মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের আলোকে ফতওয়া মুবারক হচ্ছেন- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, তাদের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদ-। আর হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে বিশেষ ব্যক্তিত্বা মুবারক। কাজেই, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, তাদের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদ- বাকি অংশ পড়ুন...
মুক্বদ্দিমাহ
হক্কানী-রব্বানী আলিমগণ হচ্ছেন হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ওয়ারিছ। সম্মানিত আলিম উনাদের রয়েছে বেমেছাল মর্যাদা ও ফযীলত। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَرْفَعِ اللهُ الَّذِيْنَ آمَنُوْا مِنْكُمْ وَالَّذِيْنَ أُوْتُوا الْعِلْمَ دَرَجَاتٍ
অর্থ: তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে ও যাদেরকে ইলিম দান করা হয়েছে মহান আল্লাহ পাক তিনি দ্বিগুণ বহুগুণে উনাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করে দিবেন। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মুজাদালাহ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১১)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি যারা হক্কানী আলিম রয়েছেন উনাদেরকে অসংখ্য মর্যাদা দান ক বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ ثَوْبَانَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ اللهَ زَوٰى لِيَ الْأَرْضَ فَرَأَيْتُ مَشَارِقَهَا وَمَغَارِبَهَا وَإِنَّ أُمَّتِىْ سَيَبْلُغُ مُلْكُهَا مَا زُوِيَ لِي مِنْهَا
অর্থ: “বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত ছাওবান রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি (আমার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত শান-মান মুবারক উনাদের বহিঃপ্রকাশ ঘ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا تَجْعَلُوْا دُعَاءَ الرَّسُوْلِ بَيْنَكُمْ كَدُعَاءِ بَعْضِكُمْ بَعْضًا
অর্থ: তোমরা পরস্পর পরস্পরকে যেভাবে সম্বোধন করে থাকো সেভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্বোধন করো না। (পবিত্র সূরা নূর: আয়াত শরীফ নং ৬৩) বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার দিনে রোযা রাখার বিষয়ে সরাসরি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার থেকে বর্ণনা বা দলীল রয়েছে। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা বিখ্যাত মুহাদ্দিছ, মুফাসসির, ফক্বীহ ও যুগশ্রেষ্ঠ আলিম, যিনি এই উপমহাদেশে পবিত্র হাদীছ শরীফ শাস্ত্রের প্রচার-প্রসারকারী, যিনি শতাধিক কিতাবের সম্মানিত মুছান্নিফ বা প্রণেতা, যিনি প্রত্যহ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যিয়ারত মুবারক লাভে ধন্য হতেন এবং যিনি সুপ্রসিদ্ধ ক্বদিরিয়া তরীক্বার বিশিষ্ট বুযুর্গ হযরত শায়েখ আব্দুল হক মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি বাকি অংশ পড়ুন...
মি’রাজ শরীফ রজব মাসের ২৭ তারিখ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) রাতেই হয়েছে। এটাই মশহূর বা প্রসিদ্ধ, গ্রহণযোগ্য ও দলীলভিত্তিক মত। এর বিপরীত মতগুলো গ্রহণযোগ্য নয়।
মি’রাজ শরীফ উনার মশহূর, গ্রহণযোগ্য ও দলীলভিত্তিক মত নিয়ে যারা বিভ্রান্তি ছড়ায় তারা উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী। তাদের কোন কথাই সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে গ্রহণযোগ্য নয়।
উল্লেখ্য, মুসলমানগণের ঈমান-আমল ধ্বংস করার ক্ষেত্রে মুসলমানদের যারা চিহ্নিত শত্রু- ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজূসী ইত্যাদি তাবৎ কাফির-মুশরিক তারা পরোক্ষভাবে কাজ করে আর তাদের এজেন্ট উলামা বাকি অংশ পড়ুন...
বিলাদত শরীফ:
“সাইয়্যিদুল আওলিয়া, গাউছুল আ’যম, মাহবূবে সুবহানী, ইমামে রব্বানী, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিলাদত শরীফ থেকে বিছাল শরীফ পর্যন্ত পুরো জিন্দেগী মুবারকই কারামতে পরিপূর্ণ। ”
বিশুদ্ধ বর্ণনা মুতাবেক তিনি ৪৭১ হিজরী সনের ১লা রমাদ্বান শরীফ দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ আনেন। উনার বিলাদতের কারণে ইরান বা পারস্য দেশের জিলান নগরী পুণ্যভূমিতে পরিণত হয়। (নাহফাতুল উনস, রাহজাতুল আসবার, যুবদাতুল আছার)
তিনি যখন উনার মাতা উম্মুল খায়ের, আমাতুল জাব্বার আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত ফাতিমা রহমতুল বাকি অংশ পড়ুন...
দীদার মুবারক পেয়ে ধন্য হলেন নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা:
তারপর তৃতীয় আসমানে হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম উনাকে দেখতে পেলাম। আমি উনাকে সালাম দিলাম। তিনি আমার সালামের জবাব দিয়ে বললেন: ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার প্রতি মুবারকবাদ।
অতঃপর হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আমাকে নিয়ে চতুর্থ আসমানে আরোহণ করলেন। সেখানে হযরত ইদরিস আলাইহিস সালাম তিনি অবস্থান করছিলেন। আমি উনাকে সালাম দিলাম। তিনি আমার সালামের জবাব দিয়ে বললেন: ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপ বাকি অংশ পড়ুন...












