ইবলীস তো ওয়াদা করেছে, তাকে যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বের করে দিলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন-
فَاخْرُجْ مِنْهَا فَإِنَّكَ رَجِيْمٌ وَاِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِىْ اِلَى يَوْمِ الدِّينِ
ইবলীস তুমি এখান থেকে বের হয়ে যাও। নিশ্চয়ই তুমি বিতাড়িত, লা’নতপ্রাপ্ত।
وَاِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِىْ اِلَى يَوْمِ الدِّينِ
নিশ্চয়ই তোমার প্রতি অনন্তকালব্যাপী লা’নত বর্ষিত হবে। তখন ইবলীস বলেছিলো-
قَالَ فَبِعِزَّتِكَ لَأُغْوِيَنَّهُمْ أَجْمَعِينَ
ইবলীস বলেছিলো, আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনার ক্বসম! আপনার ইজ্জত মুবারক উনার ক্বসম! আয় মহান আল্লাহ পাক! অবশ্যই ইবলীস সমস্ত মানুষদেরকে গোমরাহ করে ফেলবে। নাউযুবিল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ اَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اَنَا خَاتَمُ النَّبِيِّيْنَ لَا نَبِىَ بَعْدِى.
অর্থ: হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুলসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি শেষ নবী। আমার পরে আর কোন নবী আসবেন না।
বাকি অংশ পড়ুন...
কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারাও দাড়ি রাখার আবশ্যকতা ও দাড়ি কাটার নিষিদ্ধতা প্রমাণিত হয়। যেমন- মহান আল্লাহ পাক তিনি “পবিত্র সূরা নিসা শরীফ উনার” ১১৯নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَآمُرَنَّهُمْ فَلَيُغَيِّرُنَّ خَلْقَ اللهِ- الخ
অর্থ: (ইবলীসের অঙ্গিকার) আর আমি তাদেরকে আদেশ করবো, যাতে তারা মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টিতে বিকৃতি বা পরিবর্তন ঘটাবে। ............” উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে (ব্যাখ্যায় বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِذْ قُلْنَا لِلْمَلَائِكَةِ اسْجُدُوا لِآدَمَ فَسَجَدُوا إِلَّا إِبْلِيسَ أَبَى وَاسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আর যখন আমি বললাম, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা জ্বিন সহ আমার যিনি খলীফা, আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করুন। সকলেই সিজদা করলো। কিন্তু সে (ইবলীস) অস্বীকার করলো, অহংকার করলো, সে সিজদা করলো না। যার কারণে সে কাফির হয়ে গেল। নাঊযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৪)
উল্লেখ্য, ইবলীস একটি আদেশ মুবারক অমান্য করার কারণে যদি সবচেয়ে বড় বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনাকে হাক্বীক্বীভাবে দেখেছেন সে বিষয়ে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
اِبْنُ عَبَّاسٍ رَأَيْتُ رَبِّي عَزَّ وَجَلَّ لَيْسَ كَمِثْلِهٖ شَيْءٌ
“হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি আমার রব তায়ালা উনাকে উত্তমরুপে দেখেছি। উনার কোন মেছাল নেই।” [আল ফিরদাউস বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
الَّذِينَ يَأْكُلُونَ الرِّبَا لَا يَقُومُونَ إِلَّا كَمَا يَقُومُ الَّذِي يَتَخَبَّطُهُ الشَّيْطَانُ مِنَ الْمَسِّ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَالُوا إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّبَا ۗ وَأَحَلَّ اللَّهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا ۚ فَمَن جَاءَهُ مَوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّهِ فَانتَهَىٰ فَلَهُ مَا سَلَفَ وَأَمْرُهُ إِلَى اللَّهِ ۖ وَمَنْ عَادَ فَأُولَٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ ۖ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ
অর্থ: যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতের দিন ঐভাবে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান স্পর্শ করে মোহগ্রস্ত করে দিয়েছে। কারণ তারা বলে যে, ক্রয়-বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ারই মত। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্ বাকি অংশ পড়ুন...
“মুগনী” কিতাবে উল্লেখ আছে- لَهْوَ الْحَدِيْثِ ‘লাহ্ওয়াল হাদীছ’ হচ্ছে- গান-বাজনা, সঙ্গীত। এ আয়াত শরীফ দ্বারা তা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে। যে ব্যক্তি এটাকে হালাল জানবে সে কাফের হবে।
وَفِىْ جَامِعِ الْفَتَاوَى اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا وَضَرْبُ الْمَزَامِيْرِ وَالرَّقْصُ كُلُّهَا حَرَامٌ وَمُسْتَحِلُّهَا كَاِفرٌ.
অর্থ: জামিউল ফতওয়াতে” উল্লেখ আছে, গান-বাজনা শ্রবন করা, গান-বাজনার মজলিসে বসা, বাদ্য-যন্ত্র বাজানো, নর্তন-কুর্দন করা সবই হারাম। যে ব্যক্তি এগুলোকে হালাল মনে করবে সে ব্যক্তি কাফের।
বাকি অংশ পড়ুন...












