প্রখ্যাত মুফাস্সির আল্লামা ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার “তাফসীরে ইবনে কাছীরের” ৮ম খ-, ৩-৪ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন-
قَالَ اِبْنُ مَسْعُوْدٍ فِى قَوْلِهٖ تَعَالٰى وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ....... قَالَ هُوَ وَاللهِ اَلْغِنَاءُ ....... وَكَذَا قَالَ اِبْنُ عَبَّاسٍ وَجَابِرٍ وَعِكْرَمَةَ وَسَعِيْدِ بْنِ جُبَيْرٍ وَمُجَاهِدٍ وَمَكْحُوْلٍ وَعَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ وَعَلِىِّ بْنِ بُذَيْمَةَ وَقَالَ حَسَنُ الْبَصْرِىِّ نَزَلَتْ هٰذِهِ الْاٰيَةُ فِى الْغِنَاءِ وَالْمَزَامِيْرِ.
অর্থ: বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি لَهْوَ الْحَدِيثِ -এর ব্যখ্যায় বলেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! لَهْ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম উনার যামানাতেই পবিত্র মীলাদ শরীফ ছিল
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَةْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُمَا اَنَّه كَانَ يُـحَدّثُ ذَاتَ يَوْمٍ فِىْ بَيْتِه وَقَائِعَ وِلادَتِه صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِقَوْمٍ، فَيَسْتَبْشِرُوْنَ وَيُحَمّدُوْنَ اللهَ وَيُصَلُّوْنَ عَلَيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاِذَا جَاءَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ حَلَّتْ لَكُمْ شَفَاعَتِىْ.
অর্থ : “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনগণের উপর (অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের উপর) সন্তুষ্ট হলেন, যখন উনারা গাছের নিচে আপনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করলেন। উনাদের অন্তরে যা ছিল তা তিনি অবগত ছিলেন। অতঃপর উনাদেরকে (অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে) দান করলেন প্রশান্তি এবং পুরষ্কার; দিলেন আসন্ন বিজয় আর বিপুল পরিমাণ গনীমতের সম্পদ, যা উনারা হস্তগত করবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি পরাক্রমশীল, প্রজ্ঞাময়। ” (পবিত্র সূরা ফাতাহ্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, অবশ্যই তোমাদের সকলের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই উত্তম আদর্শ মুবারক রয়েছেন। সুহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ: ২১)
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সমস্ত মুসলমানদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেক অবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ অনুসরণ-অনুকরণ করতে হবে। পোশাক থেকে শুরু করে উঠা বসা, চলাফেরা খাওয়া, ওযু, ইস্তিঞ্জ বাকি অংশ পড়ুন...
মানব রচিত শাসন ব্যবস্থা, যার আইন-কানুন, নিয়ম-নীতি, তর্জ তরীক্বা মানুষের দ্বারা রচিত, বিশেষ করে বিধর্মীদের দ্বারা বিশেষ করে ইহুদীদের দ্বারা উদ্ভাবিত ও প্রবর্তিত- তা অনুসরণ-অনুকরণ করা ঈমানদার মুসলমানদের জন্য জায়িয নেই।
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য মতবাদ অনুসরণ করা নিষেধ, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
অর্থ: যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম (নিয়ম-নীতির) অনুসরণ করে, তার থেকে তা কখনই গ্রহণ করা হবে না এবং সে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং ছাদিক্বীন (ওলীআল্লাহ) উনাদের সঙ্গী হও, ছোহবত ইখতিয়ার করো। ” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৯)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ঐ সমস্ত লোকের ছোহবত লাযিম করে নাও যারা সকাল-সন্ধ্যা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্য যিকির আযকারে মশগুল। দুনিয়ার মোহে পড়ে, দুনিয়ার ধোঁকায় পড়ে তোমরা উনাদের থেকে দূরে সরে যেও না। (পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৮)
সম্মানিত আয়াত শরীফদ্বয় থেকে জানা গেল যে, প্রত্যেক ঈমানদারগণ উনাদের জন বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত আছে- “যে জাতি তার ইতিহাস জানে না, সে জাতি কখনো উন্নতি লাভ করতে পারে না। ” আজকের মুসলমানদের হীনম্মন্যতার একটা কারণ হচ্ছে, মুসলমান তাদের ইতিহাস সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়, এমনকি কাফির-মুশরিকদের দ্বারা প্রভাবিত কোনো মুসলিম দেশেই শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে মুসলমানদের ইতিহাস নিয়ে অধ্যায়ন করার ভালো কোনো সুযোগ নেই। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত আমাদের এদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায়ও ইসলামী সঠিক ইতিহাস সিলেবাসে নেই। কোনো সন্দেহ নেই, এটা মুসলমানদের উত্থান ঠেকানোর জন্য কাফির মুশরিকদের মাস্টার প্ল্যানসমূহের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যার কার বাকি অংশ পড়ুন...












