খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَاأَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِنْ جَلَابِيبِهِنَّ ذَلِكَ أَدْنَى أَنْ يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَحِيمًا
অর্থ: আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং আপনার বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং মু’মিনদের আহলিয়াগণকে বলে দিন- উনারা যেন উনাদের চাদরের একটা অংশ চেহারা ও বুকের উপর টেনে দেন অর্থাৎ পর্দা করেন। এটা হচ্ছে- উনাদের সম্ভ্রান্ত হওয়ার পরিচয় এবং উনাদেরকে বিরক্ বাকি অংশ পড়ুন...
ইলিম কয় প্রকার জানেন?
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছেÑ
اَلْعِلْمُ عِلْمَانِ: عِلْمٌ فِي الْقَلْبِ فَذٰلِكَ الْعِلْمُ النَّافِعُ، وَعِلْمٌ عَلَى اللِّسَانِ فَذٰلِكَ حُجَّةُ اللهِ عَزَّ وَجَلَّ عَلَى اِبْنِ اٰدَمَ
ইলিম দুই প্রকার- একটা ক্বলবী, একটা জবানী। ক্বলবী ইলিম যেটা উপকারী ইলিম। আর একটা জবানী ইলিম যেটা মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে মানুষের নিকট দলীল। অর্থাৎ ইলমে ফিকাহ, ইলমে তাছাওউফ। তাছাওউফের মূল বিষয় হলো তাক্বওয়া ।
এজন্যে হযরত মোল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি ‘মিশকাত শরীফ’ উনার শরাহ ‘মিরকাত শরীফ’ কিতাবের মধ্যে উল্লেখ করেছেন যে, হযরত ইমাম মালিক রহমতু বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাক উনার অসংখ্য স্থানে “গান-বাজনা” নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। যেমন “সূরা লুকমান শরীফ” উনার ৬নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ لِيُضِلَّ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَيَتَّخِذَهَا هُزُوًا أُولَئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ مُهِينٌ
অর্থ: মানুষের মধ্যে কিছু লোক রয়েছে যারা لَهْوَ الْحَدِيثِ “লাহ্ওয়াল হাদীছ” খরীদ করে থাকে। যেন বিনা ইলিমে মানুষদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার পথ থেকে বিভ্রান্ত করে এবং উহাকে হাসি-ঠাট্টারূপে ব্যবহার করে। এদের জন্যে অপমানজনক শাস্তি রয়েছে।
অসুসরণীয় মুফাস্সিরীনে কিরাম রহমত বাকি অংশ পড়ুন...
কয়েকদিন পর হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি জিজ্ঞেস করলেন, কি ব্যাপার! রুটিগুলো কোথায়? উনাকে জবাব দেয়া হলো, রুটিগুলো রেখে দেয়া হয়েছে পাকের ঘরের তাকের মধ্যে। উনি বললেন, সর্বনাশ! রুটিগুলো নষ্ট করেছেন? রুটিগুলো মানুষকে দিয়ে দিন। তবে দেয়ার সময় বলে দিবেন, রুটির আটাগুলো হলো ইমাম ছাহেবের, আর লবণ হলো কাজী ছাহেবের। যখন ফকীর-মিসকীনকে বলা হলো, হে ব্যক্তি তুমি যে এটা নিতে এসেছ, এই রুটির আটাগুলো হলো ইমাম ছাহেবের, আর লবণ হলো কাজী ছাহেবের। ইমাম ছাহেব এটা গ্রহণ করেননি। ফকীর-মিসকীনও গ্রহন করলো না এটা। শেষ পর্যন্ত এটা নষ্ট হয়ে গেল। বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَقَدْ بَعَثْنَا فِي كُلِّ أُمَّةٍ رَسُولًا أَنِ اعْبُدُوا اللَّهَ وَاجْتَنِبُوا الطَّاغُوتَ
অর্থ: “অবশ্যই আমি প্রত্যেক উম্মতের মধ্যেই একজন সম্মানিত রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে প্রেরণ করেছি এই জন্য যে, যেন তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত করো এবং তাগুত (মূর্তিপূজা বা কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ) থেকে দূরে থাকো।” (পবিত্র সূরা নহল: আয়াত শরীফ ৩৬) বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَلَا تُقَاتِلُونَ قَوْمًا نَكَثُوا أَيْمَانَهُمْ وَهَمُّوا بِإِخْرَاجِ الرَّسُولِ وَهُمْ بَدَءُوكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ أَتَخْشَوْنَهُمْ فَاللَّهُ أَحَقُّ أَنْ تَخْشَوْهُ إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
অর্থ: আপনারা কি সেই জাতির বিরুদ্ধে জিহাদ করবেন না, যারা তাদের শপথ ভঙ্গ করেছে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থান মুবারক করার বিষয়ে বিরোধিতা করেছে এবং তিনি যেন সেখান থেকে পবিত্র মদীনা শরীফে সম্মানিত হিজরত মুবারক করেন এ বিষয়ে তারা ষড়যন্ত্র করেছে? আর এরাই প্রথম আপনাদের সাথে বিবাদের বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি বলে দিয়েছিলেন যে দেখ, এ কাপড়টা যখন বিক্রি করবে তখন বলে দিও যে, কাপড়ের মধ্যে দোষ আছে। কিন্তু সেই বিক্রেতা (উনার অবশ্য কোন খারাপ উদ্দেশ্য ছিল না, ভুলে গিয়েছিলেন) দোষযুক্ত কাপড়টা বিক্রি করে ফেললেন, দোষের কথা বলতে মনে ছিল না।
ঐদিন উনি বিক্রি করলেন ৩০ হাজার দিরহাম। হযরত ইমাম আ’যম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যখন আসলেন তখন বললেন- হে ব্যক্তি, তুমি কত মাল বিক্রি করলে? ৩০ হাজার দিরহাম, আচ্ছা। ঐ কাপড়টা কি বিক্রি হয়েছে? হ্যাঁ, হুযূর বিক্রি হয়েছে। দোষের কথা বলেছিলে লোকটাকে যখন বিক্রি করেছিলে?
উনি বললেন যে, হুযূর! আমার তো মনে নেই, আমি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَذَانٌ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ إِلَى النَّاسِ يَوْمَ الْحَجِّ الْأَكْبَرِ أَنَّ اللَّهَ بَرِيءٌ مِنَ الْمُشْرِكِينَ وَرَسُولُهُ فَإِنْ تُبْتُمْ فَهُوَ خَيْرٌ لَكُمْ وَإِنْ تَوَلَّيْتُمْ فَاعْلَمُوا أَنَّكُمْ غَيْرُ مُعْجِزِي اللَّهِ وَبَشِّرِ الَّذِينَ كَفَرُوا بِعَذَابٍ أَلِيمٍ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে পবিত্র হজ্জে আকবার উনার দিনে সমস্ত মানুষের প্রতি ঘোষণা দেয়া হচ্ছে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...












