স্মরণীয় যে, পবিত্র মি’রাজ শরীফ রজব মাসের ২৭ তারিখ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) রাতে হয়েছে এটাই মশহূর, গ্রহণযোগ্য ও দলীলভিত্তিক মত। যেমন এ প্রসঙ্গে তাফসীরে রূহুল বয়ান ৫ম জিলদ্ ১০৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
وَهِىَ لَيْلَةُ سَبْعِ وَّعِشْرِيْنَ مِنْ رَّجَبَ لَيْلَةَ الْاِثْنَيْنِ وَعَلَيْهِ عَمَلُ النَّاسِ قَالُوْا اَنَّهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ وُلِدَ يَوْمَ الْاِثْنَيْنِ بُعِثَ يَوْمَ الْاِثْنَيْنِ وَاُسْرِى بِهٖ لَيْلَةَ الْاِثْنَيْنِ وَخَرَجَ مِنْ مَّكَّةَ يَوْمَ الْاِثْنَيْنِ وَدَخَلَ الْـمَدِيْنَةَ يَوْمَ الْاِثْنَيْنِ وَمَاتَ يَوْمَ الْاِثْنَيْنَ
অর্থ: “রাতটি ছিলো রজব মাসের ২৭ তারিখ, সোমবার শরীফ।” এর উপরই বিশ্বের সকল ইমা বাকি অংশ পড়ুন...
অতএব একজন মুসলমানকে দায়িমীভাবে প্রতিটি মুহূর্তে এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে অবশ্যই পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী চলতে হবে। সে পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ এক মুহূর্তও চলতে পারবে না এবং কোনো মত পোষণ করতে পারবে না। কেউ যদি সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ চলে এবং কোনো মত পোষণ করে, সে ঈমানদ্বার থাকতে পারবে না; বরং কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হবে। তাই মুসলমানদের ঈমান ও আমল-আখলাক্ব হেফাযতের লক্ষ্যে নি¤েœ ট্রান্সজেন্ডার সম্পর্কে সংক্ষিপ্তকারে শরঈ ফতওয়া তুলে ধরা হলো-
ট্রান্সজে বাকি অংশ পড়ুন...
দুনিয়ার অর্থাৎ দুনিয়ার বুরায়ী বা খারাবী সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করেছেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করেছেন।
বস্তুতঃ প্রত্যেক মানুষের অন্তরে হয় মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত থাকবে অথবা গায়রুল্লাহ অর্থাৎ দুনিয়ার মুহব্বত থাকবে। যে কোন একটা মুহব্বতের ধারক-বাহক প্রত্যেক মানুষের অন্তর। একটা মুহব্বত থেকে অবশ্যই খালি থ বাকি অংশ পড়ুন...
মি’রাজ শরীফ রজব মাসের ২৭ তারিখ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) রাতেই হয়েছে। এটাই মশহূর বা প্রসিদ্ধ, গ্রহণযোগ্য ও দলীলভিত্তিক মত। এর বিপরীত মতগুলো গ্রহণযোগ্য নয়।
মি’রাজ শরীফ উনার মশহূর, গ্রহণযোগ্য ও দলীলভিত্তিক মত নিয়ে যারা বিভ্রান্তি ছড়ায় তারা উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী। তাদের কোন কথাই সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে গ্রহণযোগ্য নয়।
উল্লেখ্য, মুসলমানগণের ঈমান-আমল ধ্বংস করার ক্ষেত্রে মুসলমানদের যারা চিহ্নিত শত্রু- ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজূসী ইত্যাদি তাবৎ কাফির-মুশরিক তারা পরোক্ষভাবে কাজ করে আর তাদের এজেন্ট উলামায় বাকি অংশ পড়ুন...
আনুষ্ঠানিক মি’রাজ শরীফ শুরু যেভাবে:
দালায়িলুন নুবুওওয়াহ লিল বাইহাক্বী, ইবনু আবী হাতিম, তাফসীরুত ত্ববারী, তাফসীরু ইবনি কাছীরের বর্ণনা মতে, বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি খালিক্ব, মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন, একবার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, হাবীবুল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য হযরত ইমাম মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘খুনছায়ে মুশকিল বা জটিল হিজড়ার’ ব্যাপারে বলেছেন-
اِنَّ الْخُنْثَى الْمُشْكِلَ اِنَّمَا يَكُوْنُ مَا دَامَ صَغِيْرًا فَاِذَا بَلَغَ فَلَا بُدَّ مِنْ اَنْ تَظْهَرَ فِيْهِ عَلَامَةُ ذَكَرٍ اَوْ اُنْثٰى
অর্থ: “খুনছায়ে মুশকিল বা জটিল হিজড়া থাকে ততদিন পর্যন্ত, যতদিন পর্যন্ত সে ছোট থাকে। যখন সে বড় হয়ে যায়, তখন আবশ্যিকভাবে তার মাঝে পুরুষ কিংবা মহিলার বিশেষ আলামতসমূহ প্রকাশ পায়। ” সুবহানাল্লাহ! (আহকামুল কুরআন লিল জাছ্ছাছ ৩/৫৫১)
কাজেই মহান আল্লাহ পাক তিনি মানুষকে পুরুষ অথবা মহিলা হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং সর্বোত্তম ছূরত বা আকৃতি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
عَسٰىۤ أَنْ يَّـبْـعَثَكَ رَبُّكَ مَقَامًا مَّـحْمُوْدًا
“নিশ্চয়ই আপনার মহান রব তায়ালা আপনাকে মাকামে মাহমূদ উনার মাঝে অধিষ্ঠিত করবেন।” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ইসরা শরীফ: সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৭৯)
মাকামে মাহমূদ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এমন এক মাকাম মুবারক যা সৃষ্টির কারোই নেই। এই মহাসম্মানিত মাকাম উনার ব্যাখ্যায় তাফসীর এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিভিন্ন ব্যাখ্যাগ্রন্থে একাধিক মত রয়েছে। যথা- (১) মাকামে মাহমূদ হলো শাফায়াতে কুবরা। (২) প্রশংসা বাকি অংশ পড়ুন...












