“কিসের বৈঠক? কার সঙ্গে বৈঠকে বসব? রক্তের দাগ শুকায়নি শহীদের রক্তের উপরে পা দিয়ে কিছুতেই মুজিবুর রহমান যোগদান করতে পারে না” বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণে উজ্জীবিত হয়ে এদেশের দ্বীনদার মুসলমানদের অনুভূতি-ব্যঙ্গচিত্র সমর্থনকারী ম্যাক্রো কিছুতেই এদেশে আসতে পারে না।
ব্যাঙ্গচিত্রের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ায় মুসলমানদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ এখনও অজস্র ধারায় প্রবাহিত। মোদী-হিলারীর আগমণে প্রতিবাদ মুখর হলেও ম্যাক্রোর আগমণে তথাকথিত ইসলামী আন্দোলনকারীরা রহস্যজনকভাবে নিষ্ক্রিয় ও নিশ্চুপ কেন?
দ্বীন ইসলাম নয়! সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে রাজনৈতিক ফায়দা হাছিলেই তথাকথিত ইসলামী আন্দোলনকারীদের খাহেশ তা আরো একবার প্রমাণিত হলো।
, ২৩ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১১ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
অনলাইনে এখনও ম্যাক্রোর সাথে সংযুক্ত খবর:
ক্ষমা চাইবে না ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রো:-
সম্প্রতি ফ্রান্সে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর প্রতিবাদী ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে মুসলিম বিশ্ব। এমন পরিস্থিতিতে মুসলিম দেশগুলোতে ফরাসি পণ্য বর্জনের ডাক দেওয়া হয়েছে। তবে এসব কোন কিছুতেই পরোয়া করছে না দেশটির প্রসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রো। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশ ও ইসলামকে নিয়ে কটূক্তির ঘটনায় কখনোই মূল্যবোধ বিসর্জন দেবেন না বলে সে জানিয়েছে।
রবিবার এক টুইটবার্তায় ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রো জানায়, আমরা কখনোই ইসলামি মৌলবাদীদের কাছে নতস্বীকার করব না। এ ছাড়া আমরা বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য গ্রহণ ও যুক্তিযুক্ত মতামতকে প্রতিহত করি না।
তার এ ঘোষণায় মুসলিম বিশ্বে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হলে মুসলিম দেশগুলোতে ফরাসি পণ্য বর্জনের ডাক দেওয়া হয়। বর্জনের ডাকে সাড়া দিয়ে ইতোমধ্যেই কাতার ও কুয়েতের বিভিন্ন মার্কেটের সেলফ থেকে ফরাসি পণ্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে। ফরাসি পণ্য বর্জনের দাবিতে টুইটার হ্যাশট্যাগ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সৌদি আরবসহ এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশেও। রবিবার এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে ফরাসি পণ্য বর্জন বন্ধের আহ্বান জানায় ফ্রান্স।
এদিকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে ফরাসি পণ্য-সামগ্রী বর্জনের ডাক দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেন, ফ্রান্সে বলা হয়েছে তুরস্কের লেবেলযুক্ত পণ্য-সামগ্রী কিনবেন না। আমি তুরস্কের সব নাগরিককে একই ধরনের আহ্বান জানিয়ে বলছি, কখনই কোনও ফরাসি ব্র্যান্ডকে সহায়তা করবেন না অথবা ফ্রান্সের লেবেলযুক্ত পণ্য সামগ্রী কিনবেন না। মুসলিমদের বিরুদ্ধে ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর অবস্থানের সমালোচনাও করেন এরদোয়ান।
তবে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রো ভিন্ন এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, আমরা কখনোই আমাদের অবস্থান থেকে সরে আসব না। আমরা শান্তির পথে সকল পার্থক্যকে সম্মান করি। আমরা ঘৃণাত্মক বক্তব্য গ্রহণ করি না এবং যুক্তিসঙ্গত বিতর্ককে রক্ষা করি। সর্বদা মানব মর্যাদাবোধ ও সর্বজনীন মূল্যবোধের পাশে থাকব আমরা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরাকে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জানায়, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অবমাননা করে কার্টুন প্রকাশে মুসলমানদের অনুভূতি কেমন হতে পারে, তা বুঝে বলেও মন্তব্য করেছে।
গত মাসে আলজাজিরা ওই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করে।
কয়েকদিন আগে খুন হওয়া ফরাসি শিক্ষক স্যামুয়েল প্যাটিকে সম্মান জানাতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ম্যাক্রোঁ বলেন, ইসলাম ধর্ম ও বিশ্বনবী হযরত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিয়ে ব্যাঙ্গচিত্র প্রদর্শন বন্ধ করা হবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন।
এরপরই ফ্রান্সের মুসলিমরা ম্যাক্রোঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন, তাদের ধর্মকে দমন করা ও ইসলামফোবিয়াকে বৈধতা দিতে চেষ্টা করছেন তিনি।
ম্যাঁক্রোর এমন বিতর্কিত মন্তব্যের পরই তুরস্ক এবং পাকিস্তানসহ বেশ কয়েকটি আরব দেশ নিন্দা জানায়। তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের মানসিক স্বাস্থ্যের চিকিৎসা দরকার’। তিনি ফ্রান্স পণ্য বয়কটের ডাক দেন।
পুরো মুসলিম বিশ্বেই ফরাসি পণ্য বয়কটের হিড়িক পড়ে যায়। দোকান থেকে ফরাসি পণ্য সরিয়ে ফেলছে অনেক খ্যাতনামা চেইন শপসহ বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
এই বয়কটের সুদূরপ্রসারী প্রভাব আঁচ করতে পেরে আরব দেশগুলোর প্রতি পণ্য বয়কট বন্ধের অনুরোধ জানিয়েছে ফ্রান্স।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননা বিশ্বমুসলিম সহ্য করবে না:
ফ্রান্সে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে গোটা বাংলাদেশ। গত শুক্রবার রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। তারা বলছেন, ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয় মদদে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননাকর কার্টুন প্রদর্শন করায় বিশ্বের দুইশ’ কোটি মুসলমান ব্যথিত হয়েছেন। ফ্রান্সের এহেন ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী কর্মকা- বন্ধ করতে হবে। বিক্ষুব্ধ মুসলমানদের হৃদয়ের ক্ষত মুছতে হলে ফ্রান্সকে অবিলম্বে রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্ষমা চাইতে হবে।
ফ্রান্সে ইসলাম এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কার্টুন নিয়ে প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সাম্প্রতিক উসকানিমূলক বক্তব্যের প্রতিবাদে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে জুমার নামাজের পর বিরাট বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে সম্মিলিত ইসলামী দলসমূহের নেতাকর্মীরা। বৃহত্তম বিক্ষোভ মিছিলটি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেট থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড়ে এসে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এসব কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন সম্মিলিত ইসলামী দলসমূহের লাখো নেতা-কর্মী ও দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ।
মিছিল ও সমাবেশগুলোতে ঢাকা থেকে ফরাসি দূতাবাস সরিয়ে দেয়া এবং ফরাসি পণ্য বর্জনের আহ্বানের পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকার ও মুসলিম বিশ্বকে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে আরও সোচ্চার হওয়ার আহবান জানানো হয়।
বক্তারা বলেন, আমরা শারীরিক ভাবে দুর্বল হলেও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে দুর্বল নই। আগামির কর্মসূচি যদি হয়, ওই কর্মসূচিতে আমরা নবীর প্রেমে শাহাদাত বরণ করতে চাই। আমি সরকারকে বলতে চাই, ফ্রান্সের দূতাবাসকে এদেশ থেকে তাড়িয়ে দিন। যেভাবে আন্দোলন শুরু হয়েছে, ফ্রান্সের সমর্থন নিয়ে কেউ ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না।
বক্তারা আরো বলেন, সম্মানিত তাওহিদী জনতা, দেশবাসী, আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত সম্মানিত ভাইয়েরা, ফ্রান্সে বিশ্বনবী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কার্টুন করে দেয়ালে দেয়ালে সেঁটে দিয়ে মুসলিম উম্মাহর কলিজায় আগুন জ¦ালানো হয়েছে। এর প্রতিবাদে সারাবিশ্ব ফুসে উঠেছে। আমরা গণমিছিল থেকে সুস্পষ্টভাবে বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দিতে চাই, আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেই দিয়েছেন, কোনো মুসলমান, কোনো ইমানদার প্রিয় নবিজীর জীবন অপেক্ষা নিজের জীবনের মূল্য দিতে জানে না। সরকারকে বলে দিতে চাই, ফ্রান্সের পণ্য সরকারিভাবে বর্জন করতে হবে। রাষ্ট্রদূতকে তলব করে ফ্রান্সকে মাফ চাওয়াতে বাধ্য করা হোক। যতক্ষণ পর্যন্ত ফ্রান্স আল্লাহর রাসূলের শানে বেয়াদবির মাফ না চাইবে ততক্ষণ পর্যন্ত তাওহিদী জনতা ঘরে ফিরে যাবে না ইনশাআল্লাহ।
বক্তারা বলেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যঙ্গচিত্র কার্টুন প্রকাশ করার প্রতিবাদ না জানিয়ে আরও সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিয়ে মুসলিম উম্মাহর হৃদয়ে চরম আঘাত হেনেছে। এ জন্য ফ্রান্সকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। ঈমানদার মুসলমানরা এই ন্যক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে ফ্রান্সের সকল পণ্য বর্জন করে ওদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে ইনশাআল্লাহ।
বক্তারা বলেন, ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয় মদদে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননাকর কার্টুন প্রদর্শন করায় বিশ্বের দুইশ’ কোটি মুসলমান ব্যথিত হয়েছেন। ফ্রান্সের এহেন ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী কর্মকা- বন্ধ করতে হবে। বিক্ষুব্ধ মুসলমানদের হৃদয়ের ক্ষত মুছতে হলে ফ্রান্সকে অবিলম্বে রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্ষমা চাইতে হবে। জাতীয় সংসদে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননার বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব পাশ করতে হবে।
বক্তারা আরও বলেন, বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননার নিন্দায় জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ সরব হয়েছে। কিন্তু আমরা দুঃখের সাথে লক্ষ করছি, পাশ্চাত্যের দাসানুদাস হিসেবে মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ক্ষমতা জবর দখল করে থাকা ক্ষমতাসীনরা রহস্যজনক নিরবতা পালন করে যাচ্ছে। ওআইসিকে ঠুঁটো জগন্নাথ বানিয়ে রাখা হয়েছে। তাদেরই পথ অনুসরণ করে আমাদের সরকারও ফ্রান্সের ঘটনায় নিরপেক্ষ থাকার ঘোষণা দিয়েছেন। অথচ সারা জাতি আজ সরকারের কাছে নিন্দা জানানোর দাবি জানাচ্ছেন। ফ্রান্সের রাষ্ট্রীয় অনাচার দেখেও কোন মুসলিম দেশ নিরপেক্ষ থাকতে পারে না। অবিলম্বে ঢাকায় ফরাসী রাষ্ট্রদূতকে তলব করে নিন্দা জানাতে হবে।'
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
রেলপথ দেশব্যাপী পণ্য পরিবহনের জন্য সাশ্রয়ী ও নিরাপদ মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। রেলের ইঞ্জিন স্বল্পতার কারণে আগ্রহ থাকলেও প্রতিষ্ঠান বেছে নিচ্ছে অন্য পথ চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার পরিবহনের ৯৬ শতাংশই হয় সড়কপথে অপরদিকে রেল অথবা সড়কপথে যাত্রী চলাচল কিংবা পণ্য পরিবহনে তুলনামূলকভাবে খরচ অনেক কম হয় পানিপথে।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পশ্চিমা সম্রাজ্যবাদীদের দীর্ঘদিনের শোষণ আর অব্যাহত লুটপাটের কারণে সোমালিয়া, চাদ, নাইজেরিয়া, নাইজার, দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া ও ইথিওপিয়ার প্রায় ২ কোটি মানুষ এখন দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত। দুর্ভিক্ষ নেমে আসতে আর দেরি নেই, এরকম দুঃসহ দিন গুনছে পূর্ব-আফ্রিকার উগান্ডা, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, তানজানিয়ার প্রায় ৫ কোটিরও বেশি মানুষ। কিন্তু নিশ্চুপ বিশ্ব গণমাধ্যম, নিষ্ক্রিয় বিশ্ববিবেক, নীরব মুসলিম বিশ্ব!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতি গভীর সংকটে শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩.৩৫ শতাংশ দেশের অর্থনীতি তলানী তথা বারোটা বাজার খবর এখন সর্বত্রই ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












