে, সরকারি উদ্যোগে এসব প্রসাধন কিংবা ওষুধ ব্যবহার না করার জন্য প্রচার চালানোও উচিত। যারা ক্রিমের সঙ্গে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ মিশিয়ে বাজারে ছাড়ছে, তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
সরকারের যথার্থ তৎপরতা থাকলে এমনটি হতে পারতো না। এক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ দায়বদ্ধহীনতার দায়ে অভিযুক্ত সবাই। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পরিভাষায় বিষয়টি হক্কুল ইবাদ উনার মধ্যে পড়ে। মূলতঃ হক্কুল্লাহ ও হক্কুল ইবাদ উভয় পালনেই প্রয়োজন যথাযথ পবিত্র ইল্্ম ও রূহানী ফয়েজ-তায়াজ্জুহ মুবারক।
মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অনন্তকালব্যাপী পালন করার ইলম ও জজবা থেকে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












