আনা সাগরের পানি গায়েব ও হিন্দু যোগী, রাজপুতদের সম্মানিত ইসলাম গ্রহণ:পাহারাদার সৈন্যরা রাজদরবারে হাজির হলো। পাহারাদারদের প্রধান বললো, মহারাজ! সর্বনাশ হয়েছে। মুসলমান দরবেশগণকে আনা সাগরের পানি ব্যবহার করতে না দেয়ার কারণে উনারা যাদু দিয়ে সব পানি শুকিয়ে ফেলেছেন। নাঊযুবিল্লাহ!
পৃথ্বিরাজ বললো, তোমরাও তোমাদের যাদু দ্বারা পানি পূর্ণ করে দাও। প্রধান পাহারাদার বললো, আজমীর শরীফে এমন শক্তিধর যাদুগীর নেই, যে যাদু দ্বারা এমন অসাধ্য সাধন করতে পারবে।
পৃথ্বিরাজ স্বচক্ষে অবিশ্বাস্য ঘটনা দেখার জন্য আনা সাগরে হাজির হলো। অবস্থা দেখে সে খু বাকি অংশ পড়ুন...
رغائب (রগায়িব) শব্দ মুবারকটি رغيب উনার বহুবচন। যার অর্থ কাঙ্খিত বিষয়, প্রচুর দান। (মিছবাহুল লুগাত-২৯৮)
পারিভাষিক বা ব্যবহারিক অর্থে- আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে মুবারক রাত্রিতে উনার সম্মানিত আম্মা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ পবিত্র নূর মুবারক হিসেবে কুদরতীভাবে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন সেই মুবারক রাতকে ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’ বলা হয়।
মধ্যরাতের পর থেকে ছুবহে ছাদিকের পূর্ব পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে তিনি তাশরীফ মু বাকি অংশ পড়ুন...
১ নং সম্মানিত মু’জিযাহ্ শরীফ:
বিশিষ্ট ঐতিহাসিক হযরত ইমাম আবুল হাসান আলী ইবনে হুসাইন ইবনে আলী আল মাস‘ঊদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, “একদা যালিম শাসক মুতাওয়াক্কিল তার দরবারে তিনটি হিংস্র পশু নিয়ে আসে। তারপর সে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল ‘আশির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দাওয়াত করে। অতঃপর যখনই সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল ‘আশির মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যালিম শাসক মুতাওয়াক্কিলের দরবারে সম্মানিত তাশরীফ মুবারক রাখেন, তখনই যালিম শাসক মুতাওয়াক্কিল ত বাকি অংশ পড়ুন...
আর বালেগ বা প্রাপ্ত বয়স্ক হিজড়াদের ব্যাপারে ফক্বীহগণ বলেছেন, বালেগ হওয়ার পর যদি তার দাড়ি গজায়, সে মহিলার সাথে নিরিবিলি অবস্থান করতে পারে বা পুরুষের মতো ইহ্তিলাম (স্বপ্নদোষ) হয়, তাহলে সে পুরুষ। আর যদি তার শরীরে মহিলাদের বিভিন্ন আলামত প্রকাশ পায় বা তার মাসিক হয়, পেটে বাচ্চা আসে এবং সে পুরুষের সাথে নিরিবিলি অবস্থান (সহবাস) করতে পারে, তাহলে সে একজন মহিলা হিসেবে বিবেচিত হবে। (দুররুল মুখতার, ফতওয়ায়ে আলমগীরী, মাবসূত্ব, হেদায়া, বিদায়া ইত্যাদি)
ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা খুনছায়ে মুশকিল বা জটিল হিজড়াদের ব্যাপারে বলেন, খুনসা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا عَدُوِّيْ وَعَدُوَّكُمْ أَوْلِيَاءَ تُلْقُوْنَ إِلَيْهِمْ بِالْمَوَدَّةِ وَقَدْ كَفَرُوْا بِمَا جَاءَكُمْ مِّنَ الْحَقِّ يُخْرِجُوْنَ الرَّسُوْلَ وَإِيَّاكُمْ ۙ أَنْ تُؤْمِنُوْا بِاللهِ رَبِّكُمْ إِنْ كُنْتُمْ خَرَجْتُمْ جِهَادًا فِيْ سَبِيْلِيْ وَابْتِغَاءَ مَرْضَاتِيْ ۚ تُسِرُّوْنَ إِلَيْهِمْ بِالْمَوَدَّةِ وَأَنَا أَعْلَمُ بِمَا أَخْفَيْتُمْ وَمَا أَعْلَنتُمْ ۚ وَمَنْ يَفْعَلْهُ مِنكُمْ فَقَدْ ضَلَّ سَوَاءَ السَّبِيْلِ.
অর্থ: হে মু’মিনগণ! তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধু বা অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করো না। তোমরা তাদের প্রতি মুহব্বত ঢেলে দাও অর্থাৎ তোমরা ত বাকি অংশ পড়ুন...












