রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইতিহাস নিয়ে নিয়মিত আলোচনা করে থাকেন। বিশেষ করে হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক যমীনে আগমন ও সম্মানিত বিছাল শরীফ গ্রহণ উনাদের মুবারক দিন-তারিখসমূহ ও সংশ্লিষ্ট ইতিহাস ইহুদী-খ্রিস্টানরা বিকৃত করে ফেলেছে কিংবা লুকিয়ে ফেলেছে, এ নিয়েই তিনি প্রধানত আলোচনা করে থাকেন। মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “পূর্ববর্তী যারা, তারা সকলেই ফিক্বাহ-তাফসীর ও মাসয়ালা-মাসায়িল সম্পর্কিত কিতাব লিখতে লিখতে আসমান-যমীন পূর্ণ করলেও, ক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা কুরাঈশ শরীফ উনার সংক্ষিপ্ত ছহীহ্ তাফসীর বা ব্যাখ্যা মুবারক
মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘পবিত্র সূরা কুরাঈশ শরীফ’ উনার মধ্যে কুরাঈশগণ উনাদের কিছু খুছূছিয়ত বর্ণনা করেছেন। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরাঈশ উনাদেরকে খাছভাবে মনোনীত করেছেন। কুরাঈশদের প্রতি যে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত, বরকত, সাকীনা মুবারক ইত্যাদি রয়েছে তা উল্লেখ করেন। যার কারণে উনাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য করার ও কুদরতী রিযিক দেয়ার কথা এবং কুদরতী নিরাপত্তা দেয়ার কথা বলা হয়েছে। সেজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন বাকি অংশ পড়ুন...
একদিন এক বেদুঈন (গ্রাম্য লোক) আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দরবার শরীফে এসে আরজ করলেন: ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে কয়েকটি সুওয়াল করতে চাই।
আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন: আচ্ছা ঠিক আছে, আপনি কি কি বিষয়ে সুওয়াল করতে চান- তা বলুন।
তখন উক্ত বেদুঈন (গ বাকি অংশ পড়ুন...
একথা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের নিকট ইলমসহ সমস্ত নিয়ামত রাজী পুঞ্জীভূত। যা ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে সুষ্পষ্ট হয়েছে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
حضرت على بن ابى طالب عليه السلام طبيب الاسلام
অর্থ: সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত দ্ বাকি অংশ পড়ুন...
১) সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীকে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদাতুন নিসায়িল আলামীন হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকে সম্পদ থেকে বঞ্চিত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
২) এর ফলে সাইয়্যিদাতুন নিসায়িল আলামীন হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীকে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সাথে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের আগ পর্যন্ত কথা মুবারক বলেননি। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
৩) এবং উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীকা আলাইহাস সালাম তিনি কথা না বলার বিষয়টা উল্লেখ করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
অথচ এই বর্ণনার মধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সুস্পষ্ট বর্ণনা দ্বারা খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا خَلَقْنَا السَّمَاءَ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا لَاعِبِينَ
অর্থ: আমি আসমান ও যমীন এবং এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা ক্রীড়াচ্ছলে অর্থাৎ খেলাধুলার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত ও বিশুদ্ধ কিতাব ‘মুস্তাদরাক লিল হাকিম শরীফ ’উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা বাকি অংশ পড়ুন...
দু’ব্যক্তি বা দু’দলের নিকট দু’ধরনের কথা বলে কলহ বা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করাকে চোগলখোরি বলা হয়।
চোগলখোরের খারাবী ও লাঞ্ছনা সম্পর্কে অনেক আয়াত শরীফ ও হাদীছ শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে।
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَلَا تُطِعْ كُلَّ حَلَّافٍ مَّهِينٍ ◌ هَـمَّازٍ مَّشَّاءٍ بِنَمِيْمٍ ◌ مَّنَّاعٍ لِّلْخَيْرِ مُعْتَدٍ اَثِيْمٍ ◌ عُتُلٍّ بَعْدَ ذٰلِكَ زَنِيْمٍ
অর্থ: “এরূপ ব্যক্তির কথা মান্য করো না যে বহু শপথকারী, লাঞ্ছিত, নিন্দুক, চোগলখুরির উদ্দেশ্যে ভ্রমণকারী, নেক কাজে বাধাদানকারী, সীমালঙ্ঘনকারী, পাপী, কঠোর প্রকৃতির, অতঃপর অবৈধ সন্তান। ” (পবিত্র সূরা ক বাকি অংশ পড়ুন...












