মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الْكَافِرِيْنَ كَانُوْا لَكُمْ عَدُوًّا مُّبِيْنًا
অর্থ: হে ঈমানদাররা! নিশ্চয়ই কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। (সূরা নিসা: আয়াত শরীফ ১০১)
বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَعْرِضْ عَنِ الْمُشْرِكِينَ
অর্থ: “আপনারা মুশরিকদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন। ” (পবিত্র সূরা আন‘আম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৬)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
فَاصْدَعْ بِمَا تُؤْمَرُ وَأَعْرِضْ عَنِ الْمُشْرِكِينَ. إِنَّا كَفَيْنَاكَ الْمُسْتَهْزِئِينَ
অর্থ: “আপনাদেরকে যা আদেশ করা হয়, আপনারা তা প্রকাশ্যে বলুন, প্রচার করুন। আর আপনারা মুশরিকদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন। আমিই আপনাদের পক্ষ থেকে ঠাট্টা-বিদ্রুপকারীদের জন্য যথেষ্ট। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা হিজ্র শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ই বাকি অংশ পড়ুন...
আজমীর শরীফে আগমন:
এসময়ে আজমীর শরীফ ও উনার চারপার্শ্বের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের শাসনকর্তা ছিলো পৃথ্বীরাজ। হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি শহরের অদূরবর্তী এক ময়দানের একটি গাছে নীচে বিশ্রাম করতে লাগলেন। কথিত আছে, মাযার শরীফ উনার সীমানার মধ্যে সেই উচ্চ স্থান আউলিয়া মসজিদ নামে পরিচিত। এটাই হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সর্বপ্রথম বিশ্রাম মুবারক উনার স্থান, যেখানে তিনি প্রথমে এসে বসেছিলেন। এ স্থানটি পৃথ্বীরাজের উটের বাথান ছিল। উট পালকরা এসে যখন দেখলো যে, উটের বাথানে একদল মুসলমান দরবেশ অবস্থান গ্র বাকি অংশ পড়ুন...












